এই প্রবন্ধটি সিরিয়া বিক্ষোভ ২০১১/১২-এর উপর করা আমাদের বিশেষ কাভারেজের অংশ
সিরিয়ায় ১১ মাস ধরে চলা সহিংসতা বন্ধের লক্ষ্যে শনিবারে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের আনীত খসড়া প্রস্তাবে বেইজিং এবং মস্কোর ভেটো প্রদানে নেট নাগরিকরা এখনো ক্ষুব্ধ।
আইয়াদ এল বাগদাদি টুইট করেছেন যে জাতিসংঘের এই নিস্ক্রিয়তা , আরবদের মাঝে প্রতিষ্ঠানটির বৈধতাকে সম্পূর্ণভাবে নিশ্চিহ্ন করে ফেলবে।
@@আইয়াদ_এলবাগদাদি :ভেটো নামক বিষয়টি আরবদের মনকে একেবারে ভেঙ্গে দিয়েছে, এই ঘটনায় তাদের কাছে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈধতা আর রইল না অথবা আদতে তা অকার্যকর একটি প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে।# সিরিয়া
সিরিয়ার নাগরিক আলেকজান্ডার পেজ উল্লেখ করছে:
@আলেকজান্ডারপেজএসঅয়াই:জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের সিদ্ধান্তে #চীনের ভেটো দেবার মানে হচ্ছে #সিরিয়ার আরো নিষ্পাপ নাগরিকের মৃত্যু। #বয়কটচায়না (৪) সিরিয়া #বয়কটচায়না
এবং প্যালেস্টাইনের নাগরিক দিমা খাতিব সিরিয়ার আজকের গণহত্যার প্রতিক্রিয়া, বিষয়টিকে গাদ্দাফি যুগের লিবিয়ার পরিস্থিতির সাথে তুলনা করেছেন:
@দিমা_খাতিব:লিবিয়া+ বিপ্লব+ রক্ত+ তেল=ন্যাটোর বোমা বর্ষণ। সিরিয়া + বিপ্লব+রক্ত-তেল= ভেটো
ফরেন পলিসির সম্পাদক ব্লাক হাউনশেল মন্তব্য করেছেন:
@ব্লাকহাউনশেল:এক ভাবে বলা যায়, রাশিয়া- চীন মিলে #সিরিয়ার ঘটনায় পশ্চিমাদের দায়িত্বের বিষয়ে ভোটো দিল। এখন হস্তক্ষেপ করার ক্ষেত্রে আর কিছুই করার রইল না।
সিরিয়ান রেভেলুশন উল্লেখ করেছে:
@রেভেলুশনসিরিয়া: এই ভোটো প্রদানের ঘটনা সিরিয়ার সরকারকে দেশের আরো নাগরিকদের খুন করার অনুমতি প্রদান করল।

সিরিয়ার শিশুরা ভোটো প্রদানের ঘটনার নিন্দা জানাচ্ছে। ছবি সিরিয়ান ডেস অফ রেজ-এর ( সিরিয়ার ঝঞ্ঝা বিক্ষুব্ধ দিন) ফেসবুকের পাতা থেকে নেওয়া হয়েছে।
এবং সিরিয়ার ব্লগার রাজন ঘাজ্জাউয়ি উপসংহার টেনেছেন এভাবে:
@রেডরাজান:ভোটো প্রদান করা হোক বা না করা হোক, # সিরিয়ার অসাধারণ জনতা আসাদকে ক্ষমতা থেকে উৎখাত করবে।
এদিকে অনলাইন একটিভিস্টরা, চীনের ভেটো প্রদানের কারণে সে দেশের পণ্য বয়কট করার জন্য এক প্রচারণা শুরু করেছে। টুইটারে # বয়কটচায়ন৪(ফর)সিরিয়া নামক হ্যাশট্যাগের আওতায় এই প্রচারণা চালু করা হয়েছে।
লিনা তিবি লিখেছে [আরবী ভাষায়]:
এই প্রবন্ধটি সিরিয়া বিক্ষোভ ২০১১/১২-এর উপর করা আমাদের বিশেষ কাভারেজের অংশ