নাগরিক সাংবাদিক ব্লাদিমির সানচেজ ইতোমধ্যেই হুমকি পেয়েছেন একটি ভিডিও নির্মাণের কারণে। তার ভিডিওতে গত ১৪ এবং ১৫ ফেব্রুয়ারি কলম্বিয়ার হুইলা বিভাগে জলবিদ্যুৎ বাঁধ নির্মাণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদরত জোর করে উচ্ছেদ করা কৃষক এবং জেলেদের দেখানো হয়েছে। তিন দিনেরও কম সময়ে ছয় লাখের বেশি লোক এই ভিডিওটি দেখেছে।
পাবলিমেট্রোতে [স্প্যানিশ ভাষায়] কামিলো আন্দ্রেস গার্সিয়া বলেছেন যে মাত্র দুই দিনে পাঁচ লাখ লোক ভিডিওটি দেখার কারণে এটি সম্ভবত সবচেয়ে বেশি দেখা কলম্বিয়ান নাগরিক ভিডিও হিসাবে ইতিহাস সৃষ্টি করতে পারে। কলম্বিয়ান সরকার যে ভিডিওটি দেখাতে না চায় না [স্প্যানিশ ভাষায়] নামের ভিডিওটিতে সহিংস উচ্ছেদের সম্মুখীন দুই নদীর তীরবর্তী সম্প্রদায়গুলো স্থায়ী বাঁধ তৈরীর বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণভাবে রুখে দাঁড়ানো এবং সহিংসতা মোকাবেলা করার সময় তাদের আহত হওয়ার চিহ্নগুলো একসাথে দেখাচ্ছে। সম্প্রদায়গুলো বাঁধ নির্মাণে বিরোধিতা করার কারণ প্রকল্পের কারণে নদীটি সরে গেলে তারা জীবিকাহীন হয়ে পড়বে।
সংঘর্ষ বর্ণনা করার সময় আহত প্রতিবাদকারী- উপস্থিত সম্প্রদায়ের সদস্যবৃন্দ ও সাংবাদিকরা উভয়েই-বলেছেন যে বারবার আক্রান্ত হওয়ার পর কর্তৃপক্ষের প্রতি কোন রকম সহিংসতা প্রদর্শন না করা সত্ত্বেও পুলিশ সাংবাদিক, শান্তি পর্যবেক্ষক ও মানবাধিকার সংস্থাগুলোকে বিক্ষুদ্ধ এলাকায় যেতে দেয়নি।
La acción violenta se cumplió coordinadamente entre el Gobierno Nacional y Emgesa contra campesinos y pescadores inermes cuya única respuesta fue cogerse solidariamente de las manos para abrazar el río Magdalena o lanzarse al mismo, mientras recibían cargas de gases lacrimógenos y granadas de aturdimiento, ocasionando varios heridos, entre ellos, el obrero de construcción Luis Carlos Trujillo Obregón quien perdió su ojo derecho.
পাবলিমেট্রোর [স্প্যানিশ ভাষায়] সঙ্গে সাক্ষাৎকারে ব্লাদিমির তার প্রাপ্ত হুমকি সম্পর্কে আলোচনা করেছেন:
Recibí una llamada No aparece el número de la persona en el identificador (…) Me han enviado mensajes a mi correo. Me dicen que soy de las Farc, del ELN, que estoy atacando a la fuerza pública. Yo no soy nada de eso. Simplemente soy un realizador audiovisual que quiere mostrar la realidad de lo que pasa en el departamento del Huila.
২৩ ফেব্রুয়ারি ব্লাদিমির তার ফেসবুকের পাতা জেইটগেইস্ট হুইলাতে [স্প্যানিশ ভাষায়] একটি মৃত্যু হুমকিসহ শাসানো ফোন কল পাওয়ার কথা পোস্ট করেছেন।