লির কাপিয়াপোর কেন্দ্রে হাজার হাজার লোক আজ (১৩ই অক্টোবর, ২০১১) সমবেত হয়েছে। তারা একত্র হয়েছিল এক বছর আগে ৩৩ জন খনি কর্মীর আশ্চর্যজনক উদ্ধারের ঘটনাকে স্মরণ করতে যেখানে তারা মাটির নীচে ৬৯ দিন ধরে আটকিয়ে ছিল। অনেকে তাদের সম্মান জানিয়েছেন অনলাইন মিডিয়াতে বার্তা দিয়ে। টুইটার ব্যবহারকারীরা সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছেন এই সমন্বিত প্রচেষ্টাকে আবার তুলে ধরতে। তারা বলছেন যে রাজনীতিবিদদের উচিত চিলির গুরুতর সমস্যাগুলো সমাধানের জন্য আবার একত্র হওয়ার।
গত বছরের ১৩ অক্টোবরের জাতীয় মনোভাবের প্রতি ফিরে গিয়ে, চিলির প্রেসিডেন্ট সেবাস্তিয়ান পিনেরা টুইট করেছেন (@সেবাস্তিয়ানপিনেরা):
Los 33 mineros nos enseñaron una gran lección: en los momentos difíciles la unidad y la solidaridad son claves para superar la adversidad.
গোঞ্জালো মাজা (@টেঙ্গোচিকলে) লিখেছেন যে সরকারের উচিত ঠিক সেটাই করা চিলির বিক্ষোভরত ছাত্রদের সাথে কাজ করার জন্য। তাদের সামনের চলা ধীরে ধীরে চলছে সরকারের দ্রুত উদ্ধারের কাজের সাথে তুলনা করলে লিখেছেন মাজা। তিনি টুইট করেছেন:
Hace un año, el gobierno hacía esfuerzos extraordinarios por rescatar mineros. Hoy no es capaz de moverse un centímetro por los estudiantes.
টুইটার ব্যবহারকারী ডন গ্যাটো (@রোন২০০৮) মনে করেন যে খনির দুর্ঘটনার উপরে জোর দেয়া উচিত এর সাফল্যের চিত্রকে বাদ দিয়ে। তিনি টুইট করেছেন:
27 mineros han muerto este año en accidentes,desgracia de 33,solo fue utilizada publicitariamente por el gobierno nunguna ley de proteccion.
জর্জ আনেজ (@জর্জ আনেজ) সরকারের কাজের পরিবেশকে উন্নত করার প্রচেষ্টার ব্যাপারে খুব প্রভাবিত নন। তিনি টুইট করেছেন:
Espectacular rescate, pero no provoco el cambio esperado en las condiciones laborales #mineros #chilenos
কিন্তু চিলি যে তার নিজের ৩৩ জনের জন্য জাতীয় যে সংহতি উপলব্ধি করেছে, তা অচিন্তনীয় পার পেতে সাহায্য করেছে, যা ফেসবুকে বাষ্প হয়ে যায়নি। ‘ ফিউরজাস হেরমানোস মিনেরোস দে লা মিনা সান জোস, দে কোপিয়াপো ‘ বা কপিয়াপোর শক্ত খনি কর্মী হোন’ নামে ফেসবুক পাতায় এখনো ৫২,৪২৯ জন সমর্থকের গর্ব করে। আমি এখনো ৩৩ জন আটকিয়ে পড়া ৩৩ জন চিলির খনি কর্মীকে সমর্থন করি এই বছর ফেসবুকের বসন্তের পরিষ্কার হওয়া থেকে বেঁচে গেছে। এর এখন পছন্দ করা সদস্যের সংখ্যা ৮৭,৬৯৫।
আজকে একদিকে যেমন রাজনীতিবিদ আর ভ্রমণকারীরা নতুন একটি স্মৃতি সৌধের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন, সামাজিক মিডিয়া ব্যবহারকারীরা তাদের দুই পয়সা ছুঁড়ে বোঝার চেষ্টা করেছেন যে কোথায়, কেমন করে আর কেন সরকারের দরকার নতুন নীতি করার।