সম্প্রতি বন্যার পানির তোড় ইন্দোনেশিয়ার দুর্গম শহর ওয়াসিওরকে ডুবিয়ে ফেললে প্রায় ৮০ জন মারা যায় এবং শতাধিক নিখোঁজ থাকে। এখানে বেশ কিছু সংবাদ, ব্লগ মন্তব্য আর ফেসবুকে প্রকাশিত কিছু প্রতিক্রিয়া তুলে ধরা হচ্ছে।
এই শহরটি এখন বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে যা জরুরী সাহায্য পৌঁছাতে সমস্যা সৃষ্টি করছে। এখানে ইন্দোনেশিয়ার পরিবেশ তথ্য কেন্দ্রের একটি রিপোর্ট থেকে উল্লেখিত হল।
স্থানীয় ব্রিজগুলো ধ্বসে পড়ায় ত্রাণকর্মীরা দুর গ্রামে যেতে পারছেন না বাস্তুচ্যুতদের খাবার পৌছাতে। তাবু, খাবার এবং পানীয় সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়; স্থানীয় সরকার তোলুক ওন্দামা জেলায় প্রাথমিক বন্যার ক্ষতি যাচাই কারী দল পাঠিয়েছেন।
ব্লগার মেলানোফাস ওয়াসিওরের পরিস্থিতি সম্পর্কে সাম্প্রতিক তথ্য পাবার প্রচেষ্টায় আছে।
[…] banjir menutup bandara wasior sehingga pesawat batal terbang.
এই ব্লগার স্থানীয় রেডিও থেকে সাম্প্রতিক খবর পাবার প্রচেষ্টা করে যাচ্ছে কিন্তু খারাপ সম্প্রচারের কারনে এটা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে।
Siang hari juga ada laporan kontributor RRI Manokwari terkait bencana banjir bandang tersebut sayangnya telingaku kurang bisa monitor dengan baik karena suara bunyi radio kresek-kresek.
Malam ini aku mendapat info dari seorang teman yang sedang menjga keluarganya di UGD RSUD Manokwari. keluarganya adalah korman banjir bandang yang dievakuasi dengan helikopter dari Wasior soreh tadi.
seorang teman juga bercerita bahwa ada rekannya yang meninggal akibat tertimbun longsoran.
Hingga sat ini belum ada berita pasti bagaimana kondisi terkini di Wasior karen sejumlah temna yang berada di sana tidak bisa dihubungi. kemungkinan jaringan telepon sibuk atau rusak.
ব্লগার আমোস তার পোস্টে একটি মন্তব্য করেছেন:
Iya kita semua prihatin atas bencana ini. Kami juga sedang mengusahakan bantuan dan relawan untuk sesegera mungkin ke wasior memberikan bantuan.
এখানে রয়েছে ফেসবুক থেকে কিছু প্রতিক্রিয়া:
পেরেমপুয়ান মেনচাতাত: আমরা পশ্চিম পাপুয়ার ওয়াসিওরের জনগণের এই ক্ষতির জন্যে সমবেদনা জানাচ্ছি। এই বন্যা অনেক মৃত্যুর কারন হয়েছে এবং হাজারো মানুষকে উদ্বাস্তু করেছে।
চিসাতো তমিমুরা: গত সপ্তাহে আমি পশ্চিম পাপুয়ার ওয়াসিওরে অবস্থিত একটি কাঠের কোম্পানির অডিট করেছি। আমরা চলে আমার দুই দিনের মধ্যেই এই শহরটি ভূমিধস ও বন্যার শিকার হয়। এখন পর্যন্ত ৭৮ জন মারা গেছে এবং শহরের ৮৫% ময়লায় পরিপূর্ণ। বিশেষ করে সেই এয়ারপোর্ট যেখানে একটি ফ্লাইটের জন্যে ৮ ঘন্টা বসে ছিলাম। এটি যদি দুই দিন আগে ঘটত বা আমার যাওয়া দুই দিন পরে হত তাহলে আমি এতক্ষণে মারা যেতাম। ভাল যে আমি এখনও বেচে আছি।
সেদিয়াদি সোপান্দি: পাপুয়ার ওয়াসিওরে ৮৬ জন মারা গেছে আর ৬৬ জনকে খুজে পাওয়া যাচ্ছে না। এটি হয়ত বেশী কিছু মনে হচ্ছে না জাকার্তায় আজকের ট্রাফিক আর বন্যা দেখে।