এই প্রবন্ধটি তিউনিশিয়া বিপ্লব ২০১১-এর উপর করা আমাদের বিশেষ কাভারেজের অংশ।
১৩ এপ্রিল তারিখে, রাদেশ বন্দরে, সিটে এল মাল্লাহা নামক এক এলাকার একদল তরুণ বিক্ষোভকারীর সাথে পুলিশের সংঘর্ষ ঘটে, এটি রাজধানী তিউনিশের সামান্য দক্ষিণে অবস্থিত এই এলাকাটিকে রাজধানীর একটি উপশহর হিসেবে বিবেচনা করা হয়। রাতের বেলায় যে সংঘর্ষ শুরু হয়, পরের দিন শুক্রবার থেকে, সপ্তাহব্যাপী তা চলতে থাকে। বিক্ষোভকারীরা অবস্থান ঘর্মঘট পালন করা শুরু করে। সম্প্রতি সিটে এল মাল্লাহার কাছে রাদেশ বন্দরে যে কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করা হয়, বিক্ষোভকারীরা তার মধ্যে কয়েকটি পদ নিজেদের জন্য দাবী করে।
বিক্ষোভকারীদের উপর পুলিশ কাঁদুনে গ্যাস নিক্ষেপ করে এবং তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এরপর পুলিশ তাদের ধাওয়া করে, এমনকি বাড়ির ছাদেও তাদের ধাওয়া করতে থাকে। পুলিশ বেশ কয়েকজন বিক্ষোভকারীকে আটক করে, যে ঘটনা আরো বিক্ষোভ এবং সংঘর্ষের সৃষ্টি করে।
এই সংঘর্ষের ঘটনা এমন এক সময় ঘটল, যখন মাত্র তার কয়েকদিন আগে তিউনিশিয়ার দক্ষিণের শহর মুলারেসে-এ, চাকুরীর দাবীতে একই ধরনের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে [আরবী ভাষায়] এবং তিউনিশের বেকার যুবকদের বিক্ষোভ-এ পুলিশ হামলা চালায়।
তোউনিশিয়াহোউরা টুইট করেছেঃ
ভদ্রমহিলা এর সাথে যোগ করেছেন:
তিউনিশবাইনাইটট-এর নীচের এই ভিডিও প্রদর্শন করছে যে, কি ভাবে রাদেশ-এর সিটে এল মাল্লাহার রাস্তায় রাস্তায় পুলিশ হামলা চালিয়েছে:
নিরাপত্তা বাহিনীর দিকে পাথর এবং মলোটোভ ককটেল ছুঁড়ে বিক্ষোভকারীরা এর উত্তর দেয়, এবং ব্লগার হাইকেল টুইট করেছে:
@ Haykel7: markez ecchorta fel Maléha #Rades totalement brûlé hier #tunisie #tngov
বিক্ষোভকারী এবং পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ বাড়তে থাকার ঘটনায় টুইটার ব্যবহারকারী নারজিস নামক ভদ্রমহিলা তার শঙ্কা প্রকাশ করেছেন:
@NJESSREB: La question qui se pose:vont-il prolonger l'état d urgence qui prend fin le 30 avril? #OmLaarayes #Rades #1Mai #Tourisme #Tunisie
প্রচার মাধ্যমে সংবাদ না আসা
ব্লগার ওয়েসিম টুইট করেছে:
প্রচার মাধ্যমে সংবাদ প্রদান করা করার ঘটনায় তোউনিশহোউরা প্রচার মাধ্যমের সমালোচনা করেছে:
মেদ সালাহ ম’বারক টুইট করেছে:
@MidoxTheGeek:#Radès est à 10~15 km du siège de #TTN et aucune équipe n'a été envoyée pour couvrir les évènements !!!
সরকারি আনুষ্ঠানিক প্রচার মাধ্যমের স্বচ্ছতা।
তিউনিশিয়ার টেলিভিশন এই ঘটনাকে উপেক্ষা করতে পারে, কিন্তু সরকার তা করেনি। টুইটারে গ্লোবাল ভয়েসেস অ্যাডভোকেসির পরিচালক সামি বেন ঘারবিয়া সেই সমস্ত ছবির লিঙ্ক যুক্ত করেছে যা তিউনিশিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ফেসবুকের পাতায় প্রকাশ করা হয়েছে।
এই প্রবন্ধটি তিউনিশিয়া বিপ্লব ২০১১-এর উপর করা আমাদের বিশেষ কাভারেজের অংশ।