২২ সেপ্টেম্বর-এ, তিউনিশিয়ার এক সামরিক আদালত আলোড়ন সৃষ্টিকারী সামির ফেরায়ানিকে সাময়িকভাবে মুক্তি প্রদান করেছে। তিউনিশিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সমালোচনার দায়ে ২৯ মে, ২০১১ থেকে সামির ফেরিয়ানিকে আটকে রাখা হয়েছিল।
তাঁর গ্রেফতারের কয়েকদিন আগে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রাক্তন এক উর্ধ্বতন কর্মকর্তা, আল খাবর নামক ম্যাগাজিনে [আরবী ভাষায়] (বিশেষজ্ঞ)দুটি চিঠি প্রকাশ করেন। সেখানে তিনি দাবি করেন যে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালযের গুরুত্বপূর্ণ পদে অবস্থানকারীরা, তিউনিশিয়ার বিপ্লবে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভকারীদের খুন করার জন্য দায়ী। এছাড়াও তিনি দাবী করেন, যে বিশেষ নথিতে তিউনিশিয়ার বিতাড়িত রাষ্ট্রপতি জিনে এল আবেদিন বেন আলি-এর সাথে ইজরায়েল-এর গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের সহযোগিতার বিষয়টি জানা গেছে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ইচ্ছাকৃতভাবে সেগুলো ধ্বংস করে ফেলেছে।
জনতা, ফেরিয়ানির প্রতি সহানুভূতিশীল এবং প্রায়শই তাকে বিপ্লব পরবর্তী তিউনিশিয়ার “বিবেকের বন্দী” হিসেবে অভিহিত করে থাকে। তার গ্রেফতারের পর থেকে এর বিরুদ্ধে বিক্ষোভের আয়োজন করা হচ্ছিল এবং তার দ্রুত মুক্তির জন্য অনলাইন প্রচারণা সংগঠিত করা হয়েছিল।
ফেরিয়ানির মুক্তির সংবাদে জনতা ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া প্রদর্শন করেছে। এখানে টুইটারে আসা কিছু প্রতিক্রিয়া তুলে ধরা হল।
@ইয়েজ্জিফক:আস্থা রাখুন: ফেরিয়ানি মুক্ত # ফেরিয়ানি # তিউনিশিয়া
@emnamejri:je suis très contente mm si une liberté provisoire mais c un bon signe #FreeFeriani
@omessaoud:La libération même provisoire de Samir #FERIANI est une excellente nouvelle #FreeFeriani
ফেরিয়ানির বিরুদ্ধে, “রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার ক্ষতি সাধন”, “ জন শৃঙ্খলার জন্য ক্ষতিকর এমন তথ্য প্রকাশ এবং তা বিতরণ” এবং কোন ধরনের প্রমাণ ছাড়া অভিযুক্ত করা, এমন আইন ভঙ্গকারী সরকারি কর্মকর্তা” এমন অভিযোগ আনা হয়েছে। তার মামলাকে সামরিক আদালতে স্থানান্তর করা হয়। আগামী ২৯ সেপ্টেম্বরে তিউনিশিয়ার সামরিক আদালত তার এই মামলার বিষয়ে এক শুনানী গ্রহণ করবে।
লিলিওপাট্রা লিখেছে:
Moment extraordinaire, le juge a prononcé la libération de Samir Feriani …mais attention ce n'est qu'une liberté PROVISOIRE ;le procès a été reporté au jeudi prochain 29 septembre 2011. […] Après 117 jours de détention à la caserne militaire de l'Aouina, Samir retrouve enfin sa famille, ses enfants, sa femme, ses proches et surtout sa mère qui a fondu le coeur de tous les braves tunisiens…
তবে এখনো বিষয়টি পরিষ্কার নয়, কেন ফেরিয়ানিকে তিন মাস আটক অবস্থায় থাকতে হল। সামেহ এই প্রশ্নটি উত্থাপন করেছে: