১০ নভেম্বর, ২০১১ তারিখে স্পামেও ফ্লোরেস (@মারেওফ্লোরেস [1]) এই টুইটটি [2] প্রকাশ করেছিলেন
No salía tan temprano del trabajoI hadn't left my job so early since Mouriño's aircraft crashed. Be careful, flying government officials.
· লিখেছেন Miguel Angel Guevara (en) ভাষায় অনুবাদ করেছেন Elizabeth Rivera, বিজয়
বিষয়বস্তু: ল্যাটিন আমেরিকা, মেক্সিকো, ডিজিটাল অ্যাক্টিভিজম, নাগরিক মাধ্যম, মানবাধিকার১০ নভেম্বর, ২০১১ তারিখে স্পামেও ফ্লোরেস (@মারেওফ্লোরেস [1]) এই টুইটটি [2] প্রকাশ করেছিলেন
No salía tan temprano del trabajoI hadn't left my job so early since Mouriño's aircraft crashed. Be careful, flying government officials.
অনেকে নিজেকে প্রশ্ন করছে, মারেও ফ্লোরেস যে টুইট করেছে তা কি নিছকই এক রসিকতা, নাকি সে আগে থেকে এই ঘটনা সম্বন্ধে জানত। গতকাল মেক্সিকোর এটর্নী জেনারেল (স্প্যানিশ অদ্যাক্ষরে পিজিআর) এই ঘটনায় তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে [4] [স্প্যানিশ ভাষায়]। তারা এখানে যুক্তি প্রদান করে যে ” ঘটনার আদ্যপান্ত তদন্ত প্রয়োজন”।
যখন নাগরিকরা এই ব্যাপারটি সম্বন্ধে জানতে পারে, তখন এই নিয়ে অনলাইনে এক প্রতিবাদের ঝড় উঠে। মেক্সিকোর টুইটার ব্যবহারকারীরা এ ক্ষেত্রে প্রতিবাদে সোচ্চার হয়ে ওঠে। তারা সরকারের বিরুদ্ধে এই কারণে অভিযোগ আনে, সরকার একে পরিষ্কার ভাবে মানুষের ভুলে সৃষ্ট একটা একটা দুর্ঘটনা হিসবে তুলে ধরতে চেয়েছে।
এই ঘটনা, সম্প্রতি ভেরাক্রুজ অঙ্গরাজ্যের গভর্নরের সেন্সরশিপ আরোপের [5] সাথে যুক্ত হয়ে পড়ে, যার ফলে টুইটের ক্ষেত্রে এক অনশ্চিয়তা দেখা দেয়। মিগুয়েল সি [6] (@মাইকস্কোবেডো) তার লেখায় যে মনোভাবটি প্রকাশ করেছেন।:
#mareoflores [7] ya hasta tengo miedo twitear #NoMiento [8]
[9]এছাড়াও, এই বিষয়টি উদ্বিগ্ন টুইটার ব্যবহারকারীদের সমানে এক নজীর যে, সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তাদের নাগরিকদের তথ্য নিয়ে কি কি করতে পারে, যেমনটা জেসুস রোবেল মালোফ [10](@ রোবেলসমালোফ) বর্ণনা করেছে:
¿De donde obtuvo la PGR información sobre la identidad de la persona que utiliza la cuenta de #MareoFlores [11] y de su domicilio?
এই বিষয়ে সাংবাদিক মারিও ক্যাম্পোস [12] তার উদ্বেগের কথা আমাদের জানাচ্ছেন:
Delicada la detención de #MareoFlores [11] -del que urge info- como imprudente su bio como “ángel de la muerte de panistas voladores”
ঘটনা হচ্ছে, দেশটিতে সম্প্রতি যে হানহানির পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে তার প্রেক্ষাপটে জুনো [13] (@ভয়োপ্রসিগারোস) -এর মত কেউ কেউ এই ধরনের পরিবেশে সৃষ্টির যুক্তি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন:
En México puedes matar y vender droga, pero si tuiteas eres considerado una amenaza. #MareoFlores [11]
এখনো এই বিষয়ে অনেকের সন্দেহ রয়েছে, কোন গ্রেফতারী পরোয়ানা ছাড়া কর্তৃপক্ষ কি কাউকে আটক করতে পারে? জেরাল্ডিনা জিভি [14] (@জেরাল্ডিনাস্প্ল্যাশ) একে যে ভাবে দেখছেন:
Tuit o no tuit. La cosa es que ninguna autoridad te puede detener sin una órden de aprehensión. #MareoFlores [11]
এই ঘটনা যে সংবেদনশীলতার সৃষ্টি করেছে তার কারণে এ বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই যে এই সংবাদ ক্রমে আরো বিতর্কের ঘেরে আবদ্ধ হবে। কিন্তু টুইটার ব্যবহারকারীদের মধ্যে সাধারণ মনোভাব হচ্ছে ক্ষোভের, যেমনটা প্রকাশ করেছে উন মাল নেসেসারিও [15] [ এক প্রয়োজনীয় শয়তান] ( @ ফ্রাঙ্ক _লোজান্ডোর) :
Como ciudadano mexicano lamenté la muerte de Blake Mora. Como ciudadano mexicano, también repudio la injusticia contra #MareoFlores [11]