কলম্বিয়ার রাজনৈতিক ওয়েবসাইট লা সিলা ভাসিয়া (খালি চেয়ার) টিভি সংবাদ চ্যানেল এনটিএন২৪ এর সহযোগিতায় রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থীদের একটি বির্তকের আয়োজন করে যেখানে প্রার্থীরা মানুষের অনলাইন ভিডিও প্লাটফর্মে জমা দেয়া প্রশ্নের উত্তর দেন, সিএনএন ইউটিউব বিতর্কের অনুকরণে যেটা কেউ কেউ বলেন ওবামাকে হোয়াইট হাউজে যেতে সাহায্য করেছে।
দ্যা এম্পটি চেয়ারের (খালি চেয়ার) সম্পাদক আর পরিচালক জুয়ানিতা লিওন ঘটনার আড়ালের ব্যাপারগুলো ব্যাখ্যা করে পোস্ট দিয়েছেন যে কেন তারা এই বিতর্ক করতে চেয়েছেন, কিভাবে তারা ভিডিওর প্রশ্ন বাছাই করেছেন, কি তাদেরকে ১০ সেকেন্ডে উত্তর দেয়ার সময়সীমার নিয়মটি বাছাই করিয়েছে আর আধ ঘন্টা বেশী প্রচার সময় যা শেষ মুহূর্তে বিতর্কের সাথে যুক্ত হয়েছিল সেই সময়ে কি হয়েছে – প্রার্থীদের কিভাবে তাদের প্রস্তুতি নেই এমন প্রশ্নের উত্তর দিতে বাধ্য করা হয়। শেষের এই বিষয় নিয়ে তিনি লিখেছেন:
La capacidad de reacción de los candidatos fue impresionante, y también su buena actitud. Someterlos a responder en directo, en televisión, preguntas tan complejas a la velocidad del rayo fue un irrespeto con ellos. Sobre todo teniendo en cuenta lo mucho que está en juego a 15 días de las elecciones. Y ellos, trataron de hacer lo mejor que pudieron. En realidad, es muy bueno para Colombia tener la oportunidad de escoger entre candidatos tan buenos y tan variados.
এটা নিশ্চিত করার জন্য যে এই বিতর্কে সকল ধরনের মানুষের কাছ থেকে প্রশ্ন থাকবে, লা সিলা ভাচিয়ার পাঠকরা বেশ কয়েক ডজন করে প্রশ্ন পাঠান। এনটিএন২৪ ও অনেক প্রশ্ন দিয়েছে আর ই্য়ুরগেন কাইজার, যে ব্যক্তি প্রথমে ইউটিউব বিতর্কের ধারনা দেন তার ক্যামেরা নিয়ে বেরিয়ে পরেন মানুষের সাক্ষাতৎকার নিতে যারা সাধারনত ইন্টারনেট সংযোগ পাননা।
দ্যা এম্পটি চেয়ার (খালি চেয়ার) ওয়েবসাইটে, তারা বিতর্কের সব থেকে ভাল আর খারাপ মুহূর্তের সমালোচনা প্রকাশ করেছেন, যার মধ্যে ১০ সেকেণ্ড সময়সীমার ব্যাপারটি আছে আর বিতর্কের শেষের ঝামেলাটির উল্লেখ আছে। তারা একটি ভিডিওর উল্লেখ করেন একটি ‘অদ্ভুত’ ট্যাগ দিয়ে এবং আদ্রিয়ানা বায়েন ও জুলিয়ানা কাস্ট্রোর প্রশ্নটিকে আলাদা করে উল্লেখ করেন; যেখানে পুতুলের মত নকল আওয়াজে শিশু শ্রমের ব্যাপারে ছন্দ করে প্রশ্ন করা হয়।
Dos usuarias, Adriana Baen y Juliana Castro, enviaron un vídeo donde en cambio de salir preguntando, disfrazaron a una muñeca de vendedora ambulante. Con una voz fingida de niña la muñeca preguntó, “Bolita, bolita a doscientos, señor candidato cómo me podría ayudar. Yo quiero estudiar pero me toca trabajar”. Esto parecía una buena idea, pero como no funcionó la pantalla donde los candidatos veían la imagen, repitieron el video tres veces. La voz fingida y chillona de la niña molestó a los usuarios del set y del Twitter. Y los candidatos en su afán por responder en 10 segundos, para cumplir con la regla, no dieron ninguna solución concreta para el trabajo infantil. En fin, un desastre.
তবে মনে হচ্ছে মাইক্রোব্লগিং সাইট টুইটার অনুযায়ী এই বিতর্কের সব থেকে মনে রাখার মতো চরিত্র ছিল এই পুতুল। #বোলিটাবোলিটা হিসাবে ট্যাগ করার খুব বেশী সময় যায়নি যখন ‘ইন্সট্যান্ট বোলিটা’ ব্লগ জন্ম নিয়েছিল, যেখানে আরও অদ্ভুত সব ব্যাপার হচ্ছিল।
কিন্তু সব কিছু অদ্ভুত ছিলনা। বেশ কিছু প্রশ্ন আর পরিকল্পনা দর্শকদের চিত্রের প্রতিফলন ছিল। একজন তরুণী যখন প্রার্থীদের জিজ্ঞাসা করেন সেইসব বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের জন্য কি করা যায় যাদের যাতাযাতের খরচের সামর্থ নেই, প্রার্থী সান্তোস একটা আকর্ষণীয় আর উচ্চাকাঙ্খার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন:
Cuando una de las ciudadanas que se había retirado de la universidad, pues no tenía recursos para el bus, le preguntó a Santos que podía hacer por ella el candidato de La U salió con una propuesta que no se le había oído. “Vamos a dar una beca crédito a todos los bachilleres que salen de la educación pública para que puedan financiar su educación superior y también financiar su mantenimiento durante los años de estudio. Crédito subsidiado a los estratos más bajos, cero interés real y ese crédito sólo será pagado cuando ese muchacho o muchacha tenga un ingreso estable. Eso saca de raíz entre 300 mil muchachos que todos los años van a engrosar las filas del desempleo”, fue la propuesta de Santos.
কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রার্থীদের বিতর্কগুলো আপনারা দেখতে পারেন ব্লিপ.টিভি চ্যানেল: লা সিলা ভাসিয়া তে।