এই পোস্টটি বাহরাইন প্রতিবাদ২০১১ সংক্রান্ত বিশেষ কাভারেজের অংশ।
বাহরাইনের রাজধানী মানামায় গত ১৪ই ফেব্রুয়ারী থেকে শুরু হওয়া বিক্ষোভের একমাস পর গত মঙ্গলবার ১৫ মার্চ, ২০১১ তারিখে বাহরাইনের মহামান্য বাদশাহ হামাদ বিন আল-খলিফা জাতীয় নিরাপত্তার পূর্ণ প্রতিরক্ষার জন্য সেনাবাহিনীকে ক্ষমতা প্রদান করেছেন।
বাহরাইন অর্থনৈতিক সৈকত ও বাহরাইন বিশ্ববিদ্যালয়ে সম্প্রতি পুলিশ ও বিক্ষোভকারীদের মধ্যে সংঘর্ষ তীব্র হচ্ছিল। টু্ইটে ঘোষণাটি নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে। অনেকের মতে বিষয়টি সামরিক শাসন। গত ১৪ই মার্চ সোমবার উপসাগরীয় সহায়তা কাউন্সিলের পেনিনসুলা শিল্ড ফোর্স বাহরাইনে প্রবেশের পর বিষয়টি নিয়ে বিভ্রান্তি সূত্রপাত ঘটে।
@ওয়াফেলসবাহরাইনী: জিসিসি সৈন্যবাহিনীর ছবি#২#বাহরাইনhttp://twitpic.com/49g8mn
@ইশানকুহেজি: বিটিভিতে প্রদত্ত সরকারি ঘোষণার বিষয়ে বিগত টুইটকে নিশ্চিত করতে বিডিএফ এর অধীনে “জাতীয় নিরাপত্তা” পরিস্থিতি অথবা সামরিক শাষন আজ থেকে শুরু হচ্ছে।
@ফেতুনবিনতেআহমেদ বলেন [আরবী]:
@ইবতিসামবাহার: সামরিক শাসন! এখন কোনো ভীতি ছাড়াই আমি ঘুমাতে পারবো! আল্লাহকে ধন্যবাদ, বাদশাহকে শুকরান।
নোট: আরবিতে শুকরান অর্থ ধন্যবাদ ।
@সিকোনিয়ানগার্ল : এটা ঠিক সামরিক শাসন নয়। এটা ৩ মাসের জাতীয় নিরাপত্তা সংক্রান্ত ঘোষণা #বাহরাইন#লুলু#ফ্রেব্রু১৪
@লাইলাআলমুঘানি বলেন [আরবী]:
@বিএইচআর১৪এন বলেন [আরবী]:
@ইসামোহামেদ বলেন [আরবী]
@এমদাসি: কেউ কি বলবেন এটা কার সামরিক শাসন? যেখানে বাদশাহর “কোন ক্ষমতা” নেই এবং সৌদী সৈন্যরা ঢুকে পরছে#বাহরাইন
@ওসামা _আলাবসি: ব্যখ্যা: “জাতীয় নিরাপত্তা পরিস্থিতি” মানে “সামরিক শাসন” নয়। এটা সামরিক শাসনের এক ধাপ নিচের অবস্থা। সংবিধান তাই বলে।
@ওসামা _আলাবসি: : “ জাতীয় নিরাপত্তা পরিস্থিতি”এবং “সামরিক শাসন”-এর মধ্যে পার্থক্য হলো “জাতীয় নিরাপত্তা পরিস্থিতি” –তে সংবিধান স্থগিত হয় না।
@হার্মসলেস বলেন [আরবী]:
এই পোস্টটি বাহরাইন প্রতিবাদ২০১১ সংক্রান্ত বিশেষ কাভারেজের অংশ।