[1]ভিডিওর মাধ্যমে, আমরা দেখতে আর শিখতে পারি কিছু মানুষ এবং সংস্থার সাংস্কৃতিক আর অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির কথা যা মালিতে কাপড় বোনার মাধ্যমে সম্ভব হচ্ছে। একটি নারীদের সংগঠন দাবী করছেন কাপড় রং করার ইন্ডাস্ট্রিতে মালি অন্যতম ক্ষমতাধর স্থানে আছে। কারণ দেশের অনেক শিল্পী সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বোগোলানফিনি বা মাটির ডাইকে কাপড়ের মাধ্যম হিসাবে ব্যবহারের এবং দেশের পর্যটন শিল্প এই শিল্পকে কেন্দ্রে করে গড়ে উঠেছে।
প্রথমত, ক্রাফট [2] ম্যাগাজিনের মাধ্যমে আমরা সাম্প্রতিক অর্থ সংগ্রহের একটা কার্যক্রমের কথা জানতে পারি যা মরিন গসলিং শুরু করেছিলেন। তার উদ্দেশ্য ছিল বামাকোর (মালির রাজধানী) নারী যারা কাপড় রং করেন তার উপরে একটি তথ্য চিত্র [3] শেষ করার ক্ষেত্রে কিছুটা সাহায্য পাওয়া। এই ভিডিও প্রিভিউতে নারী রং শ্রমিকরা মালিতে তাদের রং করা কাপড়ের গুরুত্বের কথা বলেছেন আর এটা নিয়ে কাজ তাদের জীবনে কি প্রভাব ফেলেছে তাও জানাচ্ছেন:
আর একটা ঐতিহ্যবাহী কাপড় হচ্ছে মাটির (রংয়ের) কাপড়। সেগুতে ধারণ করা ট্রাভেলওয়েস্টআফ্রিকার পরের এই ভিডিওতে [4] আমরা দেখতে পাচ্ছি তারা রংটি কিভাবে তৈরি করেন। এর উপাদানের মধ্যে মাটি আছে এবং এর ফলে কাপড়ের এই নাম এসেছে:
মাটির (রংয়ের) কাপড়ের আর একটা নাম বোগোলানফিনি [5]: ২০০৬ সালে ধারণ করা হুবুফের নীচের ভিডিওতে [6] একজন প্রশিক্ষক ছাত্রদের বোঝাচ্ছেন বোগোলান কি, এটা কি দিয়ে তৈরি আর মালির সংস্কৃতিতে এর মূল্য কি:
ক্লাউদিওদুমালির তোলা পরবর্তী এই ভিডিওতে [7] আমরা একদল পর্যটককে হাতে কলমে শিখতে দেখছি; ছোট ছোট কাপড়ের টুকরোয় তারা বিভিন্ন ধরনের রং আর মাটি যা সেগুতে বোগোলান তৈরিতে ব্যবহৃত হয় এবং তারা তা দিয়ে পরীক্ষা করছেন:
যদি আপনারা বোগোলান সম্পর্কে আরো জানতে চান, দেখতে পারেন ইউটিউব ব্যবহারকারী পলবেনমালির [8] ২ অংশের একটি তথ্য চিত্র (পর্ব ১ [9], পর্ব ২ [10], ফরাসী ভাষায়) যা শিল্পী ইসিয়াকা দেম্বেলের উপরে তৈরী। এই শিল্পী বোগোলানকে তার মাধ্যম হিসাবে নিয়েছেন। ভিডিওগুলোতে, দেম্বেলে ফরাসী ভাষায় তার কাজ নিয়ে কথা বলেছেন, কিন্তু এতে পরিষ্কার দেখা যায় কাপড়কে হলুদ রং করার বিস্তারিত আর সময় সাপেক্ষ প্রক্রিয়া। একে পুকুরের মাটি চাপা দিয়ে পচতে দেয়া হয় যার ফলে কাপড়টা কালো হবে, আর তার পরে হলুদ এলাকাগুলো থেকে কিছু অংশের মাটি সরিয়ে নেয়া হয়, এবং অন্যান্য জায়গায় অন্য রঙে রং করা হয়: