বিশ্বের বিভিন্ন প্যাঙ্গোলিন প্রজাতির অর্ধেক এশিয়াতে পাওয়া যায়। প্রচুর পরিমাণ শিকারের ফলে তাদের সংখ্যা খুব অল্পতে নেমে এসেছে। কম্বোডিয়াতে শুধুমাত্র সান্ডা প্যাঙ্গোলিন বা ম্যানিস জাভানিকা প্রজাতির সন্ধান পাওয়া যায় এবং অবৈধ আন্তর্জাতিক বাজারে সরবরাহের জন্যে শিকারের চাপে এটা এখন খুব বিরল হয়ে গিয়েছে।
কম্বোডিয়াতে প্যাঙ্গোলিন বা আঁশযুক্ত পিঁপড়া-খেকো (বনরুইয়ের মতো সরীসৃপ) একটি নতুন কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে।