গত জানুয়ারী ২০০৯ এ গাজাতে ইজরাইলের হামলার সময়ে, ব্লগার আর টুইটার ব্যবহারকারীরা প্রচার মাধ্যমের স্থান নিয়েছিল, কারণ সাংবাদিকদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। এই নাগরিক সাংবাদিকেরা প্রধান ধারার প্রচার মাধ্যমে প্রকাশের বেশ আগেই সব ঘটনার ব্যাপারে রিপোর্ট করে। আজ (১৯শে নভেম্বর, ২০০৯) রাতে, টুইটার ব্যবহারকারীরা প্রচার মাধ্যমের আগে খবর প্রচার করেছেন। গ্রীনিচ মান সময় ১১.৩০টার দিকে (স্থানীয় সময় ভোর ১.৩০) ফ্রম_গাজা নামে টুইট করা ইব্রাহিম সাইদ জানিয়েছেন [1]:
قصف في خانيونس ورفح : الان
কিছুক্ষণ পরে তিনি বিস্তারিত জানিয়েছেন [2]:
ব্লগার পলিটিকাল থিয়াট্রিকস ঘটনার বর্ণনা দিয়েছেন [3]:
বুধবার রাতে ইজরায়েলী বিমান বাহিনী গাজা- মিশর সীমান্তে চোরাচালানের সুড়ঙ্গে হামলা করেছে। এই ঘটনা ঘটে ফিলিস্তিনি জঙ্গীরা একদিন আগে গাজা স্ট্রিপ থেকে পশ্চিম নেগেভে একটি কাসাম রকেট ছোঁড়ার পরে।
আইডিএফ মুখপাত্রের অফিস জানিয়েছেন যে ইজরায়েল বিমানবাহিনীর প্লেন কাছের একটা কাঠামোতেও আঘাত করেছে যা বিশ্বাস করা হচ্ছে গাজার শহর খান ইউনিসে অস্ত্রাগার হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছিল।
ফিলিস্তিনি সূত্র জানিয়েছে যে হামলায় তিন জন আহত হয়েছেন, আর তারা দাবি করেছেন যে সেনা প্রশিক্ষণ ক্ষেত্রকেও লক্ষ করা হয়েছিল।
আইডিএফ রিপোর্ট আরো ইঙ্গিত করেছে যে আঘাত করা হয়েছিল বুধবার ভোরে গাজা স্ট্রিপ থেকে যে কাসেম রকেট ছোঁড়া হয়েছিল তার জবাবে, আর যা শার হেনেগেভ আঞ্চলিক কাউন্সিল, পশ্চিম নেগেভে পড়েছিল।
[সম্পাদকের উক্তি: উপরের ব্লগার আসলে হারেটজ পত্রিকার প্রতিবেদন থেকে উদ্ধৃতি দিয়েছেন, ভুলের জন্য আমি একান্ত দু:খ প্রকাশ করছি।]
সর্বশেষ (৮.০৬ পূর্বের সময়): বিবিসি আক্রমণের খবর নিশ্চিত করেছে [4], আর ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ কোন হতাহতের কথা জানাননি।
টুইটার ব্যবহারকারী পাকিনামামের আরো উত্তরের অপেক্ষায় আছেন। তিনি জিজ্ঞাসা করেছেন [5]: