তিউনিশিয়ান ও মিশরীয় প্রেসিডেন্টের ক্ষমতাচ্যুতির পর, ২০১১ সালের মার্চ থেকে সৌদি আরবে “আঘাতের দিন”-এর জন্য একটি স্বতঃস্ফূর্ত ডাক ছড়িয়ে পড়েছে। এর প্রতিক্রিয়ায়, সরকার সব প্রধান শহরগুলোতে যে কোন বিক্ষোভ হওয়ার আগেই সুসজ্জিত পুলিশ মোতায়েন করে রেখেছে।
এক চল্লিশোর্ধ শিক্ষক খালেদ আল-জোহানি ঐ দিনের (অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের প্রতিবেদন [1] মতে, ঐ দিন কমপক্ষে চার জন আন্দোলন করার ‘উদ্দেশ্যের’ জন্য গ্রেফতার হয়েছে) একমাত্র ভিডিও টেপ আন্দোলনকারী [2]। যেখানে মিছিলের পরিকল্পনা করা হয়েছিল আল-জোহানি সেখানে একদল সাংবাদিকের সাথে কথা বলেছেন যাদেরকে সংস্কৃতি ও তথ্য মন্ত্রণালয় নিয়ে এসেছিল। সাক্ষাৎকার প্রদানের দিনেই তিনি গ্রেফতার হন যখন তিনি বাসায় ফেরেন এবং তার কাজ চালু রাখেন।
@whereiskhaled [3] এর বক্তব্য অনুসারে, জেদ্দায় তাকে বিশেষ অপরাধী আদালতে রাখার চেষ্টা করা হয়েছিল। এই অ্যাকাউন্ট আরো বলেছে যে মানসিক অত্যাচার প্রতিরোধ করার জন্য তিনি ফোনকল বর্জন করেছেন।
একটি টুইটার অ্যাকাউন্ট @SaudiDetainees [4],জোরপূর্বক আটককৃত সৌদিদের জন্য কর্মসূচির আহ্বান জানিয়ে আল-জোহানির সমর্থনে সোমবার হ্যাশট্যাগ #khalidj [5] দ্বারা একটি অনলাইন কর্মসূচি শুরু করেছে।
কর্মসূচিটি উল্লেখযোগ্যভাবে নজর কেড়েছে। নিচে ঐ হ্যাশট্যাগ দ্বারা কয়েকটি টুইটবার্তা দেয়া হল।
১,২০০,০০ এরও বেশি অনুসারীর অধিকারী, সৌদি ধর্মীয় নেতা, সালমান আল-ওদাহ টুইটবার্তায় বলেন [ar]:
সৌদি শাসনের একজন প্রসিদ্ধ সমালোচক এবং ধর্মীয় নৃতত্ত্বের একজন অধ্যাপক ডঃ মাদাওয়ি আল-রাশিদ লিখেছেনঃ [ar]:
প্রসিদ্ধ সৌদি ইসলামিক সংস্কারক আবদুল্লাহ আল-হামিদ বলেছেন [ar]:
নারী গাড়িচালকদের মধ্যে প্রসিদ্ধ মানাল আল-শরিফ টুইটবার্তায় বলেনঃ
এবং সৌদি টুইটার ব্যবহারকারী হাইথাম আল-তায়িব উল্লেখ করেনঃ