১৯৭০-এর দশকের ইরানী পপ-গায়ক তুফান আতাঈ, টু’ফ্যান [অনেক সমর্থক] বা ২(টু)ফান [আনন্দের জন্যে] হিসেবে পরিচিত, মঙ্গলবার ৫ই জুন, ২০১২ তারিখে লস এঞ্জেলেসের সিডারস-সিনাই মেডিকেল সেন্টারে ফুসফুসের ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছেন। ইরানে ইসলামী বিপ্লবের আগে তার সঙ্গীত ব্যাপকভাবে জনপ্রিয় ছিল, ১৯৭৯ সালে ইসলামী বিপ্লবের পর সেটা নিষিদ্ধ করা হয়।
তার মৃত্যুর ঘটনায় ১৯৭৮-এ তার হিট প্রেমের গান ‘খোদা-ইয়ে-আসেমুঁ-হা’ (স্বর্গের ঈশ্বর) পুনরায় ভাগাভাগি এবং “স্বর্গের ঈশ্বর চলে গিয়েছেন” অথবা “তিনি স্বর্গের ঈশ্বরের কাছে চলে গিয়েছেন” শ্রদ্ধার বার্তার মাধ্যমে সামাজিক নেটওয়ার্কে একটি স্মৃতিভারাক্রান্ত পরিবেশ সৃষ্টি হয়।
http://www.youtube.com/watch?v=jY5lyOSEZx4
আফারিদেহ তার ফেসবুক অবস্থানে [ফার্সী ভাষায়] শৈশবে গানটির প্রতি তার ভাললাগার স্মৃতিচারণ করেন:
الان با خبر شدم از تو سایت ها که ( طوفان ) به علت بیماری سرطان در گذشت خیلی دلم گرفت یاد آهنگ ( خدای آسمون ها ) افتادم یادمه که بچه گیم ها خیلی این آهنگ رو دوست داشتم اون موقع واقعا نمیدونستم عشق چیه اما یادمه که اینقدر این آهنگ برام جذاب بود و من رو تحریک کرد که برم و درباره عشق اطلاعات جمع کنم این رو جدی میگم با این که نوع موسیقی که کار میکنم هیچ ربطی به هم نداره اما دوست داشتم واقعا به نظرم حیف شد مرد همه ازش خاطره خوب داشتن
‘অন্তরের অন্তঃস্থলের শব্দ’-এর লেখক দারা ইরানী তার একটি ব্লগ পোস্টে [ফার্সী ভাষায়] শিল্পীর সে সময়ের চিত্র এঁকেছেন যে সময়টি মনে করার জন্যে আমাদের বেশিরভাগই সেখানে ছিলেন না:
تقدیر بر این است که از هنرمندان فقط وقتی یاد کنیم که از دنیا رفته اند.دردوران کودکی درآن سالهای فراموش نشدنی ۱۳۵۰ ترانه «خدای آسمونها خدای کهکشونها »ورد زبان کوچک و بزرگ بود. طوفان با آن موهای فرفری و گروه موزیک که داشت ترانه های قشنگی می خواند که البته معروفترینش هم همین بود […] حالا دیگر بین مانیست چون رفته است پیش خدای آسمونها !همان خدایی که می خواست به دادش برسد و آخرش هم به دادش رسید و او را با خودش برد تا ما به یکباره به یادمان بیفتد..
অবস্থার তীব্রতার কারণে এই প্রতিমূর্তি প্রতি সম্মানার্থে এক সপ্তাহ আগে লস এঞ্জেলেসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক ইরানী বিশিষ্ট ব্যাক্তিদের একটি অনুষ্ঠা্ন আয়োজিত হয়।
এখানে [ফার্সী ভাষায়] শাবাহাং টেলিভিশনে তুফানের একটি সাক্ষাৎকারসহ তার মৃত্যুর পাঁচ মিনিটের কাভারেজ এবং শ্রদ্ধাঞ্জলি অনুষ্ঠান রয়েছে।