
আপনি কি সেই অধিকার পেয়েছেন? এর স্ক্রিনশট
মেলবোর্নের মর্যাদাপূর্ণ মোনাশ বিশ্ববিদ্যালয়ের অংশ কাস্টান সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস ল। সেন্টারটি ‘আপনি কি সেই অধিকার পেয়েছেন?‘ নামের একটি নতুন ভিডিও সিরিজ চালু করেছে। রন কাস্টান নামের একজন ব্যারিস্টার ও মানবাধিকার উকিলের নাম অনুসারে সেন্টারটির নামকরণ করা হয়। তিনি ছিলেন আদিবাসী জমি অধিকার সম্পর্কিত যুগান্তকারী মাভো মামলার একজন জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা।
‘আপনি কি সেই অধিকার পেয়েছেন?’ হচ্ছে মানবাধিকার সম্পর্কিত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের স্পষ্ট এবং দ্রুত উত্তর সম্বলিত ভিডিওর একটি উদ্ভাবনী সিরিজ।
প্রকল্পটি ১০ পর্বের ধারাবাহিকে বিভক্ত, যার প্রতিটি ভিন্ন ভিন্ন ধারণা নিয়ে তৈরি। প্রথম সিরিজটি গুরুতর একাডেমিক বিষয়বস্তুর সঙ্গে হাস্যরস দিয়ে তৈরি, যেখানে দ্বিতীয়টি মূলত সাক্ষাৎকার ভিত্তিক।
প্রতিটি মৌসুমে ১০ টি করে পর্ব থাকবে। ‘মানবাধিকার কি কি?’ এবং ‘বিবাহ সমতা’ এর মতো আরও আটটি বিষয়বস্তু এখন প্রথম সিরিজে আলোচনা চলছে।
প্রতিটি ভিডিও আইন সম্পর্কে খুব দরকারী অতিরিক্ত তথ্য এবং চমৎকার সম্ভারের সংগ্রহে ভরপুর।
ভবিষ্যতের মৌসুমে প্রথম পর্বে থাকবে নজরদারি, আরামের মরণ, লিগ্যাল এইড, ভোট দেওয়ার অধিকার, পরিবেশ এবং কর্পোরেশন সুরাহা সম্পর্কিত তথ্য। ভিডিওটি এবং তাদের সমর্থন উপকরণে আছে আন্তর্জাতিক আবেদন।
কাস্টান কেন্দ্রের সঙ্গে গ্লোবাল ভয়েসেসের চলমান সংযোগ রয়েছে। গ্লোবাল ভয়েসেসের এডভোকেসীর প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক সামি বেন ঘারবিয়া ২০১২ সালের জুলাই মাসে অনুষ্ঠিত তাদের মানবাধিকার আইন সম্মেলনে প্রধান বক্তা ছিলেন। আমি জিভির পক্ষে নাগরিক সাংবাদিক হিসেবে সেখানে উপস্থিত ছিলাম এবং আমার ভিডিওটি এখানে পাওয়া যাবে।
এছাড়াও ২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত সেখানকার বার্ষিক সম্মেলনেও জিভি বোর্ড সদস্য ও ইলেক্ট্রনিক ফ্রন্টিয়ার ফাউন্ডেশনের ইন্টারন্যাশনাল ফ্রিডম অব এক্সপ্রেশন এর পরিচালক জিলিয়ান ইয়র্ক বক্তৃতা করেছিলেন। তার সেশন, ‘ইন্টারনেটে গুপ্তচরবৃত্তি: সমাজের উপর প্রভাবঃ’ এর ভিডিও এখানে পাবেন।