পেরু: কমরেড আর্টিমাওকে গ্রেফতার

[উল্লেখ ব্যতীত পোস্টের সবগুলো লিংক স্প্যানিশ ভাষায়]

গত ৯ই ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখের খুব ভোরে শাইনিং পাথ নেতা কমরেড আর্টিমাও (ইংরেজি ভাষায়) সান মার্টিন এলাকায় সংঘর্ষের সময় আহত হন। আর্টিমাও দীর্ঘদিন ধরেই মাওবাদী চরমপন্থী দল শাইনিং পাথের (ইংরেজি ভাষায়) সর্বশেষ নেতা, যিনি একসময় মোস্ট ওয়ান্টেড তালিকায় ছিলেন।

পুলিশের সাথে সংঘর্ষের সঠিক স্থান প্রথমে জানানো হয়নি। এমনকি এও গুজব রটে যে, তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কিন্তু পরক্ষণেই সেটা অস্বীকার করা হয়। তারপর বলা হয়, এটা অভ্যন্তরীণ বিষয়। যখন একদল শাইনিং পাথ কর্মী এবং পুলিশ আর্টিমাওকে গ্রেফতার করতে গ্রুপে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করছিল। তাকে গ্রেফতার করতে পুরস্কার ঘোষণা করেছিল। একই দিনে সন্ধ্যায় এটা স্পষ্ট হয় যে, ঘনিষ্ঠ বন্ধুসহ আর্টিমাওকে গ্রেফতার করতে পুলিশ যথেষ্ট শক্তি প্রয়োগ করেছিল।

যে শহরে এত ঘটনা সেই লা পলভোরা জেলার মেয়র ন্যান্সি জামোরা যুক্তি দেখিয়েছেন যে, মিলিটারি এবং পুলিশ সাধারণ মানুষের মানবাধিকারকে সম্মান করে। দৈনিক পত্রিকা এল কর্মাশিয়ো প্রমাণসহ আর্টিমাওয়ের গুরুতর আহত হওয়ার ওপর জোর দিয়ে প্রতিবেদন পরিবেশন করে- এক অজ্ঞাত পরিচয়ধারী চরমপন্থীকে আটক করা হয়েছে।

ইতিমধ্যে আরপিপি অনুমান করেছে, যদি আর্টিমাও নিহত হয়ে থাকেন, অন্যান্য নেতারা ইতিমধ্যে পুলিশ হেফাজতে যেয়ে থাকেন, তাহলে শাইনিং পাথ পরিচালনার মতো পর্যাপ্ত উত্তরাধিকারী আর অবশিষ্ট থাকবে না। জেনারাসিয়ন চরমপন্থীদের নির্মূল সম্ভবপর কি না, সেটা নিয়ে একটি ফিচার জরিপ পরিচালনা করেছে।

এইসব জল্পনা-কল্পনার দুইদিন পরে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় নিশ্চিত করে, আর্টিমাওকে ১২ ফেব্রুয়ারি জীবিত অবস্থায় আটক করা হয়েছে। একই সঙ্গে তার পলায়ন এবং মৃত্যুর গুজবকে অস্বীকার করে। তাদের ভাষ্যমতে, আর্টিমাওকে টোকাচির ছোট্ট গ্রাম পিজানা থেকে কয়েক কিলোমিটার দূরে, একটি আশ্রয় শিবিরে আহত অবস্থায় পাওয়া যায়। এ সময় তার সাথে থাকা দুই সহযোগী পালিয়ে যায়।

ঘটনার পরেই প্রেসিডেন্ট অল্লানটা হুমালা টোকাচির সান্টা লুসিয়া মিলিটারি বেসে আসেন। আর্টিমাওকে এখানে এনে চিকিৎসা সেবা দেয়া হচ্ছে। এখানে তিনি ঘোষণা দেন, আর্টিমাওকে লিমায় নিয়ে যাওয়া হবে। এ ধরনের পদক্ষেপ নেয়ায় স্থানীয় রাজনৈতিক নেতারা তড়িঘড়ি করে সরকারকে ধন্যবাদ জানান।

