আজকের বিকেলে (১২ই জানুয়ারী, ২০১০) যে ৭.০ মাত্রার ভয়ঙ্কর ভূমিকম্প এই দ্বীপে আঘাত হেনেছে [1], সে কারণে বর্তমানে টুইটারে হাইতি একটি প্রধান আলোচ্য বিষয়। প্রধান ধারার মিডিয়া রিপোর্টের রি টুইটের ভিড়ে আর ক্যারিবিয়ান এই দ্বীপের জন্য যেসব টুইট প্রার্থনা ও শুভ কামনা পাঠাচ্ছে বিভিন্ন ব্যবহারকারী তার মধ্যে প্রত্যক্ষদর্শীর কিছু রিপোর্টও আছে। সঙ্গীতকার আর হোটেলের মালিক রিচার্ড মোর্স [2], যিনি @রামহাইতি [3] হিসাবে টুইট করেন, তার প্রথম বার্তাটি পাঠান হাইতি সময় প্রায় বিকাল ৬টার দিকে:
ওলোফসনে ( যে হোটেল তিনি চালান) সব ঠিক আছে… ইন্টারনেট চলছে!! ফোন নেই! আশা করি সবাই ভালো আছে… পাপে [পোর্ট অ প্রিন্স, হাইতির রাজধানী] অনেক বড় বাড়ি ভেঙ্গে গেছে!
এক ঘণ্টা পরে তার বেশ কিছু টুইট বার্তা জানিয়েছে:
আমি শুনেছি যে রাজবাড়ির কিছু অংশ ধ্বসে গেছে… এখানে রু কাপিওস রাস্তায় ইউনিব্যাঙ্ক ধ্বসে গেছে। [7]
কয়েক জায়গায় কিছু আগুন জ্বলা ছাড়া পুরো পোর্ট অ প্রিন্স অন্ধকারে। [9]
ওলোফসোনের উল্টোদিকে তৈরি করা বড় একটা হাসপাতাল ধ্বসে গেছে। [10]
পরে মোর্স রিটুইট করেছেন [12] @ইসাবেল মোর্স এর বার্তা, যিনি জানিয়েছেন “গ্রান্ড রু (আভে ডেসালিনিস) এ অনেক ক্ষতি হয়েছে, তবে ড্যানিয়েল মোরেল ঠিক আছে। পুলিশ স্টেশন, ক্যাথিড্রাল, শহরতলীর টেলিকোম্পানি, চার্চ সেন্ট এ্যান সব ধ্বংস হয়ে গেছে।“ [12]
হাইতি সময় বিকাল ৭.৩০টার ঠিক পরে মোর্স লিখেছেন:
ফোন কাজ করা শুরু করেছে… একজনের ফোন পেলাম যার বাড়ি ভেঙ্গে পড়েছে…বাচ্চা ব্যথা পেয়েছে কিন্তু ঠিক আছে। [13] কিছু মানুষ বেরিয়ে আসছে @ওলোফসান এ… সড়ক বন্ধ দেয়াল পড়ে… গ্রান্ড রুতে অনেক ক্ষতি হয়েছে। আমি শুনলাম জেনারেল হাসপাতাল ধ্বসে পড়েছে। [14]
তার পরে সন্ধ্যা ৭.৪৫ এর দিকে:
হাইতি সময় রাত ৮.৪০ মিনিটে:
আর একটা আফটার শক (পরের কম্পন)…একটু বেশী সময়…শহরতলীতে অনেক চিৎকার…দীর্ঘ রাত্রী হবে [17]
টুইটারে নাগরিক সাংবাদিকরা ছবি তুলে দিচ্ছে যাতে ধ্বংসের বীভৎসতা বোঝা যাচ্ছে – যেমন নীচেরটার মতো, যা টুইটার ব্যবহারকারী @মারভিনাদিকে [18] পাঠিয়েছে [19] হাইতি রেডিও ওয়ানের সাংবাদিক কারেল পেদ্রে [20]।
[21]
[22]
@ লিসান্দ্রোসুয়েরো [23] ও ধ্বংসের ছবি পোস্ট করেছেন বেশ কিছু, নীচেরটাসহ:
[24]