রোববার, ৮ জানুয়ারি,২০১১ তারিখে ইরানের রাষ্ট্রপতি মাহমুদ আহমাদিনেজাদ ভেনেজুয়েলায় এসে পৌঁছে। পর্যায়ক্রমে নিকারাগুয়া, কিউবা এবং ইকুয়েডর ভ্রমণের ক্ষেত্রে ভেনেজুয়েলা হচ্ছে তার প্রথম যাত্রা বিরতি। তার এই ভ্রমণ দেশটির সামাজিক প্রচার মাধ্যমে প্রচণ্ড বিতর্কের সৃষ্টি করেছে, যেখানে ব্যবহারকারীরা প্রশ্ন করছে যে তার এই ভ্রমণ এই জাতীর জন্য কোন লাভ বয়ে আনবে কিনা।
টুইটারে, বেশ কয়েকজন ব্যবহারকারী ভেনেজুয়েলায় আহমাদিনেজাদের উপস্থিতি এবং দেশটির সরকার দ্বারা তাকে স্বাগত জানানোর ব্যাপারে সমালোচনা করেছে। লুইস কার্লোস ডিয়াজ (@লুইসকার্লোস)লিখেছে[ স্প্যানিশ ভাষায়] :
Dice mucho del Ministerio de la Mujer su no-pronunciamiento sobre la visita de Ahmadineyad
ব্লগার কার্লোস বোউজা (@কার্লোসবাউজা) [স্প্যানিশ ভাষায়] ধারনা দিচ্ছেন যে, আহমাদিনেজাদের এই সফর ভেনেজুয়েলার আগামী রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের উপর প্রভাব ফেলতে পারে। এদিকে গার্সিলাসো পুমার (@গার্সিলাসোপ) [স্প্যানিশ ভাষায়] টুইট করেছেন :
Mahmud Ahmadinejad es un tirano retrogrado, asesino y misógino. Chávez es un imbécil que le ilusiona ser todo eso. #Coneldebidorespeto
অন্যরা, ইরানের রাষ্ট্রপতিকে এই দেশ ত্যাগ করার দাবি জানানোর জন্য #ফুয়েরাআহমাদিনেজাদদেভজলা নামক হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করেছে। যেমন উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, ব্যবহারকারী @পেরিকোরেইপেয়াদো২৪, আহমাদিনেজাদের ন্যায়বিচার-এর ধারনার প্রতি সমালোচনা করেছে :
#FueraAhmadinejadDeVzla Porque tu justicia se ve en la horca, cuando tu pueblo roba es para comer
অন্যদিকে, যে সমস্ত নেট নাগরিক রাষ্ট্রপতি শ্যাভেজকে সমর্থন করে, তারা আহমাদিনেজাদের এই ভ্রমণকে স্বাগত জানিয়েছে:
@BasemTajeldine: Merece un reconocimiento la valentía d Ahmadineyad al visitar Vzla, Cuba, Nicarg y Ecu, antes “patio trasero” d USA, hoy paises soberanos
@JustoBustamante: BIENVENIDO MAHMUD AHMADINEJAD PRESIDENTE REPÚBLICA ISLAMICA DE IRÁN Lider de la Revolución Iraní. LOS REVOLUCIONARIOS VENEZOLANOS te saludan
@CarlosRFrancoM: Camarada Mahmud Ahmadinejad bienvenido a la tierra de Bolívar, patria libre, soberana y socialista… ¡Que chillen los escuálidos!
কারাকাসে, আহমাদিনেজাদের এটা পঞ্চম ভ্রমণ, “বিশাল এক পারমাণবিক বোমা” নিয়ে রসিকতা করার পর, সোমবার ৯ জানুযারি তারিখে তার এই ভ্রমণের পরিসমাপ্তি ঘটে, এই সময়ের মধ্যে তিনি বেশ কয়েকটি দ্বিপক্ষীয় চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন, যার মধ্যে ন্যানো বিজ্ঞান এবং ন্যানোপ্রযুক্তি নিয়ে পারস্পরিক সহযোগিতা এবং এই ক্ষেত্রে শিক্ষক বিনিময়ের জন্য বেশ কয়েকটি স্মারক স্বাক্ষর করা হয়েছে।