তিউনিশিয়ার ব্লগার ফাতমা এরাবিকা। দুই মাস আগে তাকে একবার গ্রেফতার করা হয়েছিল। কয়েকদিন আগে তিনি আবার ব্লগ করা শুরু করেন। যদি নির্দিষ্ট করে বলা যায় তা হলে বলতে হবে রোববার, ১৭ জানুয়ারি, ২০১০-এ তিনি পুনরায় ব্লগ করা শুরু করেন। কিন্তু ভদ্রমহিলা বিস্ময়ের সাথে আবিষ্কার করেন যে, শুক্রবার, ২২ জানুয়ারি, ২০১০-এ তার ব্লগ কর্তৃপক্ষ বন্ধ করে দিয়েছে। কাজেই, তার ব্লগ একটা লেখা দিয়ে চালু হবার মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যে বন্ধ করে দেওয়া হল। এই লিঙ্কটি বিষয়টি প্রদর্শন করছে।
ব্লগাররা দ্রুত এই নিষেধাজ্ঞা জারির ব্যাপারে তাদের প্রতিক্রিয়া জানায়। খানোফ লিখেছে:
Le nez bouché, le regard embué par un rhume et la tête fiévreuse, par une colère, entre autres : Fatma vient d’être censurée. Après ses tracas, avec courage son blog est ressuscité par un billet « unique » posté le 17 janvier, et 53 commentaires furent reçus pleins d’enthousiasme de retrouver cette jeune femme au verbe franc.
লা৭মার বন্ধ করে দেবার বিষয়ে মন্তব্য করছে:
بربي آش فمة ؟ علاش عاودو سكرولك مدونتك .. آش صار ؟ حسب ما قاعد نشوف على الصفحة ما فما حتى ربع سبب !؟
এই সংবাদ দ্রুত টুইটারে ছড়িয়ে পড়ে। সেখানে ব্যবহারকারীরা একে অন্যকে ওয়েবসাইট বন্ধ করে দেবার বিষয়টি জানাতে থাকে। এই ঘটনার উপর কিছু টুইট বার্তা।
আজ কেবল, ফাতমা এরাবিকার সাইট বন্ধ করে দেওয়া হয়নি, সাংবাদিক সোফিয়েন চৌরাবি দেখেন যে তার ব্লগও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। তার ব্লগের নাম ফর এ ডেমোক্রেটিক, সোশাল এবং সলিডারিটি তিউনিশিয়ার বা “ গণতান্ত্রিক, সমাজিক এবং একতাপূর্ণ এক তিউনিশিয়ার জন্য” । তার এই ব্লগ গত দুই মাসে এই নিয়ে চারবার বন্ধ হল।
কাজেই যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন যখন তিনি উল্লেখ করেন, যে সমস্ত রাষ্ট্র ইন্টারনেটের উপর নিয়ন্ত্রণ আরোপ এবং তাকে সীমাবদ্ধ করছে, তাদের মধ্যে তিউনিশিয়া অন্যতম, তখন তিনি ভুল বলেননি। ওয়াশিংটন ডি.সির নিউজিয়ামে ইন্টারনেটের স্বাধীনতার উপর এক ভাষণ দেবার সময় হিলারী ক্লিনটন এ কথা উল্লেখ করেন।