দ্বিতীয় বার্ষিক আরব ব্লগারদের কর্মশালার [1] প্রথম দিন (ডিসেম্বর ৯, ২০০৯) শেষ হয়ে আসছে, তাই আমরা জানতে চাইছি অংশগ্রহণকারীর প্রতিক্রিয়া। এর মাধ্যমে জানা যাবে যে তারা কি শিখল এবং তাদের কেমন লাগল পুরো কর্মশালাটি।
দিনটি শুরু হয়েছিল বেশ ভাল ভাবেই, গ্লোবাল ভয়েসেস এর সংগঠক সামী বেন ঘার্বিয়া [2], আমিরা আল হুসাইনি [3], এবং আমাদের স্পন্সর হাইনরিশ ব্যোল ফাউন্ডেশন [4] আরব দেশগুলো এবং তার বাইরের অংশগ্রহণকারীদের স্বাগত জানিয়েছেন প্রথমে। পরিচয়পর্বের পরে গ্লোবাল ভয়েসেস অ্যাডভোকেসীর নোহা আতেফ [5] এবং গ্লোবাল ভয়েসেস (এবং কোলেন লায়লার [6]) এমান আব্দেল রহমান [7] কি করে অনলাইনে ক্যাম্পেইন চালু করতে হয় তা হাতে কলমে শিখিয়েছেন।
মৌরিতানিয়ার প্রতিনিধি ওয়েদ্দাদী এক টুইট বার্তায় জানিয়েছেন যে কোলেন লায়লা ক্যাম্পেইন সমগ্র আরব দেশগুলোতে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে চায়।:
সারা দিন ব্যাপী বেশ কয়েকটি বিশেষ কর্মশালা চলেছে। যাদের মধ্যে ছিল বেনামে ব্লগ লেখা ও সেন্সরশীপ এড়ানো (জ্যাকব অ্যাপলবাউম [8] এর সন্ঞ্চালনায়), সিটিজেন জার্নালিজম (আমিরা আল হুসাইনি [3] আর সালাম পাক্স [9] এর সঞ্চালনায়), এবং ইউটিউব এর পরিবর্তে ভিডিও হোস্টিং কোথায় করা যায় (স্লিম আমামু [10] এবং মার্সিন গাজেভস্কির সঞ্চালনায়)। লিনা বেন মেন্নি শেষেরটা সম্পর্কে বলছেন:
যেই উপস্থাপনাটি সবাইকে নাড়া দেয় তা হল বার্কম্যান সেন্টার ফর ইন্টারনেট এন্ড সোসাইটির আরবী ব্লগোস্ফিয়ার ম্যাপিং প্রকল্প [11] নিয়ে গবেষণার উপর সিরিয়ার রাজান গাজ্জাউই [12] এর পর্যালোচনা। যদিও অনেক বেশী প্রতিক্রিয়া হয়েছিল যা স্বল্প পরিসরে উপস্থাপন সম্ভব নয় (অবশ্য টুইটারে #ab09 হ্যাশট্যাগ দিয়ে খুঁজলে পাবেন), এখানে কয়েকটি দেয়া হল:
মিশরের লাস্টো আদ্রি জানতে চাইছেন যে অংশগ্রহণকারীরা এই গবেষণা সম্পর্কে পূর্বে থেকে অবগত ছিল কি না:
নাসের ওয়েদ্দাদী [13] রাজানের করা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরছেন:
সবশেষে ইরাকের সালাম পাক্স [9] রাজানের সাথে একটি বিষয়ে একমত হয়েছেন এবং জানাচ্ছেন [14]: