গত সপ্তাহে, মরোক্কো ব্যাপী ভারি বৃষ্টিপাত দেশটার অনেক অংশে বন্যা সৃষ্টি করেছে, যার ফলে চলাচল আর টেলি যোগযোগ বাধাগ্রস্থ হয়েছে আর অন্তত ৩০ জন নিহত হয়েছেন। এদের মধ্যে ২৪ জন মারা যান যখন তাদের বাস রাজধানী রাবাতের উত্তরে বৌজনিকায় নদীর বন্যার কারনে ভেসে যায়।
নাগরিক সাংবাদিকরা এলাকাটা ঘুরে দেখছেন আর বৃষ্টিপাত নিয়ে তাদের কাহিনী জানাচ্ছেন। ইউটিউবে, হামসেম্মিব বন্যার চিত্রের একটি স্লাইডশো তুলে দিয়েছেন:
টুইটারে, ভ্রমণরত হিশাম_জি রাস্তা থেকে নেয়া একটি চিত্র তুলে দিয়েছেন, যার সাথে আছে মজার মন্তব্য:
“Arrivé à El Jadida. Selon cet employé communal la route derriere moi est maintenant fermée”
রাবাতে বসবাসকারী একজন আমেরিকান ব্লগার দ্যা লাস্ট অফ দ্যা মরোক্কানস বিদেশির চোখে বৃষ্টির বর্ণনা দিয়েছেন:
আর এটা সত্যি যে অন্য স্থানে আমি যেমন বৃষ্টি দেখেছি তার থেকে মরোক্কোর বৃষ্টি আলাদা, যাকে আমি প্রায় সমুদ্রের কাছে থাকার সাথে সম্পৃক্ত করি। ছাতা বা রেইনকোট থাকলে কোন লাভ নেই, আপনি তার পরেও ভিজে যাবেন। প্রায়শ এটা কুয়াশার ঘূর্ণির মতো পাশে থাকে, কিন্তু এখন এটা ঘূর্ণায়মান বর্ষায় পরিনত হয়েছে। যদিও আমি জনপ্রিয় মরোক্কোন কথাতে বিশ্বাস করি না যে বৃষ্টি পড়লেই ঠান্ডা লাগবে (এখনো ৬০ ডিগ্রি), একটা অবশ্যম্ভাবী ভেজা ভাব আছে। কারন মরোক্কোর বাড়িগুলো সাধারনত বেশ খোলামেলা হয় বেশীরভাগ টাইলস করা আর ইনস্যুলেশন বা গরম করার কোন পদ্ধতি নেই, যার ফলে ভিজে ভাবটা ঢুকতে থাকে যতক্ষণ না আপনি আর একটা ছাতা কিনে কম্বলের তলায় বসে থাকার চেষ্টা করেন মিন্টের চা নিয়ে।
দ্যা ভিউ ফ্রম ফেজ নীচের ব্যাপারটা লক্ষ্য করেছেন:
বাদশা সপ্তম আব্দুল্লাহ ঘোষনা দিয়েছেন যে যারা এই সংঘর্ষে মারা গেছেন তাদের শেষকৃত্য অনুষ্ঠানের খরচ তিনি দেবেন আর যারা বেঁচে গেছেন তাদের হাসপাতালের খরচ দেবেন।