ভিডিও প্রতিযোগিতা: ৬৪ তম জাতিসংঘ দিবসে সিটিজেন এ্যাম্বাসাডর হওয়া

ছবি বাসইয়াকেস

ছবি বাসইয়াকেস

যদি আপনাকে সুযোগ দেওয়া হয় তা হলে বিশ্ব নেতৃবৃন্দের কাছে আপনি কি বলবেন? এমন এক ভিডিও, যার সময়সীমা তিন মিনিটের কম, সেখানে আপনি বিশ্ব নেতৃবৃন্দের কাছে তুলে ধরুন যা আপনি বিশ্বাস করেন সেই কথা, পৃথিবীকে নিরাপদ ও ভালো এক আবাস যোগ্য স্থান বানানোর জন্য কি করা দরকার, আর জাতিসংঘের ৬৪ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে জিতে নিন এর সদর দপ্তর ঘুরে আসার সুযোগ।

নিচের ভিডিওটি যা জাতিসংঘ টেলিভিশন এখানে উঠিয়ে দিয়েছে, সেখানে জাতিসংঘের শান্তিদূত হিসেবে অভিনেতা জর্জ ক্লুনি ব্যাখ্যা করছেন কি ভাবে আপনি এই প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করতে পারবেন এবং যদি প্রথম পাঁচজন পুরস্কার বিজয়ীর একজন হন, তা হলে নিউ ইয়র্ক শহরের এক অতি গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠানে অংশ নেবার সুযোগ পাবেন।

প্রতিযোগিতায় অংশ নেবার নীতিমালা অতি সাধারণ।

১. নিজে এক ভিডিও তৈরি করুন, তা যেন তিন মিনিটের বেশি না হয়
২. এই ভিডিওটি নিজের ইউটিউব একাউন্টে উঠিয়ে দিন
৩ এর রিপ্লাই বা প্রতিউত্তরকারী ভিডিও সংযুক্ত করুন।
৪. ভিডিও জমা দেবার শেষ তারিখ: ১০ অক্টোবর ২০০৯

নির্বাচন প্রক্রিয়া:
১. উপাদান, মৌলিকত্ব ও সৃষ্টিশীলতা বিচার করে এক কমিটি সেরা পাঁচটি ভিডিওকে বাছাই করবে।
২ চূড়ান্ত প্রতিযোগিতায় উত্তীর্ণ পাঁচটি ভিডিও নির্মাতাকে সিটেজন এ্যাম্বাসাডর বা নাগরিক রাষ্ট্রদূত উপাধি দেওয়া হবে, এবং তাদের ৬৪ তম জাতিসংঘ দিবসে নিউ ইয়র্কের জাতিসংঘ সদর দপ্তরে আমন্ত্রণ জানানো হবে।
৩. তাদের বিশেষ ভাবে জাতিসংঘের সদর দপ্তর ঘুরে দেখানো হবে এবং জাতিসংঘের সেক্রেটারি জেনারেল বা মহা পরিচালক বান কি মুনের সাথে তাদের ছবি তোলার সুযোগ হবে এবং জাতিসংঘ দিবসে অনুষ্ঠিত সঙ্গীত অনুষ্ঠানে তাদের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের আসন দেওয়া হবে। এই অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে, শুত্রুবার, ২৩শে অক্টোবর ২০০৯-এ।

যত দুর জানা যায়, সামান্য কয়েকটি ভিডিও জমা পড়েছে, দু'টি যুক্তরাষ্ট্র থেকে ( এবং), একটি কানাডা এবং একটি সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে। এই প্রতিযোগিতায় ভিডিও জমা দেবার শেষ সময় অক্টোবরের ১০ তারিখ, ক্যামেরা নিন এবং নিজের মৌলিক, সৃষ্টি শীল এবং যুক্তির পেছনে ব্যাখ্যা তুলে ধরুন, নিজের তৈরি এই ভিডিওটিতে।

( বাসইয়াকেস ছবিটি ক্রিয়েটিভ কমন্স এট্রিবিউশন লাইসেন্স এর আওতায় ব্যবহার করা হয়েছে)

আলোচনা শুরু করুন

লেখকেরা, অনুগ্রহ করে লগ ইন »

নীতিমালা

  • অনুগ্রহ করে অপরের মন্তব্যকে শ্রদ্ধা করুন. যেসব মন্তব্যে গালাগালি, ঘৃণা, অবিবেচনা প্রসূত ব্যক্তিগত আক্রমণ থাকবে সেগুলো প্রকাশের অনুমতি দেয়া হবে না .