যে দিন বন্দি তরুণ ব্লগিং এক্টিভিস্ট আদনান হাজিজাদে [1] এবং এমিন মিলির [2]আবেদনের শুনানি হবার কথা ছিল, সেদিন এই দুই ব্যক্তির সমর্থকরা লন্ডন ও প্যারিসে অবস্থিত আজারবাইযান দুতাবাসের সামনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করছে [3]। এই বিচারকার্য সেদিন আদালত স্থগিত ঘোষণা করা হয়, কিন্তু এবার অভিযুক্তদের আইনজীবীর আবেদনের প্রেক্ষিতে এটি করা হয়। ফ্রান্সের বিক্ষোভ প্রদর্শনীর আয়োজন করেছিল অভিযুক্তদ্বয়ের সমর্থকদের সাথে যৌথভাবে সীমান্তবিহীন সাংবাদিকের দল [4]। এদিকে, সোশাল মিডিয়া বা সামাজিক প্রচারমাধ্যমের গুরু ড্যান ম্যাককুইলান [5] লন্ডনের বিক্ষোভ প্রদর্শনীতে উপস্থিত ছিলেন।
প্যারিসের বিক্ষোভ প্রদর্শনী © এহসান মালিকির তোলা, এটি আদনান হাদিজাদে এবং এমিন মিলি সমর্থক কমিটির অনুমতিক্রমে প্রকাশ করা হল।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের সভাপতি [6], ইউরোপীয় সংসদের সংসদীয় সম্মেলন [7](পার্লামেন্টারি এ্যাসেম্বিলি অফ দা কাউন্সিল অফ ইউরোপ বা পিএসিই), ইউরোপীয় নিরাপত্তা ও সহযোগিতা প্রতিষ্ঠান [8] (অর্গানাইজেশন ফর সিকিউরিটি এন্ড কোপারেশন ইন ইউরোপ বা ওএসসিই) মানবাধিকার পর্যবেক্ষণ সংস্থা [9] এবং সীমান্তবিহীন সাংবাদিকের [10] দল এই বিচারের নিন্দা জানিয়েছেন। এ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল উভয় বন্দিকে ‘বিবেকের বন্দি’ বলে অভিহিত করেছে [11]।
এই বিচারের প্রেক্ষাপট গ্লোবাল ভযেসেস অনলাইনের ককেশাস এলাকার উপর করা ২০০৯ সালের ব্লগ পর্যালোচনায় [12] পাওয়া যাবে এবং একই সাথে তা থ্রেটেন ভয়েসেসে [13]রয়েছে।
