- Global Voices বাংলা ভার্সন - https://bn.globalvoices.org -

ল্যাটিন আমেরিকায় ক্রাউডসোর্সিং সংক্রান্ত নির্দেশিকা

বিষয়বস্তু: ল্যাটিন আমেরিকা, আর্জেন্টিনা, কোস্টা রিকা, চিলি, পানামা, পেরু, ব্রাজিল, ভেনেজুয়েলা, মেক্সিকো, হন্ডুরাস, নাগরিক মাধ্যম, প্রচার মাধ্যম ও সাংবাদিকতা, প্রযুক্তি

ক্রাউডসোর্সিং বলতে  বোঝায় ইন্টারনেটের মাধ্যমে “গণ সম্পৃক্ততা,” অর্থাৎ এর মাধ্যমে যে কেউ ইন্টারনেট ব্যবহার করে জনকল্যাণের উদ্দেশ্যে বিষয়বস্তু তৈরি করতে পারে। ল্যাটিন আমেরিকায় সম্প্রতি উল্লেখযোগ্য হারে ক্রাউডসোর্সিং কর্মকান্ড হচ্ছে যেগুলো এই মহাদেশের বিভিন্ন জরুরী অবস্থা মোকাবেলা এবং চাহিদা পূরণে অবদান রাখছে। উদাহরণস্বরুপ হিরোরিপোর্টস [en] [1], যা মেক্সিকোর অপরের প্রতি অনুগ্রহ করে করা কাজগুলো মানচিত্রে সন্নিবেশ করে এবং লিউভিয়াসভে [en] [2], যা ভেনিজুয়েলায় ঝড়োবৃষ্টির কারণে সৃষ্ট সমস্যাগুলো তুলে ধরে। ক্রাউডসোর্সিং  ল্যাটিন আমেরিকায় তথ্য বিকাশে নাগরিকদের অংশগ্রহণের জন্য মৌলিক উপাদান।

২০১২ সালের ১৪ জানুয়ারি, পিরিওডিসমো সিউডাডানো নামক নাগরিক সাংবাদিকতা সম্পর্কিত ব্লগে এ গাইড টু ক্রাউডসোর্সিং ইন ল্যাটিন আমেরিকা [es] [3] নামে নির্দেশিকাটি প্রকাশ করেন জ্যাকিন্তো লাজাস।  নিচে ক্রিয়েটিভ কমন অ্যাট্রিবিউশন নন কমার্শিয়াল ৩.০ স্পেন লাইসেন্সের অধীনে আমরা এটি পুনঃপ্রকাশ করেছি (সিসি বিওয়াই – এনসি ৩.০)।

[3]

আমেরিকাস সোসাইটি (এএস) [4]  হল আমেরিকায় শিক্ষা, বিতর্ক ও কথোপকথন নিয়ে প্রখ্যাত প্রতিষ্ঠান। ল্যাটিন আমেরিকা, ক্যারিবিয়ান আর কানাডায় বর্তমান রাজনৈতিক, সামাজিক আর অর্থনৈতিক ঘটনা, এবং নতুন বিশ্বের সংস্কৃতি ও আমেরিকার বিভিন্ন দেশের লোকের মাঝে আন্তঃসম্পর্কের গুরুত্ব তুলে ধরা এর উদ্দেশ্য।

তাদের লক্ষ্যের মধ্যে রয়েছে আমেরিকায় প্রযুক্তির উন্নয়নের ফলে পরিবর্তনের প্রভাব এবং এ গাইড টু ক্রাউডসোর্সিং ইন ল্যাটিন আমেরিকা- [5] এর প্রকাশ, যেখানে ঐ অঞ্চলের বিভিন্ন দেশে এ সংক্রান্ত উদ্যোগগুলোকে তুলে ধরা হয়েছে।

ঐ ক্রাউডসোর্সিং উদ্যোগগুলোর ভূমিকায় বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম ইন্টারনেট ব্যবহারকারী অঞ্চল ল্যাটিন আমেরিকায় আইন, জনস্বাস্থ্য, ভোক্তাধিকার এবং সামাজিক ঘটনায় নাগরিকদের অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে গণসম্পৃক্ততার  জনপ্রিয়তার কথা ব্যাখ্যা করা হয়েছে:

El número de usuarios de Internet creció a 112 millones en enero de 2011 –un aumento del 15 por ciento respecto al año anterior. En Brasil, Colombia, México y Venezuela, las tasas de crecimiento del uso de Internet aumentaron en un 20 por ciento o más durante el mismo período. También va en aumento es el uso del teléfono de última generación: en 2011, uno de cada cinco teléfonos celulares vendidos en América Latina fue un smartphone y, en 2010, las ventas de estos teléfonos en la región aumentaron en un 117 por ciento. Con un mayor acceso a Internet, más latinoamericanos están utilizando las redes sociales: 114.500.000 personas utilizaban sitios como Facebook y Twitter en junio de 2011.

জানুয়ারিতে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী বেড়ে ১১২ মিলিয়ন হয়েছে- যা আগের বছরের চেয়ে ১৫ শতাংশ বেশি। ব্রাজিল, কলম্বিয়া, মেক্সিকো, এবং ভেনিজুয়েলায় ইন্টারনেট ব্যবহার ২০ শতাংশ বেড়েছে। এছাড়া ২০১১ সালে উন্নত প্রযুক্তির ফোন ব্যবহার বেড়েছে গেছে, ল্যাটিন আমেরিকায় প্রতি পাঁচটি বিক্রীত মোবাইল ফোনের মধ্যে একটি স্মার্টফোন। এবং ২০১০ সালে এই ফোনের ব্যবহার বেড়েছে ১১৭ শতাংশ। ইন্টারনেটের বহুল ব্যবহারের ফলে বহু ল্যাটিন আমেরিকান সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ব্যবহার করছেঃ  ২০১১ সালের জুনে ১১৪.৫ মিলিয়ন লোক ফেসবুক ও টুইটারের মত ওয়েবসাইট ব্যবহার করেছে।

একটি প্রতিশ্রুতিমূলক ভবিষ্যৎ নির্দেশ করে এটি। যেমন জনপ্রিয় হচ্ছে এই উদ্যোগগুলো – ল্যাটিন আমেরিকার উল্লেখযোগ্য ক্রাউডসোর্সিং প্রকল্পের কয়েকটি –এখানে লিপিবদ্ধ আছে। [6] [es] নিচে আপনি গাইডে উল্লেখিত প্রকল্পগুলোর তালিকা পাবেন। আপনি আমেরিকাস সোসাইটি এর মূল প্রকাশনায় প্রতিটি প্রকল্পের আরো তথ্য পেতে পারেন।[en] [5]