৯ নভেম্বর তারিখে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের জন্য মালদ্বীপে প্রচণ্ড উত্তেজনা এবং অস্থিরতা বিরাজ করছে। দেশটি সাম্প্রতি চরম রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে, যেখানে ২০১২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বিতর্কিত ক্ষমতা স্থানান্তরের পরে অনুষ্ঠিত এই প্রথম নির্বাচনের একাধিক অনুষ্ঠান স্থগিত করা হয়েছে। শুধুমাত্র সুপ্রিম কোর্ট নাকচ করে দেওয়ার পর গত ৭ সেপ্টেম্বর, প্রথম রাউন্ড ভোট অনুষ্ঠিত হয়। গত ১৯ শে অক্টোবর তারিখে নির্বাচন অনুষ্ঠানের আরেকটি প্রয়াস শেষ মিনিটে বাতিল হয়ে যায়। মালদ্বীপের নির্বাচন কমিশন অভিযোগ করেছে, এর পেছনে কাজ করেছে মূলত পুলিশ বাহিনী। কিন্তু পুলিশ সে সব অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
বেশ কয়েক মাস ধরে তীব্র প্রচারাভিযানের পর, নির্বাচন অনুষ্ঠানের মধ্যে দীর্ঘ বিলম্বের কারণে জনগণ অস্থির হয়ে পড়েছেন। এমনকি রাজনীতিবিদরাও এই অচলবস্থার জন্য এক অন্যকে দায়ী করছেন। এমনকি দেশের বিচার বিভাগ, নির্বাহী এবং সংসদ এই সাংবিধানিক সঙ্কট তৈরির জন্য দায়ী। কারণ, একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সেখানে মানুষের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘাঁটানো হয়নি।
নিম্নলিখিত ফটো সিরিজের মাধ্যমে একটি নির্বাচনের আহ্বান জানিয়ে গত ২১ শে অক্টোবর অনুষ্ঠিত একটি ‘নিরব প্রতিবাদ’ এর কিছু ছবি ফটোগ্রাফার শারি (ছবি অনুমতি নিয়ে ব্যবহৃত) নথিভুক্ত করেছেন: