স্থানীয় একটি আদালতের একটি যৌন হয়রানি সংক্রান্ত মামলার রায় টুইটারে দক্ষিণ কোরীয়দের মধ্যে অনেক কৌতুককর ও ব্যঙ্গাত্মক মন্তব্য উস্কে দিয়েছে।
একটি গলফ দোকানের একজন মহিলা বিক্রয়কর্মী একজন পুরুষ ক্রেতার বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ দায়ের করেছে এই বলে যে তিনি আঙুল দিয়ে তার ইচ্ছের বিরুদ্ধে তার ‘স্তন এলাকা’ স্পর্শ করেছেন এবং খোঁচা দিয়েছেন। ৩রা জুলাই, তারিখে দাউগে জেলা আদালতের বিচারক কিম বাদী যে এলাকায় খোঁচা খেয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন সেটা কণ্ঠ অস্থি এলাকার কাছাকাছি, প্রকৃতপক্ষে স্তনের মতো “যৌন সংবেদনশীল এলাকা” নয়’ বলে মামলাটি খারিজ করে দিয়েছেন [কোরীয় ভাষায়]।
কিম নাম-হুন (@নামহুন) নামের দক্ষিণ কোরিয়ার প্রভাবশালী একজন টুইপ [কোরীয় ভাষায়] এই টুইটটি করার পরে আদালতের সিদ্ধান্তটিকে বিদ্রূপ করা অসংখ্য মন্তব্য পেয়েছেন:
판사가 이젠 성감대까지 감별
টুইটার ব্যবহারকারী @টায়েক২ _জ়ে এই বিদ্রূপাত্নক মন্তব্যটি [কোরীয় ভাষায়] দিয়ে জবাব দিয়েছেন:
쇄골 아래는 성감대가 아니었군요! 판사님이 성감대까지 정해주시다니 친절도 하셔라.
@দয়া_করে _সুখী _হন টুইট করেছেন [কোরীয় ভাষায়]:
성추행을 당한 사람이 느껴야만 성추행으로 인정된다는건가? 미친거 아냐?
@ড্রিমার সান যোগ করেছেন [ko]:
모르긴해도 저부위가 판사의 성감대는 아닌걸로.
@সাবেক _আর্মিডকের এই কৌতুকটি [কোরীয় ভাষায়] ৬৪০ বারের বেশি পুণঃটুইট হয়েছে:
한국 법정에서 공식적으로 쇄골 밑은 성감대가 아니라고 판결했습니다. 이제부터 쇄골 밑에서 느끼시는 분들은 불법을 자행하고 계신 것이니 가까운 파출소나 경찰서에 신고하여 주시기 바랍니다.
তবে কিছু কিছু নেট ব্যবহারকারী যুক্তি দেখিয়েছেন [কোরীয় ভাষায়] যে কিছু কিছু মিডিয়া কাভারেজ অতিরঞ্জিত এবং বিভ্রান্তিমূলক। তবে @একুয়া৭৪১৪ একটি যৌন হয়রানি মামলার রায় দেয়ার ক্ষেত্রে একটি সহজ মৌলিক নিয়ম পরিষ্কার করে দিয়েছেন [কোরীয় ভাষায়]।
언제부터 성감대를 법으로 정했냐? 신체접촉이 불쾌했다면 그게 성추행이지. 그럼 발에 집착하고 손에집착하는 사람들..아동성범죄 저지르는 놈들 다 무죄겠네? 아이가 성감대가 있을리 없잖아? 법원은 뇌를 들고 출근해라!