প্রেসিডেন্ট অল্লানটা হুমালা এবং কমরেড আর্টিমাও।

প্রেসিডেন্ট অল্লানটা হুমালা এবং কমরেড আর্টিমাও। ছবি নেয়া হয়েছে ফ্লিকার ব্যবহারকারী প্রেসিডেন্সিয়া পেরু থেকে।(সিসি বিওয়াই-এনসি-এসএ ২.০)

আর্টিমাওয়ের আটক অভিযানের বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রথম প্রকাশ করে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা বিষয়ক ওয়েবসাইট আইডিএল রিপোর্টেরোস। আর্টিমাও আহত হওয়ার পর কীভাবে প্রথম অভিযান সমাপ্ত হলো, সেটা তারা প্রকাশ করে। তারপর তাকে কীভাবে গ্রেফতার করা হলো, তা বিস্তারিত ভাবে জানায়। ডিসেম্বর মাসে ওয়েবসাইটটি আর্টিমাওয়ের একটি সাক্ষাত্কার নিয়ে তারা সেটা দুই পর্বে প্রকাশ করেছিল। এই সাক্ষাত্কারে আর্টিমাও সাইনিং পাথের বিরুদ্ধে ওঠা প্রচারণা নিয়ে তার ভাবনা তুলে ধরেছিলেন:

Entonces el tipo de acciones que usted lleva a cabo ya no son acciones de una insurrección que busca la victoria sino acciones meramente defensivas. El objetivo político sigue siendo el mismo con que nos levantamos en armas, aunque en la práctica hoy día eso no es posible. Creo que eso es fácil de entender. En segundo lugar, mantenemos una fuerza armada en aras de garantizar la postura nuestra en relación de nuestros camaradas que están presos; y creo que eso es fácilmente comprensible. No tenemos la mínima intención de blandir las armas de la guerra, de la lucha armada. No. Con sinceridad queremos plantear que nosotros queremos una solución política; queremos que termine, pero a través de los métodos de una mesa de negociaciones.

গণ-বিদ্রোহে সফলতা পেতে এ ধরনের পদক্ষেপ কখনোই দীর্ঘকাল চালিয়ে নেয়া যায় না। তবে শুধু আত্মরক্ষামূলক পদক্ষেপ নেয়া যায়। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যেও আমাদেরকে অস্ত্র দিয়ে জবাব দেয়ার ব্যাপারটা একই। বর্তমান সময়ে এটা কখনো কাম্য হতে পারে না। আমি বিশ্বাস করি, এটা বুঝতে কারো অসুবিধা হওয়ার কথা না। দ্বিতীয়ত, আমরা আমাদের অবস্থান নিশ্চিত করতেই সশস্ত্র দল রাখি। এজন্য আমাদের অনেক কমরেড কারারুদ্ধ রয়েছে। আমি বিশ্বাস করি, এটা সহজেই বোধগম্য। আমরা যুদ্ধের অভিপ্রায়ে অস্ত্র হাতে নিইনি। আমরা আন্তরিকভাবেই সম্প্রচার করতে চাই যে, আমরা রাজনৈতিক সমাধান চাই। আমরা এটার শেষ চাই, তবে সেটা আলোচনার টেবিলে।

ব্লগ ডাজিবাও রোজো, যারা নিজেকে “মার্ক্সিস্ট-লেনিনিস্ট-মাওয়িস্ট ব্লগ” বলে পরিচয় দিয়ে থাকে, তারা অত্যন্ত অসম্মানজনকভাবে আর্টিমাওয়ের আটক করার বিষয়টি উল্লেখ করেছে:

Sus constantes llamados “a una solución política a los problemas derivados de la guerra popular” fueron recogidos ampliamente por la prensa burguesa presentándolo como un autentico dirigente comunista para crear confusión cuando lo cierto es que Artemio y su “Comité Regional” desde hace años no pertenece al clandestino PCP.

তিনি সবসময় বলে আসছেন, “জনতার যুদ্ধ থেকে যে সমস্যা উদ্ভুত হয়ে, তার রাজনৈতিক সমাধানকে” বুর্জোয়া মিডিয়া সেন্সর করে যাচ্ছে। তারা আর্টিমাওকে একজন কমিউনিস্ট নেতা হিসেবে উপস্থাপন না করে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। উল্লেখ্য, এক বছরের জন্য গঠিত তার “আঞ্চলিক কমিটি” নিষিদ্ধ ঘোষিত পেরুভিয়ান কমিউনিস্ট পার্টির অংশ নয়।

মিডিয়া এবং রাজনৈতিক দলের বাইরেও কিছু ব্লগার আর্টিমাওয়ের আটক নিয়ে মতামত দিয়েছেন। সম্মান হানি ছাড়াও সরকারের বিবৃতি নিয়ে তাদের কিছুটা অবিশ্বাস রয়েছে। তাছাড়া আটক করার সময়ের ঘোষণা নিয়েও তাদের সন্দেহ রয়েছে। এমিলো টরেস মিলেন্দেজ তার ইনফরমেটিভো কোডেসি-সিএন ব্লগে বলেছেন:

Lo que jode del gobierno y su prensa servil es que piensen que el pueblo peruano por ser pobre es idiota como para no darse cuenta que la noticia de la captura del camarada Artemio busca desviar totalmente la atención del público sobre el tema de Conga. Por cierto, no nos sorprende que para paliar los reclamos de la población y capear el temporal, el gobierno este utilizando sin ningún pudor la condena sin pruebas a 30 años de cárcel de Abencia Meza y ahora la captura del camarada Artemio como un operativo psicosocial.

সরকার ও তার আজ্ঞাবহ মিডিয়া নিয়ে আমি খুবই বিরক্ত। তার ভেবেছে, পেরুর লোকেরা খুবই গরীব এবং তারা এতই বোকা যে, আর্টিমাওকে আটকের ঘটনাটি কঙ্গা কয়লা খনির দিকে নিয়ে গেলে তারা কিছুই বুঝতে পারবে না। নিশ্চিতভাবেই জনগণের শান্ত নিরুদ্বিগ্ন ভাব নিয়ে ঝড়ের বাইরে থাকা নিয়ে আমরা আশ্চর্য নই। সরকার কোনো প্রমাণ ছাড়াই আবেনসিয়া মিজা’সকে ৩০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে। এখন মনস্তাত্ত্বিক চাপ তৈরি করতেই কমরেড আর্টিমাওকে আটক করেছে।

একইভাবে ইফ্রেইন তার ব্লগ কর্টিনাস দি হুমোতে ধারনা দিয়েছেন যে, আর্টিমাওয়ের আটক গুরুত্বপূর্ণ, তবে মাদক-সন্ত্রাস বন্ধে এটা সমাধান নয়:

El terrorista Artemio era un asalariado del narcotráfico. Hablaba de la lucha popular porque el discurso ahuyentaba, y se enfrentaba –o mejor dicho su gente- contra el Ejército para dejar pase libre a la droga.  […] Artemio no es un peligro, pero su captura permite sí -y por eso lo querían vivo- obtener información sobre la organización desintegrada años atrás, y de paso, empujar la imagen de Humala como el militar que logró su captura en medio de serios cuestionamientos al nuevo gabinete, y de pasada congelar la estruendosa Marcha Nacional por el Agua.

চরমপন্থী আর্টিমাও মাদক পাচারকারীদের পোষ্য ছিলেন। এটাকে তিনি জনগণের সংগ্রাম বলতেন। কারণ, এই ডিসকোর্স আমাদের দূরে সরিয়ে রাখে, অথবা সম্ভবত তার লোকদের সাথে বৈরীতা তৈরি করে। মাদক পাচার ছেড়ে দিলে সেনাবাহিনী তাকে মুক্তি দিবে। […] আর্টিমাও বিপদজনক নন। তবে তার আটক আমাদের অনুমোদন দেয়, এই কারণে যে, তারা তাকে জীবিত অবস্থায় আটক করতে চেয়েছে। তারা তার কাছ থেকে এক বছর আগে ভেঙ্গে দেয়া সংগঠন সম্পর্কে তথ্য চেয়েছে। সমান্তরালভাবে তাদের সৈনিক যারা তাকে আটক করেছে, তারা হুমালার ইমেজকে ধাক্কা দিতে পারবে। মাঝখান থেকে নতুন মন্ত্রীসভা এবং ন্যাশনাল ওয়াটার মার্চ নিয়ে যেসব প্রশ্ন উঠেছে, সেগুলো চাপা পড়ে যাবে।

ইয়া লো অলভিদারন ব্লগের সালভাদর পারিয়োনা একই ধরনের অনুমান করেছেন:

No olvidemos que un presidente con alta popularidad, con el respaldo de los grupos de poder y con una economía saludable puede hacer lo que quiera. […] Ahora con el probable incremento de popularidad y con el respaldo total de la Derecha que antes lo acusaba de terruco, Humala puede imponerse políticamente y remarcar su famosa frase “Conga va”. Si antes la tenían difícil, ahora los defensores del agua están en clara desventaja.

এটা আমাদের বিশেষ গুণ নয় যে, প্রেসিডেন্ট প্রবল জনপ্রিয়, তার পেছনে আছে প্রভাবশালী গোষ্ঠী এবং দেশের অর্থনীতিও ভালো বলেই তিনি যা ইচ্ছে তাই করতে পারেন। তাকে চরমপন্থী হিসেবে অভিযুক্ত করার পূর্বে হুমালা তার জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি আর প্রভাবশালীদের পূর্ণ সমর্থনের জোরেই রাজনৈতিক ভাবে তার জনপ্রিয় উক্তি “কঙ্গা এগিয়ে যাও”-এর ওপর জোর দিতে পারতেন। এই বিষয়টা জটিল করে তোলার আগেই তারা যদি এটা করতেন, তাহলে পানি নিয়ে আন্দোলনকারীরা এখন অসুবিধায় পড়তেন।

যদিও আপুন্টোস পেরুয়ানোসের ফ্রান্সিসকো কানাজা আটকের নানা কথা শুনতে শুনতে বিরক্ত। তিনি সরকারের কমিউনিকেশন স্ট্যাটেজির একটি ভুলের উল্লেখ করেছেন:

¿No deberían los medios haber accedido a declaraciones sea del Presidente o en todo caso del Primer Ministro? Ausencia total y oportunidad perdida. Contra eso, los medios sólo acogen la versión de analistas o de otros periodistas, como fue el caso de Gustavo Gorriti.

আটকের ঘোষণা নিয়ে প্রেসিডেন্ট কিংবা প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য নিয়ে মিডিয়া কি একই লাইনে থেকেছে? পুরোপুরি অনুপস্থিত এবং একটা বড় সুযোগ তারা হারিয়েছে। এর পরিবর্তে মিডিয়া গুস্তাব গোরিটির মতো বিশ্লেষক এবং সাংবাদিকদের বক্তব্য নিয়েছে।

অন্য একটি বিষয়, ফটোকম্পোজিশন যা টুইটারে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে গেছে। সেখানে দেখো গেছে, পেরুর তিন প্রেসিডেন্ট তিন মুহূর্তে বিদ্রোহের বিরুদ্ধে লড়াই করছেন।

Three presidents of Peru in three moments in the fight against insurgency.

বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের তিন মুহূর্তে পেরুর তিন প্রেসিডেন্ট।

হিস্টোরিয়া গ্লোবাল অনলাইন ব্লগে অতিথি হিসেবে পোস্ট দিয়েছেন জাভিয়ার পুনেত্তি ভ্লাদিভিয়া। তিনি ছবি সম্পর্কে মন্তব্য করেছেন:

En estas tres imágenes, un tenor en común se encuentra en la estructura de todas ellas: la producción de una representación del líder triunfante sobre los enemigos de la nación abatidos. Los matices que se ofrecen a partir de esa línea compartida son los que resultan particularmente susceptibles de una lectura histórica. […]

গঠনগত ভাবে, এই তিনটি ছবিতে একটি সাধারণ বৈশিষ্ট্য চোখে পড়ে, এই ছবিগুলো রাষ্ট্রের শত্রুদের বিরুদ্ধে বিজয়ী নেতাদের প্রতিনিধিত্ব করে। যে সুক্ষ্ণ তারতম্যটা টানা হয় সেটা যৌথ অবস্থান থেকে নির্দিষ্টভাবে ঐতিহাসিক পাঠ ধারণ করতে সক্ষম। […]

এবং তিনি একটি নির্দিষ্ট উপসংহার পৌছেছেন:

el mensaje subliminal parece obvio: se obtiene un triunfo militar dentro de un estado de derecho y con pleno respeto a los derechos humanos. Con ello, seguramente se va a pretender usar la instantánea a favor un discurso que deslegitima la vigencia y validez de estas organizaciones [defensoras de DDHH] en asuntos críticos como al ya mencionado eventual (al parecer inexorable) juicio del Estado ante la Corte Interamericana de Derechos Humanos.

অবচেতন মনে যে বার্তাটি ফুটে ওঠে তা হলো: বিজয়ী সৈনিকরা একটি কাঠামোর অধীনে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার ক্ষমতা অর্জন করে। এর সাথে আমরা বেআইনিভাবে এই সংস্থার প্রাসঙ্গিকতা এবং বৈধতাকে নিশ্চিতভাবেই আমাদের আনুকূল্যে ব্যবহার করতে পারবো। এই সংকটপূর্ণ ব্যাপারগুলো হলো: আগে কি বলা হয়েছে, এমনকি ইন্টার-আমেরিকান মানবাধিকার কোর্টের আগে রাষ্ট্রীয়ভাবে বিচারের ব্যাপারটাও।

পরিশেষে প্রেসিডেন্ট হুমালা আপুরিম্যাক এবং এনি রিভাস ভ্যালি’র মতো যেসব স্থানে শাইনিং পাথের সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালু রয়েছে সেসব স্থানে অভিযান চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণাদিয়েছেন। এদিকে জানা গেছে, আর্টিমাওকে সামরিক হাসাপাতাল থেকে ন্যাশনাল পুলিশের কাউন্টার টেররিজম দপ্তরে পাঠানো হবে এবং সেখান থেকে সম্ভবত চিকিত্সার জন্য নাভাল বেস জেলে পাঠানো হবে। অ্যাটর্নি জেনারেলের অফিস থেকে রিপোর্ট করা হয়েছে, আর্টিমাওয়ের বিরুদ্ধে মাদক পাচারের পর্যাপ্ত প্রমাণ জোগাড়ের চেষ্টা চলছে। ধারণা করা হচ্ছে তার যাবজীবন কারাদণ্ড হতে পারে।

মূল পোস্টটি জুয়ান আরেল্লানোর ব্যক্তিগত ব্লগে প্রকাশতি হয়েছে।

পোস্টের প্রথম ছবিটি ফ্লিকার ব্যবহারকারী প্রেসিডেন্সিয়া পেরু’র। ক্রিয়েটিভ কমন্স আর্টিবিউশন লাইসেন্স: অ্যাট্রিবিউশন-ননকমার্শিয়াল –শেয়ারঅ্যালাইক ২.০ জেনেরিক (সিসি বিওয়াই-এনসি-এসএ ২.০) আওতায় প্রকাশিত।

আলোচনা শুরু করুন

লেখকেরা, অনুগ্রহ করে লগ ইন »

নীতিমালা

  • অনুগ্রহ করে অপরের মন্তব্যকে শ্রদ্ধা করুন. যেসব মন্তব্যে গালাগালি, ঘৃণা, অবিবেচনা প্রসূত ব্যক্তিগত আক্রমণ থাকবে সেগুলো প্রকাশের অনুমতি দেয়া হবে না .