এই পোস্টটি তিউনিশিয়া বিদ্রোহ সংক্রান্ত আমাদের বিশেষ কাভারেজের অংশ।
আজকে তিউনিশিয়ার ক্যাশেশান আদালত (আপিলের সর্বোচ্চ আদালত) ইন্টারনেটে পর্নোগ্রাফি সেন্সর করার একটা আইন রদ করেছে। গত ২৬শে মে, ২০১১ তারিখে একটা আদালত প্রথমবারের মতো একটা রুলিং জারি করেছিল যেখানে তিউনিশিয়ার ইন্টারনেট এজেন্সিকে আদেশ দেয়া হয়েছিল পর্নোগ্রাফি ওয়েবসাইটকে ফিল্টার করার জন্য। ১৫ই আগস্ট, ২০১১ তারিখে আপিল আদালত এই রুলে তাদের সম্মতি দেন।
পর্নোগ্রাফি ফিল্টার করার আইনি সিদ্ধান্ত ব্লগার ও মুক্ত চিন্তার মানুষ দ্বারা কঠোরভাবে সমালোচিত হয়েছিল। এরা বিশ্বাস করেন যে এই ধরনের পদক্ষেপ বাক স্বাধীনতাকে সীমিত করতে পারে, আর এর ফলে সেন্সরশিপ ফিরে আসতে পারে।
আজকের সিদ্ধান্ত নেটিজেনদের দ্বারা আদৃত হয়েছে যারা সমর্থন করেন নেটের সম্পূর্ন স্বাধীনতাকে।
রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার এর তিউনিশিয়া অফিস, আদালতের রায়ের ব্যাপারে প্রথম জানিয়েছেঃ
#ATI – la cour de cassation casse le jugement et renvoie le procès en appel.
এই সংবাদ দ্রুত ছড়িয়েছে, আর মাইক্রো ব্লগিং ওয়েবসাইট টুইটারের মাধ্যমে প্রতিক্রিয়া ভরে যাচ্ছে। এখানে কয়েকটি বাছাই করা প্রতিক্রিয়া:
@RODE86: Ya7ya el 3adl! Ya7ya el 3adl!
@HBHassine: je suis heureuse qu on reconnaisse enfin que les Tunisiens sont adultes et responsables! #contrelinfantilisationdesTunisiens #ATI
@yassine95140: La bonne nouvelle, qu'on soit pour ou contre la décision de la cour, c qu'on a la preuve d'1 séparation réelle d pouvoirs. #ATI #TNAC #TNGOV
অন্যরা আরো বেশী সন্দিহান আর সতর্ক মতামত দিয়েছেন।
@El_7oss: Ces connards de la cassation pouvaient aussi casser le jugement sans renvoyer en appel #ATI
@Selim_: bien. Mais c pas fini
@omessaoud: Le renvoi de l'affaire #ATI en appel à nouveau est un renvoi de responsabilité pas une victoire. #free404 #tunisie #censure
এই পোস্টটি তিউনিশিয়া বিদ্রোহ সংক্রান্ত আমাদের বিশেষ কাভারেজের অংশ।