“Una bloguera es, ante todo, una mujer valiente, que se atreve y se compromete. ¿Por qué? Porque a través de su blog se expresa, dice lo que piensa, siente, lo que es. Si tiene miedo de hablar o darle cuerpo a sus ideas, enfrenta ese miedo y lo supera.”
- “¿Quién es una bloguera?”, Mujeres Construyendo
একজন নারী ব্লগার প্রথমতঃ এবং সর্বাগ্রে একজন সাহসী নারী, যিনি সাহস করেন এবং করে দেখান। কেন? কারণ তার ব্লগের মাধ্যমে তিনি নিজেকে প্রকাশ করেন, তিনি বলেন – তিনি যা চিন্তা করেন, অনুভব করেন, এবং নিজে যা। তিনি যদি কথা বলতে বা তার চিন্তাগুলো একটা আকার দিতে ভয় পান – তিনে এই ভয়কে মোকাবেলা করেন এবং জয় করেন।
- “¿কিয়েন ইউনা ব্লগুয়েরা?” [স্প্যানিশ] (কে মহিলা ব্লগার?) মুঘেরেস কন্সত্রুইয়েন্দো
লাতিন আমেরিকার ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের অর্ধেকই নারী। তারপরেও ওয়েবে তাদের বেশি উপস্থিতি সত্ত্বেও তারা মূলত উপাদান ভোক্তা। মুঘেরেস কন্সত্রুইয়েন্দো [স্প্যানিশ] স্প্যানিশ ভাষী মহিলা ব্লগারদের প্রথম মঞ্চ যা হিস্পানিক নারীদেরকে ইন্টারনেট উপাদানের ব্যবহারকারীর পাশাপাশি নির্মাতাতেও পরিবর্তিত করতে চায়।
এটির প্রতিষ্ঠাতা ক্লডিয়া কেলভিন হিস্পানিক মহিলা ব্লগারদের এই মঞ্চ এবং কমিউনিটি প্রসঙ্গে কিছু প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন।
গ্লোবাল ভয়েসেস: কীভাবে এবং কখন মুঘেরেস কন্সত্রুইয়েন্দো তৈরী হয়?
Claudia Calvin: Mujeres Construyendo surge como proyecto en el 2008, después de un tiempo de haberme hecho bloguera. Su origen se encuentra principalmente en mis andares por internet y después de descubrir una realidad que llamó profundamente mi atención: que las mujeres de habla hispana que participamos en internet seguimos transmitiendo en este espacio una creencia profundamente arraigada en nuestra cultura. ¿Cuál es? Aquella que nos inculcaron de niñas y en la que nos decían que “calladitas nos veíamos más bonitas”. Descubrí que nuestra participación como blogueras era muy distinta a la participación de las blogueras estadounidenses: ellas en la actualidad representan casi un 60% de los blogueros en su país y las blogueras en internet de habla hispana representamos un escaso 27%. Cuando inicié Mujeres Construyendo, la cifra era más desalentadora aún: 15%.
Busqué afanosamente un espacio de convergencia de mujeres blogueras, un espacio que no fuese un directorio, sino un lugar de convivencia, una comunidad como tal. Al no encontrarla, decidí hacerla, y así es como surge Mujeres Construyendo.
Hablé con unos amigos desarrolladores y lograron darle vida a esta idea que tenía en mi mente. La plataforma Mujeres Construyendo surge como tal en el 2009.
ক্লডিয়া কেলভিন: মুঘেরেস কন্সত্রুইয়েন্দো ২০০৮ সালের দিকে আবির্ভূত হয়েছে, আমাকে ব্লগার হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার কিছুদিন পর। এটা আমার ইন্টারনেট ব্রাউজিং এবং সত্যিকারভাবেই আমার মনযোগ আকর্ষন করা একটি বাস্তবতা আবিষ্কার থেকে এসেছে: ইন্টারনেটে অবদান রাখা স্প্যানিশ ভাষায় কথা বলা মহিলাদের ছড়িয়ে দেয়া অব্যহত দৃঢ় বিশ্বাস যা আমাদের সংস্কৃতিতে গভীরভাবে প্রোথিত। সেটা কী? বালিকা অবস্থায় আমাদের মধ্যে গেঁথে দেয়া হয়েছে সেই বিশ্বাসটি সেই ধারণাটি যেটা হলো “আমরা যত চুপচাপ, আমরা ততই সুন্দর”। আমি আবিষ্কার করেছি যে ব্লগার হিসেবে আমাদের অবদান মার্কিন মহিলাদের থেকে একেবারেই আলাদা। তারা তাদের দেশের ব্লগারদের প্রায় ৬০% এবং স্প্যানিশ ভাষায় কথা বলা মহিলা ব্লগাররা মাত্র ২৭%। আমি যখন মুঘেরেস কন্সত্রুইয়েন্দো শুরু করি তখন সংখ্যাটি আরো বেশি হতাশাজনক ছিল… ১৫%।
পাগলের মতো আমি একটা জায়গা খুঁজেছি যেখানে মহিলা ব্লগাররা একসাথে হতে পারে, জায়গাটা কোন তালিকা ধরনের নয়, বরং একটা সহ-অবস্থান, একটা কমিউনিটির মতো জায়গা। এরকম কোন জায়গা খূঁজে না পেয়ে আমি নিজেই তা শুরু করার সিদ্ধান্ত নিই এবং এভাবেই মুঘেরেস কন্সত্রুইয়েন্দো’র আবির্ভাব ঘটেছে।
আমি কিছু (ওয়েব) ডেভেলপার বন্ধুর সাথে কথা বলি এবং তারা আমাকে সেই ধারণাটি দিয়েছে যেটা আমি বাস্তবায়িত করার মনোভাব পোষণ করি। এবং এজন্যেই মুঘেরেস কন্সত্রুইয়েন্দো’র জন্ম হয়েছে ২০০৯ সালে।
জিভি: মুঘেরেস কন্সত্রুইয়েন্দো’র মিশন কী? মহিলাদের ব্লগ করার এই মঞ্চটি দিয়ে এটা কী অর্জন করতে চায়?
CC: El objetivo de Mujeres Construyendo es que las mujeres aprendamos a hacer uso de las nuevas tecnologías y las herramientas que brinda internet para empoderarnos, crecer, desarrollarnos. Los blogs son una herramienta de empoderamiento para nosotras: nos permite comunicar lo que hacemos, pensamos, visualizamos y participar en un diálogo central en el nuevo espacio público, que es internet.
Hemos participado más como observadoras y consumidoras de contenido que como proveedoras y en este espacio vacío se está perdiendo una enorme oportunidad para construir una realidad que refleje nuestros intereses y manera de entender y participar en el mundo, tanto en el ámbito de lo social, como lo político y empresarial, y ni qué decir de lo personal y familiar.
Las mujeres vivimos muchos tipos de marginación en el mundo, no necesitamos sumar una más a las existentes: la digital.
সিসি: মুঘেরেস কন্সত্রুইয়েন্দো’র লক্ষ্য হলো মহিলারা যেন ক্ষমতা অর্জন, বিকাশ এবং উন্নয়নের জন্যে ইন্টারনেটের দেয়া নতুন প্রযুক্তি এবং হাতিয়ারের ব্যবহার করতে শিখেন। ব্লগগুলো আমাদের ক্ষমতায়নের হাতিয়ার – যেগুলো আমাদের আমরা যা করি, আমরা যা ভাবি, আমরা যা দেখি তা জানাতে সাহায্য করে। এগুলো আমাদেরকে নতুন একটি সাধারণ স্থান – ইন্টারনেটে, কেন্দ্রীয় একটি সংলাপে অংশ নেয়ার সুযোগ করে দেয়।
আমরা উপাদানগুলো সরবরাহ করার চেয়ে এগুলোর পর্যবেক্ষণ এবং ভোগের ক্ষেত্রে বেশি জড়িত। আমরা সামাজিক অর্থের পাশাপাশি রাজনৈতিক, ব্যবসায়িক, ব্যক্তিগত এবং পারিবারিক অর্থে তো বটেই বিশ্বে আমাদের আগ্রহ, বোঝাপড়া এবং অংশগ্রহণ প্রতিফলনের একটা বাস্তবতা সৃষ্টির বিশাল সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছি।
মহিলারা সমাজের নানাধরনের প্রান্তিকতার সাথে বসবাস করে, আমাদের বিদ্যমান গুলোর সাথে নতুন করে ডিজিটাল প্রান্তিকতা যোগ করার দরকার নেই।
জিভি: মহিলাদের জন্যে একটা ব্লগ কেন গুরুত্বপূর্ণ?
CC: Como mencionaba anteriormente, los blogs son una herramienta de empoderamiento en la medida en que posibilitan que las mujeres puedan comunicarse, expresar, proponer y dialogar en internet y con ello contribuir a la definición y construcción de una realidad que refleje sus intereses y visión. Las voces de mujeres en la blogósfera son importantes porque son el reflejo de la mitad de los habitantes del planeta y en el medida en que sean actores sociales, políticos, voten, consuman, tomen decisiones y vivan de manera cotidiana los diversos contextos de su entorno (desde violencia, hasta crisis económicas, pasando por desastres naturales o guerras) su voz es importante. Son actores de la vida cotidiana y su visión y mirada cuentan, valen, reflejan una circunstancia. Su silencio resulta -sin que ellas mismas los sepan- cómplices de realidades sexistas o que marginan y en la medida en que paulatinamente vayan apareciendo y expresando su voz…irá cambiando el entorno. El silencio jamás ha sido socio del empoderamiento.
