এই পোস্টটি জাপানের ভূমিকম্প ২০১১-এর করা উপর আমাদের বিশেষ কাভারেজের অংশ
জাপানের ভূমিকম্প, সুনামি এবং পারমাণবিক সমস্যা পরবর্তী পরিস্থিতিতে সাড়া দিতে গিয়ে সারা বিশ্বের নাগরিকরা জাপানী জনতার প্রতি তাদের সর্বোচ্চ শুভ কামনা এবং সমর্থন প্রদান করছে। আর এটি প্রদান করার ক্ষেত্রে তারা ভিডিও এবং সঙ্গীতের দিকে ঝুঁকে পড়েছে।
চাই, তার ব্লগে বেশ কয়েকজন সঙ্গীতজ্ঞের কিছু ভিডিও জড়ো করেছে, যারা বিশ্বাস করে যে এ ক্ষেত্রে অন্তত তারা এই কাজটি করতে পারে, সঙ্গীতের ক্ষমতার উপর আস্থা রাখা, যে সঙ্গীতের হৃদয়ের ক্ষত দুর করার ক্ষমতা রয়েছে। প্রথম ভিডিওটি মাইক্রোমাইক্রোফোনের:
অফিস আগাস্টাও তাদের গান এখানে যুক্ত করেছে এবং তাদের ভিডিওতে আসা মন্তব্য এমন এক ফোরাম পরিণত হয়েছে, যেখানে লোকজন জাপানের বিভিন্ন এলাকার পরিস্থিতি তুলনা করে লেখা প্রদান করেছে।
পরবর্তী ভিডিওটি তাকাগি মাসাকাতসুর স্বল্পদৈর্ঘ্য এবং মিষ্টি গানের একটি ভিডিও:
গিফটেড অন ওয়েস্টইস্টের বাস, যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ সিয়াটলে। তারা বিপর্যের উপর একটি হিপ হপ গান রচনা করেছে, যার মধ্যে দিয়ে জনতার প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে, যেন তারা প্রতিশ্রুতি প্রদান করে এবং সাহায্যের জন্য সেরাটা দেয়। গানের থেকে কিছু অংশ এখানে প্রদান করা হল।
আমার স্ট্যাটাসে যা পোস্ট করা হয়েছে, যার মধ্যে দেখা যাচ্ছে আমি নির্ভয়,
যখন আমি হাজার হাজার মাইল দুরে থাকি, কোন শঙ্কা অনুভব করি না
আর দেখতে পাই এ যেন আমি নই, যে আমি নিজেকে ঝরঝরে অনুভব করি।
এটাকে অনেক পেছনে রাখ, চমৎকার সময় কাটাও
একই জায়গায় ফিরে আসার বদলে, আমরা দ্রুত কাজের উপর আস্থা রাখব।
এবং সব সময় চেষ্টা, এবং প্রার্থনা করতে থাকব।
আর কেবল কোন কিছু বলাতে থাকার বদলে কাজে নেমে পড়ি….
আর্জেন্টিনা থেকে ১৫ বছরের ফেলিপে ট্রোনোকোসো, জাপানের জনতার জন্য “বৃষ্টির দিন” নামক গানটি উৎসর্গ করেছে: