‘রিওয়্যার': ওয়েব ব্যবহারে দৈবযোগ ও বিশ্ব নাগরিকত্ব

গ্লোবাল ভয়েসেসের সহ প্রতিষ্ঠাতা ইথান জুকারম্যান তাঁর বই “রিওয়্যার: ডিজিটাল কসমোপলিটানস ইন দি এজ অফ কানেকশন” [রিওয়্যার:সংযোগের যুগে ডিজিটাল বিশ্ব নাগরিকরা]-এ যোগাযোগ ব্যবস্থার ক্ষেত্রে প্রযুক্তি যে অসামান্য সম্ভাবনার সৃষ্টি করেছে সেটা কেন মানুষের মধ্যে দৃঢ়তর সংযোগে রূপান্তরিত হচ্ছে না, সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজেছেন। প্রাসঙ্গিক ভাবে বিশ্বের ঘটনাগুলোর অনুধাবন সহজতর করার ক্ষেত্রে অনুবাদকেরা যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন, “রিওয়্যার”-এ জুকারম্যান বিশেষ ভাবে তার বর্ণনা দিয়েছেন।

“রিওয়্যার” -এ বলা হয়েছে যে তথ্য প্রযুক্তির অসাধারণ অগ্রগতি পুরো দুনিয়াটাকে একটা ক্লিকে আমাদের নাগালে এনে দেওয়া সত্ত্বেও, বাস্তবে আমাদের ওয়েবের ব্যবহার বিচ্ছিন্ন আর অতি পরিচিত বৃত্তগুলোর মধ্যেই সীমাবদ্ধ থেকে যায়।

Rewire: Digital Cosmopolitans in the Age of Connection by Ethan Zuckerman

ইথান জুকারম্যানের রিওয়্যার: ডিজিটাল কসমোপলিটানস ইন দি এজ অফ কানেকশন

এই আত্ম-বিচ্ছিন্নকরণের সমস্যার সমাধান করে “ওয়েবকে পুনঃসংযুক্ত/রিওয়্যার” করার জন্য জুকারম্যান কয়েকটা পদক্ষেপ নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন। এই প্রস্তাবের একটা হল তিনি যাদের “ব্রিজ ফিগারস”[সেতু ব্যক্তিত্ব] বা “কিউরেটরস” [তত্ত্বাবধায়ক] নামে আখ্যায়িত করেছেন তাদের অনুসরণ করার মাধ্যমে চিন্তার নতুন ক্ষেত্র আবিষ্কারকে উৎসাহিত করা।

দৈবযোগ
দৈবযোগের ধারণা সম্বন্ধে জুকারম্যান গভীরভাবে আলোচনা করেছেন। তিনি যুক্তি দিয়েছেন যে আমাদের ইন্টারনেটের ব্যবহার একই সংবাদ মাধ্যমগুলোকে ঘিরে আবর্তিত হয়। আমাদের অনলাইন সংবাদ গ্রহণ করার পরিধি আরও প্রসারিত করার জন্য আমাদের উচিত দৈবযোগে ভরসা রাখা, যেটা আমাদের আরও বৈচিত্র্যময় সংবাদ মাধ্যম ব্যাবহারের পথ দেখাবে।

দৈবযোগের ধারনার ব্যাখ্যা করা সহজ না। যখন ভাগ্যক্রমে ঘটা কতগুলো ঘটনা পরম্পরায় নতুন কিছু আবিষ্কৃত হয়, তখনই এটা ঘটে। বহু গুরুত্বপূর্ণ বৈজ্ঞানিক অবদান দৈবক্রমে ঘটেছে যেমন, পেনিসিলিন, পোস্ট-ইট, রোসেট্টা স্টোন আর ভেলক্রো-র আবিষ্কার।

The Rosetta Stone in the British Museum, discovered accidentally by a French soldier during the Napoleonic Campaign in Egypt - Wikipédia CC-BY-NC

ব্রিটিশ জাদুঘরে রাখা রোসেট্টা স্টোন যেটা ইজিপ্টে নেপোলিয়ন বোনাপার্টের অভিযানের সময়ে এক ফরাসী সৈনিক দৈবাৎ আবিষ্কার করেছিলেন। – উইকিপিডিয়া সিসি-বাই-এনসি

ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবের সংবাদ, সমসাময়িক ঘটনাবলী ও নতুন আবিষ্কারের ওপর নিবেদিত ইন্টারনেটঅ্যাক্টইউ.নেট ওয়েব সাইটের মুখ্য সম্পাদক হুবার্ট গিলো ক্রিশ্চিয়ান ফয়ের প্রবন্ধ সম্পর্কে মন্তব্য করেছেন: “আপনি কি জানেন না সেটা চটজলদি কিভাবে জানা যায়?”: [ফরাসী]:

J’aime aller dans les librairies que je ne connais pas et quand elles me perdent, c’est-à-dire quand je ne reconnais rien de ce que je connais dans leur rayon, alors je me dis qu’elle semble intéressante. Je vais souvent au rayon des essais et mon plus grand plaisir est d’y découvrir ce que je ne connais pas et plus il y en a, qui semble de qualité, et plus ça m’intéresse en fait ou plus je considère la librairie. Ca ne signifie pas qu’en faisant ainsi on ne procède pas pour autant par induction, effectivement. Nous avons tous une tendance forte à l’induction, mais peut-être plus parce que nous avons toujours un avis singulier (par essence), une première impression, qu’une expérience multiple. J’ai même tendance à penser que concevant le monde ainsi, nous avons forcément tendance à construire des outils dans lesquels nous nous reflétons ou qui voient le monde tel qu’on le voit. Nos outils d’agrégation, nos outils de personnalisation ont tendance à voir le monde par la lorgnette où on le regarde

আমি অচেনা বইয়ের দোকানে যেতে ভালোবাসি, আর যখন সেখানে পথ হারিয়ে ফেলি, মানে তাকে রাখা একটা বইও চিনতে পারিনা… তখনই ব্যাপারটা চিত্তাকর্ষক হয়ে ওঠে। আমি প্রায়ই প্রবন্ধ বিভাগে যাই, আর আমার সব থেকে ভালো লাগে যখন আমার অজানা কিছু খুঁজে পাই। অজানা লেখাটা যত উন্নত মানের হয়, আমার কৌতূহলও তত বাড়তে থাকে আর সত্যি বলতে কি, সেই দোকানের জন্য আমার সমীহও আরও বেড়ে যায়। এর মানে এই নয় যে এমনটা করলে লোকে শেষমেশ একটা সাধারণ সিদ্ধান্ত টানবে না। আমরা সবাই সহজাত ভাবে বৃহত্তর সিদ্ধান্তগুলোতে উপনীত হই, কিন্তু আমরা এমনটা বেশী করে করি কারণ আমাদের প্রত্যেকের নিজস্ব অনন্য দৃষ্টিভঙ্গি আছে (অপরিহার্য ভাবে), মতামত আছে কিন্তু নিজস্ব বৈচিত্র্যময় অভিজ্ঞতার ভাণ্ডার নেই। আমার এটাও মনে হয় যে এমন ভাবে বিশ্ব দেখার ফলে অবধারিতভাবে আমরা এমন সব কৌশলের সৃষ্টি করি যাতে পৃথিবীকে পর্যবেক্ষণ করার সময় তাতে আমরা নিজেদের আর আমাদের নিজস্ব ধারনাগুলোই প্রতিফলিত হতে দেখি। আমাদের ওয়েব সমষ্টিকরণ ও স্বকীয়করণ কৌশলগুলোও সাধারণত আমাদের দৃষ্টিভঙ্গির প্রিজম দিয়েই এই বিশ্বকে দেখে।

তথ্য প্রযুক্তি ও সংযোগের অধ্যাপিকা সিলভি ক্যাতেলিন সমস্ত আবিষ্কারের ক্ষেত্রে দৈবযোগের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ও কিভাবে এটা “ইচ্ছা নিরপেক্ষতার সাধন” [ফরাসী] হয়ে আবিষ্কার ঘটার পরিস্থিতির সৃষ্টি করে তার ব্যাখ্যা করেছেন :

L’intuition scientifique est définie comme une idée unifiante ou clarifiante, laquelle surgit dans la conscience en tant que solution d’un problème qui préoccupe intensément le chercheur. Elle survient de manière inattendue, de quelque étrange univers extérieur, lorsque l’on est absorbé par des problèmes urgents ou bien pendant le sommeil. Parmi ces conditions, il faut notamment retenir le profond désir de savoir, le stock de connaissances en mémoire reliées au problème, le sentiment de liberté, l’aptitude à briser la routine, la discussion du problème avec d’autres chercheurs [..] C’est peut-être justement lorsque les scientifiques réfléchissent à leur expérience de la créativité et de la sérendipité que les sciences dites « dures » sont les plus susceptibles d’entrer en dialogue avec les humanités, les arts, les sciences humaines et sociales, devenant plus réceptives à leurs discours et à leurs approches. La réflexivité (en supplément à la sérendipité) implique la liberté et l’émancipation par rapport aux dogmatismes épistémologiques.

বৈজ্ঞানিক স্বজ্ঞাকে একটা সমন্বয় সাধনকারী অথবা উদ্ভাবনী ধারণা হিসেবে দেখা হয় যেটা কোন একটা সমস্যা, যেটা নিয়ে গবেষক নিবিষ্ট ভাবে ভাবছেন, তার সমাধান রূপে আত্মপ্রকাশ করে। এই স্বজ্ঞা কোন একটা সমস্যার সমাধান করতে এক আজব সমান্তরাল ব্রহ্মান্ড থেকে অপ্রত্যাশিত ভাবে আবির্ভূত হয় যখন কেউ সেটা নিয়ে গভীর ভাবে চিন্তা করে বা ঘুমায়। এই রকম পরিস্থিতিতে যা আবশ্যিক ভাবে প্রয়োজন, সেটা হল : উত্তর জানার তীব্র ইচ্ছা, সমস্যাটা সংক্রান্ত সব তথ্য মনে রাখা, স্বাধীন হওয়ার অনুভূতি, গতানুগতিক কর্ম পদ্ধতির বাইরে যাওয়ার ক্ষমতা, অন্য গবেষকদের সঙ্গে সমস্যাটা নিয়ে আলোচনা করা […] হয়ত বৈজ্ঞানিকরা যখন তাঁদের সৃজনশীলতা ও দৈবযোগের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে ভাবেন, তখনই তথাকথিত কঠোর বিজ্ঞানের কাছে মানববিদ্যা, চারুকলা এবং মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞানের মতবাদ আর তাদের পন্থা আরও গ্রহণযোগ্য হয়ে ওঠে আর দুই পক্ষ সম্মতির একটা ক্ষেত্র খুঁজে পায়। আর এই ভাবেই ইচ্ছা নিরপেক্ষতা (দৈবযোগের সঙ্গে মিলে) মতবাদ আর জ্ঞানবাদের গণ্ডি ভেঙ্গে মুক্ত ও স্বাধীন হয়।

বিশ্ব নাগরিকত্ব

বিশ্ব নাগরিকত্ব এমন একটা বিষয় যেটা ফরাসী-ভাষী ওয়েবসাইটগুলোতেই সীমাবদ্ধ। খুব সাধারণ ভাবে দেখলে এটা বলতে বিদেশী জনসাধারণ ও দেশের প্রতি আগ্রহ বোঝায়। যে কথাটা বিশ্ব নাগরিকত্বের সংজ্ঞায় উহ্য থেকে যায় সেটা হল এটা একটা স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যযুক্ত সম্প্রদায়ের ধারনাকেও সমান সমাদর জানায়। প্রায়শয়ই এই ধারনাকে স্বপ্নরাজ্যের আখ্যা দেওয়া হয়। যারা বিশ্ব নাগরিকত্বে বিশ্বাস করেন তাঁরা সাধারণত প্রতিযোগিতার পরিবর্তে সহযোগিতার মাধ্যমে বিশ্বকে ঐক্যবদ্ধ করাকে সমর্থন করেন।

বিশ্বকে দেখার এই মতাদর্শগত পদ্ধতি জাকারম্যানের লক্ষ্য নয়। তিনি বরং আমাদের মিডিয়া ব্যবহারের সঙ্কীর্ণতা সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং প্রগতিশীল ভাবে অন্যান্য চিন্তার ক্ষেত্র সম্পর্কে উদার হওয়ার ওপর জোর দিয়েছেন।

ফরাসী ওয়েবসাইট লেস ইকোর লেখক রডরিগ কুটোলি মানব সমাজের ক্রমবর্ধমান জটিলতার , [ফরাসী] কথা মাথায় রেখে মন্তব্য করেছেন যে, নিজেকে যতটা সম্ভব বৈচিত্র্যের প্রতি উদার করাই হয়ত বিচক্ষণতা হবে:

Il est devenu impossible de comprendre de l'extérieur, des organismes ou des sociétés humaines travaillés par des enjeux de plus en plus complexes et contradictoires, ayant accumulé des compétences et des modes d'actions foisonnants et d'une grande diversité.[..] La masse sans cesse renouvelée d'informations brutes finit en effet pour empêcher toute tentative cohérente d'analyse lucide des événements, elle renforce les stéréotypes et ne permet pas une compréhension distanciée, elle n'autorise aucune prise de hauteur, de prise de recul, dans le temps et dans l'espace.[..] (Il est primordial) de relier le particulier au général, le local au global.

নানা রকম দক্ষতা ও আচার ব্যবহার আর তার সঙ্গে প্রচুর বৈচিত্র্যের সমাহার নিয়ে যে প্রতিষ্ঠান বা সমাজ ক্রমবর্ধমান জটিল ও পরস্পরবিরোধী সমস্যার মোকাবিলা করছে তাদের পর্যালোচনা করা আর বাইরে থেকে কিছু বুঝতে পারা অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে।[…] অবিন্যস্ত সংবাদের নিরন্তর প্রবাহ কোন ঘটনার সুসংহত ভাবে বিশ্লেষণ করার সব চেষ্টাকে শেষমেশ ব্যর্থ করছে। এটা ব্যবহারজীর্ণ ধারনাগুলোকেই আরও দৃঢ় করছে আর নিরপেক্ষভাবে কিছু বিশ্লেষণের অন্তরায় হচ্ছে। এখানে বৃহত্তর দৃষ্টিভঙ্গি বা স্থান-কালে এক পা পিছনোর কোন জায়গা নেই। […] (এটা সহজাত প্রবৃত্তি) নির্দিষ্ট কিছু থেকে সর্বজনীন, বা স্থানীয় কিছু থেকে বিশ্বজনীন সিদ্ধান্ত টানা।

জার্মান সমাজবিজ্ঞানী উলরিশ বেক, যিনি “রিস্ক সোসাইটি” [ভবিষ্যৎ ঝুঁকি নিয়ে ভাবিত সমাজ]পরিভাষার প্রবর্তন করেছিলেন এবং বিশ্ব নাগরিকত্ব ভিত্তিক সমাজে বিশ্বাসী ছিলেন, বিশ্ব নাগরিকত্বের এক নতুন আদলের [ফরাসী] স্বপক্ষে যুক্তি দিয়েছেন:

Le cosmopolitisme est la prise de conscience du destin commun qui lie désormais toutes les parties du monde dans le partage des mêmes risques. [..] Il ne s’agit donc pas là d’un cosmopolitisme qui vient d’en haut comme celui incarné par les Nations unies ou par la Cour internationale de justice. Cela ne veut pas dire non plus que tout le monde devient cosmopolite, amateur de diversité culturelle ou polyglotte, ou que nous sommes tous conscients de ce phénomène. Cela signifie simplement qu’il y a de fait une cosmopolitisation qui vient d’en bas et qui change notre vie quotidienne, notre mode de consommation, notre vie politique, ou nos relations à l’intérieur même de nos frontières nationales. On peut parler en ce sens d’un « cosmopolitisme banal ». [..] Le risque global peut être l’une des forces aptes à produire des institutions cosmopolitiques capables de surmonter les intérêts appréhendés seulement à l’échelle nationale. Car les gens et les États peuvent apprendre qu’il faut résoudre les problèmes nationaux dans une société cosmopolitique. Cette perspective cosmopolite est réaliste ; c’est le nationalisme qui dans ce contexte est idéaliste : il regarde en arrière et n’apporte pas de vraies réponses aux sociétés.

আমাদের সবার ভবিতব্য একই, এই উপলব্ধি যা এই মুহূর্ত থেকে বিশ্বের সব পক্ষকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে একই ঝুঁকির ভাগীদার করে তাকেই বিশ্ব নাগরিকত্ব বলে। […] কাজেই, রাষ্ট্রসংঘ বা আন্তর্জাতিক আদালতের মত কোন কর্তৃপক্ষ দ্বারা আরোপিত একটা বিশ্ব নাগরিকত্বের প্রশ্ন এটা নয়। এর মানে এটাও নয় যে আমাদের বিশ্ব জাতীয়তার সঙ্কীর্ণ ধারণা থেকে মুক্ত হয়ে সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের প্রতি আরও উদার ও বহুভাষিক হয়ে উঠেছে, বা আমরা এই পরিবর্তনের প্রতি আরও সচেতন হয়েছি। এটা শুধু বোঝায় যে খুব সাধারণ স্তর থেকে একটা বিশ্ব নাগরিকত্বের আন্দোলনের আবির্ভাব ঘটছে, আর এটা আমাদের দৈনন্দিন জীবন, ভোক্তা হিসেবে আমাদের অভ্যাস, আমাদের রাজনৈতিক জীবন, আর সীমান্তের ভেতরে আমাদের জীবনের প্রতি যে দৃষ্টিভঙ্গি তার পরিবর্তন ঘটাচ্ছে। এটাকে এক রকমের “দৈনন্দিন বিশ্ব নাগরিকত্ব” বলা যেতে পারে। […] সামগ্রিক ঝুঁকি এমন একটা শক্তি হতে পারে যেটা জাতীয় স্তরে সীমাবদ্ধ স্বার্থগুলোকে পরাস্ত করতে সক্ষম বিশ্ব-নাগরিক প্রতিষ্ঠানের সৃষ্টি করবে। কারণ মানুষ আর রাষ্ট্র, বিশ্বনাগরিক সমাজের পরিপ্রেক্ষিতে কিভাবে জাতীয় সমস্যার সমাধান করা যায়, সেটা শিখতে পারে। এই বিশ্ব নাগরিকত্বের দৃষ্টিভঙ্গি আসলে খুবই বাস্তবধর্মী; এই দৃষ্টিভঙ্গি থেকে দেখলে জাতীয়তাবাদকেই ভাববাদী বলতে হয়, কারণ এটা শুধুই অতীতের দিকে মুখ ফিরিয়ে থাকে আর সমাজকে কোন বাস্তব সমাধান দেয় না।

আলোচনা শুরু করুন

লেখকেরা, অনুগ্রহ করে লগ ইন »

নীতিমালা

  • অনুগ্রহ করে অপরের মন্তব্যকে শ্রদ্ধা করুন. যেসব মন্তব্যে গালাগালি, ঘৃণা, অবিবেচনা প্রসূত ব্যক্তিগত আক্রমণ থাকবে সেগুলো প্রকাশের অনুমতি দেয়া হবে না .