মিশরীয়রা রুটি, জ্বালানী, আর রান্নার গ্যাসের অভাবে ভুগছিলেন বিগত কিছু দিন ধরে। কিন্তু সম্প্রতি তারা আরো বড় ধরনের সংকটের মুখোমুখি হচ্ছেন, আর সেটা হল হাশিশের (গাঁজার) অভাব। যদিও গাঁজা আর সাধারণভাবে যে কোন মাদক মিশরীয় আইন অনুসারে নিষিদ্ধ, কিন্তু মনে হচ্ছে দেশব্যাপী এটা বিপুলভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে, আর এই সংকট অনেককে আঘাত করছে।
হাশিশের এই সংকট নিয়ে লিখেছেন ওয়াহদা মাস্রেয়া আর বলছেন কিভাবে তিনি মনে করেন যে এটা মিশরীয়দের আসলেই প্রভাবিত করছে:
তিনি তার পরে বর্ণনা করেছেন মানুষ কেন গাঁজা খায়, আর বিভিন্ন গোত্র আর সমাজের মধ্যে এটা কেন সাধারণ একটা ব্যাপার। তিনি লিখেছেন:
تعرفت على الكثييرين من كل الأطياف و الألوان و أدركت اهمية الحشيش في حياتهم فمنهم من يدخنة ليلا و منهم من يدخنة قبل الإياب للعمل حيث ينسية منظر أم المدير و القرف و البروقراطية و المرتب اللي زي الزفت و المواصلات اللي بيتدبهدل فيها فكان الحشيش هو الحل الأمثل و عرفت من يأكل الحشيش ولا يدخنة حتى قبل أن يواجة زوجتة و أسرتة بطلابتهم التي لا يستطيع الإيفاء بها
তিনি তার পোস্ট শেষ করেছেন এই বলে:
مع كل ذلك و مع خالص تعاطفي كمصرية صميمية و إدراكي لمعاناة المحشيشين المصريين في كل مكان إلا أنني لا أنكر ساعدتى من أن أخيرا يا مصريين “حنخلي الدماغ صاحي”
আমি যদিও মিশরীয়দের প্রতি সংবেদনশীল আর সর্বত্র তাদের কষ্ট অনুভব করি, কিন্তু আমি আমার আনন্দ অস্বীকার করতে পারছি না এটা জেনে যে অবশেষে তারা জেগে উঠবে।
অন্যদিকে হোয়াট্স আপ ইজিপ্ট এই ব্যাপারকে বিপদ হিসাবে অভিহিত করতে রাজি না, আর তার ব্লগে নতুন একটা পোস্ট লিখেছেন দ্যা ফাস্টার টাইমসে ম্যাক্স স্ট্রাসের একটা প্রতিবেদনের ব্যাপারে যেখানে তিনি এটাকে বলেছেন ‘মিশরের ২০১০ সালের বিশাল হাশিশ বিপদ’।
পরিশেষে, এই বিপদ আশ্চর্যজনকভাবে প্রধান ধারার মিডিয়াতে আলোচিত হয়েছে, আর অনেক মিশরীয় অনলাইন ওয়েব ফোরাম একে ব্যবহার করেছেন তাদের কাছে থাকা হ্যাশ বাজারজাত করতে।