জিভি: কতজন মহিলার মুঘেরেস কন্সত্রুইয়েন্দো’তে একটি ব্লগ আছে?
CC: La comunidad de Mujeres Construyendo está constituida por la plataforma Mujeres Construyendo (www.mujeresconstruyendo.com) y las redes sociales a través de las cuáles se conecta su comunidad. La suma de personas conectadas a esta propuesta y a este espacio suma hoy cerca de 9 mil personas.
জিভি: মুঘেরেস কন্সত্রুইয়েন্দো’তে ব্লগ করা মহিলাদের প্রোফাইলটি কী রকম?
CC: Cabe decir que participan hombres y mujeres en nuestra plataforma. Somos un espacio incluyente y consideramos que no se puede hablar de equidad partiendo de un principio de exclusión, por ello, las voces masculinas son bien recibidas. La mayoría, estamos hablando de más del 96%, son mujeres. Su perfil es principalmente urbano, de entre 25 y 45 años, en su mayoría de México, España, Argentina, Venezuela y Estados Unidos. Quiero destacar a una de nuestras blogueras más activas, y que inclusive ha sido entrevistada en televisión: Bertha, una extraordinaria mujer de 82 años que nos enseña que no hay edad para seguir aprendiendo y que las herramientas digitales son poderosas y permiten a las personas seguirle dando sentido a su vida.
জিভি: ২০১২ সাল মুঘেরেস কন্সত্রুইয়েন্দো’র জন্যে কী বয়ে আনবে?
CC: Empezamos el año con el pie derecho, estrenando nueva casa y nuestro nuevo sitio nos permite interactuar mejor, conocernos y convivir de manera más cercana. Detrás de esto hay trabajo y compromiso y queremos consolidarnos como un espacio central para que las mujeres participen, tengan voz y con ello contribuir con nuestro grano de arena no sólo a su empoderamiento, sino al fortalecimiento de la democracia. Queremos incrementar el número de blogueras participando y vinculadas a nuestra comunidad, estamos trabajando en ofrecer herramientas a las blogueras que les permitan fortalecer su presencia y cumplir sus objetivos, sean estos personales, familiares, profesionales. Detrás de este trabajo hay alianzas y proyectos que podrán ver en un futuro muy cercano y del que con gusto les platicaremos en su momento.
Muchas gracias por su interés en conocernos y ojalá a través de Global Voices más mujeres se animen a sumar su voz a nuestra comunidad. Juntas podemos hacer una diferencia.
সিসি: আমরা সঠিক পদক্ষেপে বছরটা শুরু করতে যাচ্ছি। নতুন একটি হাউজ এবং আমাদের নতুন সাইট আমাদেরকে আরো ঘনিষ্টভাবে ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত, একে-অপরকে জানা এবং একসাথে থাকার সুযোগ করে দিবে। এগুলোর পিছনে যে কর্ম এবং আত্মত্যাগ রয়েছে আমরা একটি কেন্দ্রীয় স্থানে সংঘবদ্ধ করতে চাচ্ছি যেন অংশগ্রহণকারী মহিলাদের একটা কন্ঠ থাকে যা দিয়ে তারা তাদের নিজেদের ক্ষমতায়নের কাজ ছাড়াও গণতন্ত্র শক্তিশালীকরণের কাজটিও করতে পারেন। আমরা আমাদের কমিউনিটির ভিতরের এবং এর সাথে যুক্ত মহিলা ব্লগারদের সংখ্যাটিও বাড়াতে চাই বলে আমরা মহিলা ব্লগারদের উপস্থিতিকে জোরদার করতে এবং ব্যক্তিগত, পারিবারিক বা পেশাগত যে কোন লক্ষ্য অর্জনে সমর্থ করতে হাতিয়ার সরবরাহ নিয়ে কাজ করছি। এই কাজের পিছনে বিভিন্ন যৌথতা এবং প্রকল্প রয়েছে যেগুলো অচিরেই দেখা যাবে এবং যেগুলো সম্পর্কে কাছকাছি সময়ে আমরা কথা বলবো।
আমাদেরকে জানতে চাওয়ার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং আশা করছি গ্লোবাল ভয়েসেসের মাধ্যমে আরো অনেক মহিলা আমাদের কমিউনিটিতে তাদের কণ্ঠ যোগ করতে উৎসাহিত হবেন।
ক্লডিয়া নিজেও একজন ব্লগার [স্প্যানিশ] এবং তিনি @লা’ক্ল [স্প্যানিশ] নামে টুইট করেন। আপনি ফেসবুক [স্প্যানিশ] টুইটার [স্প্যানিশ] ইউটিউব [স্প্যানিশ] এবং লিংকডইন [স্প্যানিশ]-এ মুঘেরেস কন্সত্রুইয়েন্দো’কে অনুসরন করতে পারেন।