সম্প্রতি গ্লোবাল ভয়েসেস এডভোকেসির [1] পরিচালক সামি বেন ঘার্বিয়া [2], গাজা আর পশ্চিম তীরে বেশ কয়েকটি ব্লগিং বিষয়ে কর্মশালা পরিচালনা করেছেন। এই কর্মশালার আয়োজন করে আরবি মিডিয়া ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক [3] (আমিন) যাদের লক্ষ্য হচ্ছে ফিলিস্তিনি সমাজে ব্লগারের সংখ্যা বৃদ্ধি করা।
কয়েক ডজন ফিলিস্তিনি ব্লগার আর ব্লগিং এর বিষয়ে আকর্ষিত অন্যান্য মানুষ প্রতিদিন মিলিত হয়েছেন গাজাতে এক সপ্তাহের জন্য, আর অন্য এক সপ্তাহের জন্য পশ্চিম তীরে। তারা চেষ্টা করেছেন যতটা পারা যায় শেখার জন্য যে নতুন ওয়েব প্রযুক্তি তাদের কণ্ঠ মানুষকে শোনাতে কতটা সাহায্য করতে পারে।
কর্মশালায় যে সব বিষয়ে কথা হয়েছে তার মধ্যে ছিল: অ্যাডভোকেসি আর মুক্ত ভাষ্যের জন্য ইন্টারনেট প্রযুক্তি ব্যবহার। এছাড়াও ছিল সারা বিশ্ব থেকে উদাহরণ, ব্লগিং এর সময়ে নিরাপত্তা, প্রাইভেসি আর ইন্টারনেটের ব্যবহার আর ক্রস পোস্টিং ইত্যাদি বিষয়।
গাজাতে সামির একটা কর্মশালা নিয়ে ব্লগার নুর এল খুদারি আর নাজেক আবুরাহমা একত্রে একটি পোস্ট লিখেছেন আলজাজিরা টকে [4]:
গাজার আর একজন ব্লগার আবু এল শারিফ তার ব্লগে লিখেছেন [6]:
و زي ما حكى سامي و اللي بلخص الوضع بغزة كالتالي :
” خلاصة تجربتي و حواراتي مع نيرة أهل غزة: الحصار الأكثر ضررا هو الحصار العقلي، غزة لا تحتاج أغذية و شكلاطة وأدوية بل تحتاج عقولا و كوادر و كتب”
সামি যেমন বলেছিলেন, গাজার পরিস্থিতিতে বর্ণনা করতে গিয়ে:”গাজার আলোকিত মানুষের সাথে আমার অভিজ্ঞতা আর আলোচনা সংক্ষেপে বলতে গেলে, সব থেকে ক্ষতিকর অবরোধ হচ্ছে বুদ্ধিজীবীদের প্রতি অবরোধ। গাজার খাদ্য, চকোলেট বা ঔষধের দরকার নেই, এদের জ্ঞান, যোগ্য লোক আর বই দরকার।“
কর্মশালা শেষ হওয়ার পরে, একটা ভিডিও কনফারেন্স শুরু করা হয় গাজার আর পশ্চিম তীরের ব্লগারদের মধ্যে। ওলা আনান একজন ব্লগার ছিলেন যিনি গাজা থেকে অংশগ্রহন করেন আর পরে তিনি লিখেছিলেন [8]:
الحوار كان ثريا وممتعا.. اختلفنا احيانا واتفقنا احيانا اخرى
تحدثنا عن تجاربنا مع التدوين.. وقارنا بيننا وبين من سبقونا في المدونين العرب
আমরা ব্লগিং নিয়ে আমাদের অভিজ্ঞতা নিয়ে কথা বলেছি…আর আরব ব্লগারদের মধ্যে যারা আমাদের আগে ব্লগ করেছে তাদের সাথে নিজেদের তুলনা করেছি।
ওলা শেষ করেছে এই বলে: