পেরুর চুস্কো শহরের বাসিন্দা এডউইন বেজার রোজাস ৩০ বছর বয়সী একজন আইনজীবী। ১৭ বছর বয়স থেকে তিনি দৃষ্টিহীনতায় ভুগছেন, কিন্তু এটা তার কাজের জীবনে বাধা তৈরি করতে পারে নি।
তিনি সান আন্তোনিও আবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন স্কুলের তার ক্লাস থেকে প্রথম হয়ে স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করেন। তিনি ফৌজদারী আর প্রসিডিউরাল সিভিল আইনে মাস্টার্স, কোতোয়ালী আর প্রসিডিউরাল ক্রিমিনাল আইনে মাস্টার্স, ডক্টরেট ডিগ্রি আইন ও তদন্তে আর মানবাধিকার, সাংবিধানিক আইন, ব্যবস্থাপনা আইন, মিউনিসিপাল আইন, কর আইন, শ্রম আইন আর প্রসিডিউরাল সাংবিধানিক আইনেও পড়েছেন। এ সাথে কলেজের প্রফেসর হিসেবেও তিনি কাজ করেছেন।
ব্লগ ডিস্কাপাসিডাড এন আসিওন বলেছে:
Cabe indicar, que el Abog. Edwin Bejar Rojas, es un profesional conocido en la ciudad del Cusco, por ser ejemplo de superación y su trabajo a favor de las personas con discapacidad visual, como profesor y especialista en nuevas tecnologías para personas con discapacidad visual (proyecto REDSOCIAL); y por su constante apoyo a las Organizaciones de Personas con Discapacidad.
গত জুলাই এ, তিনি চুস্কোর উপ আঞ্চলিক বিচারকের পদ লাভের চেষ্টা করেন, কিন্তু ম্যাজিস্ট্রেসির জাতীয় কাউন্সিল (ন্যাশনাল কাউন্সিল অফ ম্যাজিস্ট্রেসী – স্প্যানিশে সিএনএম) তার প্রার্থীতা বাতিল করে দেয় তার প্রতিবন্ধীতার কারনে, যা জানিয়েছে ফেডারেটেড সেন্টার পোন্টিফিকাল ক্যাথোলিক বিশ্ববিদ্যালয় পেরুর আইন স্কুলের ব্লগ:
El 12 de junio, postuló a la plaza de Fiscal Adjunto Provincial en la ciudad de Cusco, cumpliendo con los requisitos establecidos por ley e indicando su discapacidad. Inicialmente, fue declarado postulante apto para dar el examen escrito el 19 de julio. No obstante, por decisión del Pleno del CNM, fue excluido de la postulación por motivo de su discapacidad visual e impedido de rendir su examen, [aunque] hoy no existe impedimento [legal] para que personas con discapacidad sean magistrados.
২০০৯ সালের জুলাই মাসে প্রতিবন্ধী মানুষের একাত্মীকরণের জাতীয় কাউন্সিল (স্প্যানিশে কোনাডিস) যেটা নারী আর সামাজিক উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ের অংশ, জনাব বেজারের প্রার্থীতা বাতিলের কারণ জানতে চান। মানবাধিকারের জাতীয় সাদৃশ্যকরন কমিটি তৃতীয় চুস্কোর সিভিল আদলতের সামনে অ্যামিকাস কুরি হিসেবে মধ্যস্থতা করেছেন যেখানে জনাব বেজার আইনগত নিরাপত্তার মামলা করেছেন।
পরিশেষে, নভেম্বর ১৩, ২০০৯ তারিখে চুস্কোর একটা আদালত জনাব বেজারের পক্ষে রায় দিয়েছে সিএনএমকে নির্দেশ দিয়ে যে যেন তার পরীক্ষা নেয়া হোক অন্য সব প্রার্থীর মতো ‘একই মাত্রার জটিলতা‘ দিয়ে। এর সাথে, এই রায় সিএনএমকে আরো আদেশ দিয়েছে জনাব বেজারের জন্য প্রযুক্তিগত সকল সুবিধাসহ এই পরীক্ষা দিতে অনুমতি প্রদান করতে। আদালতের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সিএনএম একটা আপিল করেছে।