৩০ অক্টোবর ২০১২ দ্যা গার্ডিয়ান পত্রিকায় “আফ্রিকার শীর্ষ টুইটার ব্যবহারকারী: “ডিজিটাল বিতর্কে রাজনৈতিক অগ্রদূতেরা” শীর্ষক প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয় । দ্যা গার্ডিয়ানের ডেভিড স্মিথ কি এই নমুনা দিয়ে খুব সহজেই পার পেয়ে যাবেন?
গ্লোবাল ভয়েসেসের সাব সাহারান আফ্রিকার ব্লগারেরা অন্তত তাই মনে করেন।
এই তালিকা থেকে বেশ কিছু দেশকে বাদ দেওয়া হয়েছে এবং সেখানে একজনও ফ্রাঙ্কোফোন অথবা লুসোফোন রাজনীতিবিদের নাম নেই। এছাড়া নারীরা কোথায়? আফ্রিকার নারী রাজনীতিবিদরাও এগিয়ে যাচ্ছেন। বর্তমানে মালাউই ও লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্ট মহিলা, যেখানে অতি সাম্প্রতিক সময়ে আফ্রিকার সর্বকনিষ্ঠ সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন বিশ না পেরুনো একজন উগান্ডান তরুণী।
গুরুত্বপূর্ণ জনগণ এবং দেশগুলো কি সত্যিই দ্যা গার্ডিয়ানের তালিকায় চিহ্নিত হয়েছে?
তালিকাটিতে কোন রাজনীতিবিদদের* প্রকৃতই থাকা উচিৎ? সেখানেও অনুসারী বনাম সম্পৃক্ততা বিষয়টিও বিবেচ্য । যেহেতু তালিকাটি আসলেই “ডিজিটাল বিতর্কে রাজনৈতিক অগ্রদূতেরা” এর সম্পর্কে তাই আমাদের গোত্রের কিছু সদস্য লক্ষ্য করেছেন যে অনুসারীদের সংখ্যা এবং বিতর্ক /সম্পৃক্ততা মাঝে বড় ধরণের পার্থক্য থাকতে পারে। একজন সদস্য বলেছেনঃ
কেনিয়ার মার্থা কারুয়ার মতো রাজনীতিবিদরা আরও বেশী টুইটারে যুক্ত হচ্ছেন, যদিও তাদের অনুসারীর সংখ্যা অন্যান্য শীর্ষ রাজনীতিবিদদের চেয়ে অনেক কম।
আমরা আরো বেশী বুদ্ধি-শক্তি সম্পন্ন একটি ব্যাপক বিকল্প তালিকা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আপনিও এতে অবদান রাখতে পারেনঃ
যখন আপনি একজন রাজনীতিবিদকে এই তালিকায় যোগ করবেন, অনুগ্রহ করে নিচের তথ্যগুলো সরবরাহ করুনঃ
- টুইটার পরিচালনা করা
- অনুসরণ সংখ্যা
- অনুসারীর সংখ্যা
- টুইটের সংখ্যা
- সেই রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের টুইটার ব্যবহারের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা – কিভাবে তিনি অন্যদের থেকে আলাদা?
তালিকাতে নাম যোগ করে অথবা আফ্রিকার ডিজিটাল বিতর্কে রাজনৈতিক অগ্রদূত হিসেবে কাদের বিবেচনা করা উচিৎ তা নির্বাচনের সর্বোত্তম পদ্ধতির প্রস্তাব করে অনুগ্রহ করে আমাদের সাথে অংশ নিন।
*আমরা সক্রিয় রাজনীতিবিদদের (রাজনৈতিক টুইপকারি অথবা নেতাদের নয়) উপর মনোযোগ দিচ্ছি।