আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালতের উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে:
……[এ ক্ষেত্রে] “এমন কোন প্রমাণ নেই যে জাপান এই বিষয়টি পরীক্ষা করে দেখেছে যে সম্মিলিত ভাবে খানিকটা কম প্রাণঘাতি উপায়ে কাজ করা সম্ভব এবং প্রাণঘাতি নয় এমন কোন মাধ্যমের দ্বারা নমুনা যাচাই-এর পরিমাণ বৃদ্ধি করেছে ”।
……[এবং এই বিষয় সম্বন্ধে] “এই কর্মসূচির জন্য উন্মুক্ত যে সময়সূচী ছিল, এখন পর্যন্ত তা খুব সামান্য বৈজ্ঞানিক সফলতার মুখ দেখেছে এবং অ্যান্টার্টিক মহাসাগর বিষয়ক কর্মসূচির ক্ষেত্রে আভ্যন্তরীণ [জাপানি গবেষণা কর্মসূচি] এবং অন্য আন্তর্জাতিক গবেষণামূলক কর্মসূচির মধ্যে সহযোগিতার অভাব রয়েছে”।
আন্তর্জাতিক প্রাণী কল্যাণ তহবিলের জে সি বুভিয়ের তার স্টোরিফাই এর কাহিনী (ওয়েবে আসা ঘটনার বিভিন্ন অংশ নিয়ে তৈরী করা প্রবন্ধ) দিয়ে অন্যদের প্রচুর সময় বাঁচাচ্ছে [এর মধ্যে লেখকও অর্ন্তভুক্ত]:
#ICJ ruling on Japan's scientific whaling @Storify news roundup – http://t.co/ZFAXh5ZYL9
— J.C. Bouvier (@IFAWMEO) March 31, 2014
আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালত, জাপানের বৈজ্ঞানিক তিমি শিকার বিরুদ্ধে আদেশ জারির সংবাদ–এর বিস্তারিত জানুন স্টোরিফাই-এ
২০১১ সালে অস্ট্রেলিয়ার প্রাক্তন লেবার সরকার, জাপানকে আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালতে নিয়ে যায়। কেউ কেউ দ্রুত স্মরণ করেছে যে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী টনি এ্যাবোট–এর দল এই আইনী চ্যালেঞ্জের বিরোধিতা করেছিল:
Remember this?- Abbott rejects whaling legal bid #auspol http://t.co/uzdEQKupd7
— Charlie Pickering (@charliepick) March 31, 2014
এই বিষয়টি স্মরণে আছে কি? এ্যাবোট তিমি শিকারের বিরুদ্ধে করা এই আইনী লড়াই প্রত্যাখান করেছিল।
সে সময়টায় পরিবেশমন্ত্রী মিডনাইট ওয়েল-এর শক্তিশালী প্রতীক পিটার গ্যারেট নিঃসন্দেহে খুবই আনন্দিত ছিলেন:
Finally, huge congratulations to environment groups & citizens who campaigned tirelessly to protect these great creatures.
— Peter Garrett (@pgarrett) March 31, 2014
অবশেষে, পরিবেশবাদী দল এবং নাগরিকদের অভিনন্দন যারা এই অসাধারণ প্রাণীদের রক্ষায় অক্লান্ত প্রচারণা চালিয়ে গেছে।
তবে সকলে বিশ্বাস করে না যে এখানেই এর পরিসমাপ্তি ঘটতে যাচ্ছে:
So, @JPN_PMO, will you now cease your illegal and dishonourable commercial #whaling under false scientific pretexts ? http://t.co/nZvcsuqlOd
— Axel Bruns (@snurb_dot_info) March 31, 2014
এখন জাপানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় কি ভুয়া বৈজ্ঞানিক গবেষণার আড়ালে অবৈধ এবং হীন বাণিজ্যিক তিমি শিকার বন্ধ করবে?
সিশেপার্ড-এর উপকূল স্বেচ্ছাসেবক মিশ টি “আজ অতিরিক্ত লাফাচ্ছে” এবং উদযাপন করার জন্য নিজের এক বিশেষ ছবি তুলতে ভুল করেনি:
Our work is never done but victories are sweet! #whaling @SeaShepherd @SeaShepherdAustralia pic.twitter.com/6xyifZMytW
— Mish T (@purplepixl) April 1, 2014
আমাদের কাজ কোনদিন শেষ হবে না কিন্তু জয় মধুর।
নিউজিল্যান্ড এই মামলায় হস্তক্ষেপ করেছিল যাতে নিউজিল্যান্ডের গ্রিনপিস এই বিষয়ে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। তাদের ছবি শত শত বার পুনরায় টুইট করা হয়েছে।
Japan accepts court ban on Antarctic whaling http://t.co/cpgw3pLHMv pic.twitter.com/rYi3ZOb7Od
— Greenpeace NZ (@GreenpeaceNZ) March 31, 2014
অ্যান্টার্টিক-এ তিমি শিকারের উপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা জাপান মেনে নিয়েছে।
এটা নিশ্চিত যে অস্ট্রেলিয়াতেও তিমি শিকারের পক্ষের লোক রয়েছে, কিন্তু যদি তাই হয়, তবে তারা এই মূহুর্তে দৃশ্যমান নয়, এখন এই ঘটনায় জাপান কি ধরনের প্রতিক্রিয়া প্রদর্শন করে, তা হবে বেশ কৌতূহলজনক।