নাইজারের সংক্ষিপ্ত জীবনকথার মানচিত্র অংকনঃ ফাতিমান আলহার

এ বছরের অন্যতম একটি মাইক্রোগ্রান্ট, ম্যাপিং ফর নাইজার প্রকল্প থেকে কয়েকজন ছাত্রকে পরিচিত করিয়ে দিয়ে রাইজিং ভয়েসেস বেশ আনন্দিত। এই প্রকল্পের তিনজন ছাত্র নিজেরাই ইমেইলের মাধ্যমে আমাদের সাথে পরিচিত হয়েছে; এটিই এই ধারাবাহিকের প্রথম সাক্ষাৎকার।

students

নাইজারের জন্য মানচিত্র অংকন প্রজেক্টের তিন শিক্ষার্থী মাহমান, ফাতিমান এবং আব্দুসসালাম।

আমি ফাতিমান আলহার। আমি নিয়ামির আব্দোউমৌমৌনি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভূগোল বিষয়ে স্নাতক পড়ছি। আমি জিওগ্রাফী স্টুডেন্টস ক্লাব এবং ম্যাপিং ফর নাইজার প্রকল্পের একজন সদস্য; আমি এটির মাধ্যমে ডিজিটাল তথ্য যোগাযোগের সম্পর্কে কিছু অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি। কীভাবে একটি প্রকল্পকে একত্রিত করতে হয়, তাও শিখেছি।

এই প্রকল্পটির দু’টি অংশ আছেঃ মানচিত্র অংকন এবং ডিজিটাল সামাজিক যোগাযোগ। যেহেতু এই প্রকল্পটি আমাকে আমার নিজের এলাকার মানচিত্র তৈরিতে অংশগ্রহণ করতে দিয়েছে। যেহেতু এই প্রকল্পের সাথে সাথে আমি জিপিএস প্রযুক্তি ক্ষেত্রে কাজ করার সুযোগ পেয়েছি। তাই প্রকল্পটির ভূগোল উপাদান আমাকে সত্যিই আগ্রহী করে তুলেছে। আমি একটি মানচিত্র তৈরি করতে জিপিএস প্রযুক্তি ব্যবহার করেছি। এটি একজন ভূবিজ্ঞানীর প্রধান কাজ। এটিই [প্রযুক্তিগত কাজ] আমাকে এই প্রকল্পে অংশগ্রহণ করতে উৎসাহ দিয়েছে…

আমাদের [প্রকল্প] ব্লগে আমি দু’টি কলাম লেখার সুযোগ পেয়েছি। আমি ছবি পোস্ট করতেও পছন্দ করি… আমি মনে করি আন্তর্জাতিক প্রকাশিতকরণ সম্পর্কে এই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সবচেয়ে বেশী গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হল, সবাই নাইজারের বেকার সমস্যা দেখতে পেয়েছে। 

আমি ফ্রেঞ্চ ভাষায় আমার প্রবন্ধটি লিখেছি এবং আমার বন্ধুদের সাথে আমি ফ্রেঞ্চ, জারমা, হৌয়াসা এবং কখনো কখনো ইংরেজীতেও কথা বলি… কিন্তু আমার পরিবারের সাথে, আমি আমার মাতৃভাষা তামাসচেক ভাষায় কথা বলি।

এই প্রকল্পের মানচিত্র তৈরির বিষয়টি আমি সত্যিই বেশ পছন্দ করি। এটি সত্যিই আমাকে তথ্যগুলোকে চিত্রের মাধ্যমে তুলে ধরতে সাহায্য করে।

প্রকৃত সাক্ষাৎকারটি ফ্রেঞ্চ ভাষা থেকে অনুবাদ করেছেন লরা মরিস।

আলোচনা শুরু করুন

লেখকেরা, অনুগ্রহ করে লগ ইন »

নীতিমালা

  • অনুগ্রহ করে অপরের মন্তব্যকে শ্রদ্ধা করুন. যেসব মন্তব্যে গালাগালি, ঘৃণা, অবিবেচনা প্রসূত ব্যক্তিগত আক্রমণ থাকবে সেগুলো প্রকাশের অনুমতি দেয়া হবে না .