২০১৩ সালের জুলাই মাসে লিভিং টাংস ইন্সটিটিউটের বন্ধুরা মাইক্রোনেশিয়া জুড়ে ছড়িয়ে থাকা বিপন্ন ভাষা সক্রিয় কর্মীদের জন্য ভাষায় নবজীবন সঞ্চারণ সংক্রান্ত আরেকটি কর্মশালার আয়োজন করেছে। চারদিন ব্যাপী এই কর্মশালাটি ২০১৩ সালের জানুয়ারী মাসে লাতিন আমেরিকার সক্রিয়কর্মীদের নিয়ে চিলির সান্টিয়াগোতে অনুষ্ঠিত ভাষার জন্য আয়োজিত কর্মশালাটির মতোই। সেখানে রাইজিং ভয়েসেসও অংশ গ্রহণ করেছিল। লাতিন আমেরিকা কর্মশালার মতো এই আয়োজনটিও জমে ওঠার কারণ হচ্ছে, ভাষাতে নবজীবন সঞ্চারণের প্রচেষ্টায় প্রযুক্তির ব্যবহার। এই কর্মশালার অন্যতম একটি সংযোজন হচ্ছে প্রতিনিধিত্বকারী ভাষাগুলোর প্রত্যেকটির জন্য “কথা বলা অভিধান” সৃষ্টি করা।
কর্মশালাটির আয়োজন করেছে আইসল্যান্ড গবেষণা শিক্ষা উদ্যোগ (আইআরইআই) এবং শিক্ষা বিভাগের এফএসএম বিশেষ শিক্ষা সেবা। কর্মশালাটির একটি পূর্ণ সারাংশ লিভিং টাংসের ব্লগে পাওয়া যাবে।
আটটি ভাষার বিভিন্ন সম্প্রদায় এবং তাদের প্রতিনিধিত্বকারী, যারা এই কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেছেঃ
- নুকুওরো ভাষাঃ জনি রুডলফ, মায়নার্ড হেনরি এবং কার্ট ইরউইন
- মোকিলিস ভাষাঃ দানিও পল, জ্যাসন লেবেহন এবং মনিক পানালিগান
- ইয়াপিস ভাষাঃ ক্যারোলিন দাবুগসি
- নামোলুকিস ভাষা (মর্তোলোকিসের আঞ্চলিক ভাষা): জন কার্লে
- পিনগেলাপিস ভাষাঃ লেইলানি অয়েলে-বিজা এবং ডার্লিন আপিস
- কাপিঙ্গামারাঙ্গি ভাষাঃ হোয়ার্টসন হেইরিক
- কোসরাইয়ান ভাষাঃ আর্থার এ্যালবার্ট
- পোনপেইয়ান ভাষাঃ প্রেসলার মার্টিন এবং মারিও আবেলো
“কথা বলা অভিধানটি” তালিকাভুক্ত করা হয়েছে এবং এখানে দেখানো হয়েছে। মাইক্রোনেশিয়ার এ সকল ভাষা থেকে আভিধানিক অন্তর্ভুক্তির কিছু কিছু শব্দ যে কেউ শুনতে পাবে।