একজন গ্রন্থাগারিকের ফেসবুক গল্প

রাইজিং ভয়েসেসের কর্মকাণ্ডগুলো জেলা সিভিক লাইব্রেরি নামের আমাদের ক্ষুদ্র অনুদানকৃত প্রকল্পটিকে সহায়তা করে থাকে। প্রকল্পটি গত দুই বছরে দুইটি উপযোগী সময়ে আমাদের গুয়াতেমালাতে নিয়ে গিয়েছিল। সেখানে ইসরাইল কুইকের সাথে পুনর্মিলনী ধরনের একটি অনুষ্ঠানে যেতে পেরে আমি বেশ উৎফুল্ল ছিলাম। যাত্রা পথে আমরা প্রথমে ক্যাম্পাস পার্টি ইবেরো-আমেরিকাতে গিয়েছি। এটি ২০০৮ সালে এলসালভাদরে অনুষ্ঠিত হয়। সেখানেই আমি প্রথম তাঁর সম্প্রদায়ের জন্য করা তাঁর কাজগুলোর সম্পর্কে জানতে পারি।

এর প্রায় পাঁচ বছর পরে আমি ব্লগটি অনুসরণ করতে শুরু করি। এই ব্লগটি তিনি সান জুয়ান লা লাগুনাতে অবস্থিত জাদুকরী লেক, আটিটলানের তীরে অবস্থিত রিজাতজুল নাউজ সাম্প্রদায়িক পাঠাগারের জন্য তৈরি করেছেন। ইসরাইল এই লাইব্রেরিটির পরিচালক হিসেবে কাজ করছেন। ব্লগটিতে দেশী সম্প্রদায় মায়ানের দৈনন্দিন জীবন সম্পর্কে সরাসরিভাবে খোঁজ খবর দেয়া হয়েছে। তাঁর পাশাপাশি লাইব্রেরী এবং এটির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আয়োজিত বিভিন্ন কর্মকাণ্ড সম্পর্কে জানানো হয়। লাইব্রেরীটি গুয়াতেমালা এবং হন্ডুরাসের রিকেন লাইব্রেরী কমিউনিটির একটি সদস্য। এই কমিউনিটির তিনটি লাইব্রেরীতে আমরা অনুদান প্রদান করে সমর্থন জানিয়েছি।

নাগরিক প্রচার মাধ্যম ব্যবহারের মাধ্যমে ইসরাইল টি’জুটুজিল ভাষাটিকে নুতন জীবন দান করেছেন। এ বিষয়টি আমাদের মনোযোগ কেড়ে নিয়েছে। এটি রাইজিং ভয়েসেসের ব্লগ পোস্ট “টি’জুটুজিল ভাষাটিতে নবজীবন সঞ্চার করতে দিকনির্দেশনা দানকারী একটি পাঠাগার” শিরোনামে ২০১২ সালে প্রকাশিত হয়।

যখন আমি প্রথম শুনলাম, ফেসবুক তাদের দশম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী স্মরনীয় করে রাখতে যে দশটি গল্প বিশেষভাবে উপস্থাপন করতে যাচ্ছে তাদের মাঝে ইসরাইলের কাজটি অন্যতম, তখন আমি তীব্রভাবে দেখতে চাইছি যে কীভাবে তারা নাগরিক প্রচার মাধ্যম ব্যবহার প্রসঙ্গে তাঁর এবং তাঁর সম্প্রদায়ের গল্প বলে। তারা মূলত টি’জুটুজিল ভাষাভাষীদের পরবর্তী প্রজন্মের কল্পনাশক্তি ধরে রাখতে নাগরিক প্রচার মাধ্যমকে ব্যবহার করে থাকে। এ প্রসঙ্গে একটি ভিডিও কাহিনী এখানে উল্লেখ করা হলঃ

আলোচনা শুরু করুন

লেখকেরা, অনুগ্রহ করে লগ ইন »

নীতিমালা

  • অনুগ্রহ করে অপরের মন্তব্যকে শ্রদ্ধা করুন. যেসব মন্তব্যে গালাগালি, ঘৃণা, অবিবেচনা প্রসূত ব্যক্তিগত আক্রমণ থাকবে সেগুলো প্রকাশের অনুমতি দেয়া হবে না .