- Global Voices বাংলা ভার্সন - https://bn.globalvoices.org -

মেক্সিকো: ‘জোরপূর্বক নীরবতা’ তথ্যচিত্রে সাংবাদিকরা সোচ্চার

বিষয়বস্তু: ল্যাটিন আমেরিকা, মেক্সিকো, নাগরিক মাধ্যম, প্রচার মাধ্যম ও সাংবাদিকতা, বাক স্বাধীনতা

[অন্যকিছু নির্দেশিত না হলে সমস্ত লিংক স্প্যানিশ ভাষায়]

“সংগঠিত অপরাধ জনগণের হৃদয়-মন জয় করার চেষ্টা করছে এবং রাষ্ট্রের ইচ্ছেও তাই। মাঝখানে আটকা পড়েছেন সাংবাদিকেরা এবং প্রায়ই লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হচ্ছেন।”  আর্টিকুলো ১৯ [1]-এর ‘জোরপূর্বক নীরবতা’ তথ্যচিত্রের শুরুতে তারই প্রমাণ দিয়েছেন আল জাজিরার সাংবাদিক র‌্যাচেল লেভিন এবং মেক্সিকোতে কর্মরত অন্যান্য কাজ সাংবাদিকেরা।

পৃথিবী জুড়ে মত প্রকাশের স্বাধীনতার অধিকার রক্ষায় সোচ্চার  স্বাধীন একটি সংস্থা আর্টিকুলো ১৯, ২০১১ সালের মেক্সিকো সম্পর্কে একটি বার্ষিক প্রতিবেদন [2]সহ তথ্যচিত্রটি প্রকাশ করেছে: “জোরপূর্বক নীরবতা, সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে সহিংসতায় রাষ্ট্রীয় মদদ।” [3]

প্রতিবেদনটি উল্লেখ করে “মত প্রকাশের স্বাধীনতা লংঘন প্রতিরোধ, তদন্ত, নিষিদ্ধ এবং সমাধানে রাষ্ট্রের অক্ষমতা প্রকারান্তরে শুধুই এসব লংঘনকে বৃদ্ধি এবং স্থায়ী করেছে মাত্র।” এর ভূমিকাটিকে যোগ করা হয়েছে:

Durante el año pasado se presentaron 172 agresiones relacionadas con el ejercicio de la libertad de prensa, entre las cuales se encuentran nueve asesinatos contra periodistas, dos asesinatos de trabajadores de medios, dos desapariciones de comunicadores y ocho agresiones con armas de fuego o explosivos contra instalaciones de medios, sólo para hablar de los casos de mayor impacto.

শুধুমাত্র সবচেয়ে গুরুতর ঘটনাগুলোর কথা বলা হলে, গত বছরে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা সম্পর্কিত ১৭২টি আগ্রাসনের ঘটনা ঘটেছে যার মধ্যে নয়জন সাংবাদিক ও দুইজন মিডিয়া কর্মীকে হত্যা করা, দুইজন সংবাদদাতা নিখোঁজ এবং আগ্নেয়াস্ত্র ও বিস্ফোরক দ্রব্য নিয়ে মিডিয়া স্থাপনায় আক্রমণ করা হয়েছে।
২০শে মে, ২০১২ তারিখে নিখোঁজ সাংবাদিক ২৭ বছর বয়েসী ম্যানুয়েল বুয়েন্দিয়া এবং তার হত্যা স্মরণে। [4]

২০শে মে, ২০১২ তারিখে নিখোঁজ সাংবাদিক ২৭ বছর বয়েসী ম্যানুয়েল বুয়েন্দিয়া এবং তার হত্যা স্মরণে। ছবি: জর্জ তার্জো (সিসি-বাইএনসি-এসএ ২.০)

তথ্যচিত্রটি সম্পর্কে জেরাল্ডাইন হুয়ারেজ অল্ট১০৪০ [5]তে লিখেছেন:

El documental denuncia la retórica inútil del gobierno de Felipe Calderón, en la cual se han firmado absurdos convenios [6] entre las esferas del poder para garantizar (sin éxito) la integridad de la labor periodística — y aunque recientemente se reformó el artículo 73 [7]para proteger a periodistas— los funcionarios se siguen llenando la boca de grandilocuentes frases mientras se encarcelan [8] y detienen ilegalmente a ciudadanos porexpresarse en Twitter [9], se asesinan activistas, se incendian instalaciones de editoriales o bien, se intimidan, secuestran y asesinan periodistas impunemente [10]— entre muchísimos otros inaceptables ataques oficiales [11] a la ciudadanía que no es parte del status quo.

তথ্যচিত্রটি ফেলিপে ক্যালডেরনের অধীনে ক্ষমতাবানদের পরিমণ্ডলে সাংবাদিকদের শ্রমের অখণ্ডতার (নিষ্ফল) নিশ্চয়তা দিয়ে যে অবাস্তব চুক্তি [6] স্বাক্ষরিত হয়েছে তাতে সরকারের অর্থহীন বাগাড়ম্বরের নিন্দা করা হয়।

সাংবাদিকদের রক্ষা করার জন্যে সম্প্রতি ধারা ৭৩ [7]  সংস্কার করা হলেও নাগরিকরা টুইটারে নিজেদের মত প্রকাশের [9] কারণে অবৈধভাবে কারারুদ্ধ [8] ও আটক, এক্টিভিস্টরা খুন, সম্পাদকীয় স্থাপনাগুলো আগুনে পুড়ে যাওয়া অথবা এমনকি মাঝে মাঝেই সাংবাদিকরা অবদমিত, অপহৃত এবং দায়মুক্তি [10]সহ খুন হওয়া সত্ত্বেও সরকারি কর্মকর্তাদের বস্তাপঁচা ছাইপাঁশ আউড়ে যাওয়া – ক্ষমতাসীনদের অংশের বাইরের নাগরিকদের প্রতি এমন আরো অনেক অগ্রহণযোগ্য সরকারী আক্রমণ [11]

একই নিবন্ধে জেরাল্ডাইন জোর দিয়েছেন তথ্যচিত্রটি কীভাবে সাংবাদিক, ‘ড্রাগের বিরুদ্ধে যুদ্ধ’ জনিত সহিংসতার শিকার অন্যান্য মেক্সিকোবাসীদের এবং মানবাধিকার রক্ষাকর্মীদের ঝুঁকি প্রতিফলিত করেছে:

Silencio Forzado es el reflejo de una realidad que muchos prefieren ignorar: los derechos humanos y las garantías constitucionales son pisoteados una y otra vez por las autoridades. México esta en problemas graves, el sistema legal no sirve, la violencia ha provocado más de 50 mil muertes y los periodistas, los defensores de derechos humanos y los ciudadanos que no son parte de las élites (legales o ilegales) en el poder, son cada vez más vulnerables gracias a una guerra que esta siendo utilizada para desmantelar las posibilidades de fortalecer una frágil democracia y los mecanismos necesarios para provocar la rendición de cuentas, como lo es la libertad de prensa, y que por cierto, es una garantía individual en la Constitución Mexicana [12].

জোরপূর্বক নীরবতা এমন একটি বাস্তবতা যা অনেকেই এড়িয়ে যেতে পছন্দ করেন: কর্তৃপক্ষগুলো মানবাধিকার এবং সাংবিধানিক নিশ্চয়তাকে বহুবার পদদলিত করেছে। মেক্সিকোর গুরুতর সমস্যা হলো আইনি ব্যবস্থা কোন কাজ করে না, সহিংসতায় অর্ধ লক্ষের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে এবং মানবাধিকার ও নাগরিকদের রক্ষাকর্মী সাংবাদিকরা কোনভাবেই (আইনগত বা বেআইনী) অভিজাতদের অংশ না হয়ার কারণে ক্রমেই নাজুক হয়ে পড়ছে। ভঙ্গুর গণতন্ত্র এবং মেক্সিকোর সংবিধানে ব্যক্তিগত অধিকারের নিশ্চয়তা [12]হিসেবে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার মতো দায়বদ্ধতা উদ্দীপক পদ্ধতি জোরদারের সম্ভাবনাগুলিকে ধ্বংস করার জন্যে ব্যবহৃত হওয়ার জন্যে যুদ্ধটিকে ধন্যবাদ।

আপনি নিচে যে সম্পূর্ণ তথ্যচিত্রটি দেখতে পাবেন তা ভিমিও [13]তেও পাওয়া যাবে: