জর্ডান বিশ্ববিদ্যালয়ে ২১ ডিসেম্বর,২০১০ তারিখে, ছাত্র পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এরপরই নির্বাচনে সংঘর্ষ এবং অনিয়মের খবর ছড়িয়ে পড়ে, কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সংঘর্ষের অভিযোগ অস্বীকার করে এক বিবৃতি জারী করে। দুই সপ্তাহের কম সময়ের মধ্যে আবার সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। হামজা লাতাউফ [1] টুইট করেছে: :
الحرس الجامعي حاول وقف المشاجرة في الجامعة الاردنية باستخدام خراطيم المياه
লাতাউফ, এরপর সংর্ঘষ কমিয়ে আনার লক্ষ্যে এক সংস্কার প্রণয়ন করার আহ্বান জানিয়ে [2] উচ্চ শিক্ষা বিষয়ক মন্ত্রী ওয়ালিদ মায়ানির প্রতি ধারাবাহিক একগাদা টুইট করে:
ওইয়াই@ওয়ালিদমায়ানি এক গবেষণা পরিচালনা করেছে। এতে দেখা যাচ্ছে, কারা এই ধরনের সমস্যা সৃষ্টি করেছে. যাদের ভাগ্য মন্দ বা এ রকম, তাদের ভিন্ন এক বিশ্ববিদ্যালয়ে দেখতে চাই।
লাতাউফ এর পর এক ভিডিও [3] টুইট করেছে, যার মধ্যে দেখা যাচ্ছে ছাত্ররা একে অন্যের দিকে পাথর ছুঁড়ে মারছে, এবং স্ট্রেচারে করে একজন ছাত্রকে সেখান থেকে অপসারণ করা হচ্ছে [4]।
طوشة السلطية والحمايدة في الجامعة الاردنية | http://www.youtube.com/watch?v=4WUdbdazS2E #Amman #JO
2 طوشة السلطية والحمايدة في الجامعة الاردنية http://www.youtube.com/watch?v=Tdynl17eviQ #Amman #JO
যখন ভিডিওটি পুনরায় টুইট করা হয়, তখন নাদা আবানদাহর মত জর্ডানি, একে ঘিরে তাদের হতাশা ব্যক্ত করে [6]।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, নাকি এক ধরনের গুণ্ডা #Jo http://ow.ly/3wCf2
মোহাম্মেদ ইউসুফ তার নিন্দা এখানে যুক্ত করেছে [7], এছাড়াও মায়ানিকে এখানে ট্যাগ করেছে বা যুক্ত করেছে:
এটা হচ্ছে সেই ঘটনা যা #জর্ডান বিশ্ববিদ্যালয় কমিয়ে এনেছে, http://youtu.be/4WUdbdazS2E cc: @WalidMaani #Jo
আলি আল-হাসানি টুইট করেছে [8]:
২০১১ সালে প্রবেশের আগে আমি কেবল একটা বিষয়ে কি কথা বলতে পারি? স্রষ্টাকে ধন্যবাদ যে, আমি জর্ডানের কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ি না! http://youtu.be/4WUdbdazS2E #Amman #Jo
এমন এক দেশ যে দেশটি শিক্ষায় তার অর্জনের জন্য গর্ব করে, সেখানে ভবিষ্যৎ-এ ধরনের সংঘর্ষের ঘটনা বন্ধের জন্য সরকারের হস্তক্ষেপ মনে হচ্ছে জরুরী হয়ে পড়েছে।