এই প্রবন্ধটি ইয়েমেন বিক্ষোভ ২০১১ সম্বন্ধে আমাদের বিশেষ কাভারেজের অংশ।
ইয়েমেনের রাজধানী সানায় এক গণহত্যার ঘটনা সরাসরি প্রত্যক্ষ করা হল বিভিন্ন টুইটের মাধ্যমে। ইয়েমেনের নিরাপত্তা বাহিনী বিক্ষোভকারীদের উপর সরাসরি গুলি চালায়। এতে ২২ জন নাগরিক নিহত হয় এবং শত শত নাগরিক আহত হয়। ইন্টারনেটে এই ভয়াবহ ঘটনাটি সরাসরি প্রচার করা হয় এবং সারা বিশ্বের শত শত বিস্মিত দর্শক তা প্রত্যক্ষ করে।
সরাসরি অনেকে এই ঘটনাটি দেখার মাধ্যমে বিষয়টি উন্মোচন হয়ে পড়ে যে এটি এক নির্মমতার প্রদর্শন।
ভার্চুয়াল এক্টিভিজম সংবাদ প্রদান করেছে:
@ভার্চুয়ালএক্টিভিজম : সাংবাদিকরা বলছে একজন ব্যক্তি এইমাত্র আরেকজন ব্যক্তির ছিন্ন মস্তক পেয়েছে, আরপিজি (রকেট প্রপেলড গ্রেনেড) নামক অস্ত্র যে ব্যক্তির মাথায় সরাসরি আঘাত করে এবং উক্ত নাগরিক এই মস্তক সরাসরি দেখাতে ইচ্ছুক নয়#ইয়েমেন
ওমার মাসজারি আমাদের জানাচ্ছে:
@ওমারমাস:নিষ্পাপ শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ মিছিলের উপর আরপিজির হামলা চালানো হচ্ছে, তরুণদের মাথা লক্ষ্য করে তা ছোঁড়া হয়, এর চেয়ে শয়তানী কাজ আর হতে পারে না।#ইয়েমেন#সানাম্যাসাকার।
ইয়াদ এল বাগদাদি নিশ্চিত করেছে:
@ইয়াদ_এলবাগদাদি :নিশ্চিত করছি:আজ #ইয়েমেনের শাসকের প্রতি বিশ্বস্তরা নিরস্র জনতার প্রতি বিমান বিধ্বংসী আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করেছে। ২২ জন মারা গেছে, শত শত নাগরিক আহত হয়েছে #সানা #ম্যাসাকার
নাদিন সতর্ক করে দিচ্ছে:
@আর্থটোইনাদিন: ইয়েমেনিরা হচ্ছে অন্যতম সশস্ত্র জাতী, তারপরেও তারা মাসের পর মাস নির্মমতা সহ্য করেও এখনো শান্তিপূর্ণ মনোভাব বজায় রেখেছে।
এবং মৌরিতানিয়ার ব্লগার নাসের ওয়েড্যাডি এর সাথে যুক্ত করেছে:
@ওয়েড্যাডি: গত মাসের আলোকে বলা যায়, #ইয়েমেনে আজকে যে গণহত্যা সংগঠিত হয়েছে, তা আন্তর্জাতিক উদাসীনতার এক যৌক্তিক প্রভাব।
ইয়েমেন সম্বন্ধে আরো সংবাদ পেতে আমাদের সাথে থাকুন।
এই প্রবন্ধটি ইয়েমেন বিক্ষোভ ২০১১ সম্বন্ধে আমাদের বিশেষ কাভারেজের অংশ।