আফ্রিকা: পুরুষ সমকামীদের ব্লাকমেল করা ও ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় প্রতিরোধ করা

কাউকে ব্লাকমেইল করা ও ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করা আফ্রিকার পুরুষ সমকামীদের মাঝে এক আকর্ষণীয় ব্যবসা। এখানে ইন্টারনেট কেলেঙ্কারি দ্রুত গতিতে বাড়ছে, যখন আরো অনেক পুরুষ সমকামী তাদের যৌনতা প্রকাশ করার পরিভাষা সৃষ্টি করছে। “ভিন্ন রকম পুরুষ সমকামী” অথবা “কেবল প্রকাশিত হয়েছে” এরকম সমকামীরা এই ধরনের কর্মকাণ্ডের জন্য শিকার ধরতে চেষ্টা করে, তারা প্রলুব্ধ করে, যাকে উল্লেখ করা হয় এক মধুর ফাঁদ হিসেবে। এটা তখন ঘটে যখন কোন ব্যক্তি সন্দেহ না করেই অন্ধকারের এই সমস্ত সহযোগীদের দ্বারা প্রলুব্ধ হয় অথবা যৌন বা যৌন অনুগ্রহের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ফাঁদে ফেলে, তারা আসলে দুর্বল এক চরিত্রকে ভয় দেখায়, তাকে ব্লাকমেইল করে বা ভয় দেখিয়ে টাকা হাতিয়ে নেন এবং অনেক সময় হয়রানি করে/আঘাত করে। এর শুরুটা হয় ইন্টারনেটে ডেটিং ওয়েবসাইট বা সাক্ষাৎ করতে চাওয়া ওয়েবসাইটে প্রবেশের মাধ্যমে, যেখানে কেউ সন্দেহ করে না যে, এ সমস্ত প্রোফাইল বা ব্যক্তির সংক্ষিপ্ত তথ্যের বেশীর ভাগই ভুয়া। ইজি ট্রাক ঘানা সন্দেহ করছে এই সমস্ত সংখ্যাগরিষ্ঠ সংক্ষিপ্ত জীবনীর বেশীর ভাগই ভুযা:

অন্তর্জাতিক চ্যাট সাইট, ঘানার পুরুষদের সমকামীদের সংখ্যাটি অনুপাতে অনেক বেশি, যারা সত্যিকারের ভালোবাসার সন্ধানে সাইটে নাম লিখিয়েছে। যখন কেউ রোমান্টিক ভালোবাসার জন্য এই সাইটে খোঁজ করে তখন তারা এই সমস্ত পেশাদার সমকামীদের সুন্দর বৃত্তান্ত দেখে প্রথমে উত্তেজিত হয়। তবে এর কোনটাই সত্য নয়! চল নিজেরা সরাসরি জানি এবং বলি যে মানবিক যৌনতার ক্ষেত্রে কিনসে স্কেল অফ হিউম্যান সেক্সুয়ালিটি বা মানবীয় যৌনতা পরিমাপের ক্ষেত্রে কিনসে পরিমাপক এইসব বৃত্তান্তের ৯৮ শতাংশ ভুয়া ও এরা ৩ নম্বরের উপরে অবস্থান অর্জন করতে পারে নি। এই সমস্ত চ্যাট সাইটে যারা রয়েছেন তাদের মাত্র ২ শতাংশ পুরুষ সমকামী, যা পশ্চিমের ধারণায় তৈরি হয়।

স্কুইডুর এই বিষয়ে একটা পাতা রয়েছে:

যদি আপনি অনলাইন ডেটিং সাইটে তাকান, তা হলে আপনি আবিষ্কার করবেন এইসব সমকামীদের বেশীর ভাগ পুরুষ সমকামী বয়সে অনেক তরুণ যেন ১৮ বছরের যুবা। এদের অনেকে প্রকৃতপক্ষে পুরুষ সমকামী নয়। তাদের এই দাবি সঠিক নয়। এই সমস্ত বৃত্তান্তে যে ছবি থাকে সেগুলো ভুয়া এবং তাদের এই সমস্ত ছবিগুলো আসলে আরেক জনের ছবি।

ভিন্ন ধরনের যৌন আচরণ করা মানুষের উপর আসা আঘাত এবং ব্লাকমেইল বা ভীতি প্রদর্শনের ক্ষেত্রে সরকারে যোগ্যতার বা ইচ্ছার অভাবের কারণে, কিছু ব্লগার তাদের নিজেদের নিরাপত্তার বিষয়টিকে নিজেদের হাতে নিয়ে নিয়েছে, ভুয়াদের উপর তারা একটা বিশেষ জ্বলজ্বলে চিহ্ন বসিয়ে দিয়েছে। এই সমস্ত নোংরা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে অনলাইনে এক আন্দোলন:

ভুয়া ব্যক্তিদের নেট থেকে চলে যেতে হবে

ভুয়া ব্যক্তিদের নেট থেকে চলে যেতে হবে

ফেকারস২গো, এই ধরনের ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করার বিরুদ্ধে ধীরে ধীরে লড়ছে। শিকারীরা সন্দেহজনক এমন লোকদের ফাঁদে পড়ে এবং এরপর পুলিশ বা অপরাধী দলের কাছে ফাঁদে পড়া লোকটির নগ্ন ছবি প্রদর্শন করে । যারা এ ধরনের ব্লাকমেইল করে তারা একটা সংঘবদ্ধ দলে কাজ করে। এদের সাথে পুলিশে কিছু লোক এবং সাইবার ক্যাফের মালিকেরা জড়িত, যাদের মূল উদ্দেশ্য বিদেশী বা ধনীদের কাছ থেকে সামান্য টাকা আদায় করা, কারণ তারা তা করতে পারে।

ঘানায় অনলাইন অপরাধীরা এমন সব পুরুষদের চিহ্নিত করে যারা পুরুষের সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করে (এমএসএমএস)। অপরাধীদের লক্ষ্য থাকে অপহরণ বা আঘাত বা ঘানার ঐতিহাসিক উপনিবেশিক সময়ের আইন ব্যবহার করে অর্থ আদায় করা। যেহেতু ঘানায় সমকামীতা নিষিদ্ধ, তাই পুরুষ সমকামী ব্যক্তিরা আইনের কোন সহায়তা পায় না এবং এই অপরাধের বিষয়টি পুলিশকে জানালে এর শিকার ব্যক্তিটি নিজেই অপরাধীতে পরিণত হবে। আরো বলা যায়, এখানে প্রায়শ:ই টাকা আদায় করার ক্ষেত্রে পুলিশই অপরাধীদের সাথে জড়িত থাকে, যার ফলে তাদের বিশ্বাস করা যায় না।

ইজি ট্রাক ঘানা লিখেছে:

খেয়াল রাখবেন, এখানে এটা একটা ব্যবসা মাত্র। অনেক ইন্টারনেট ক্যাফেতে ৩ থেকে ৪ জন আফ্রিকান বালক কাজ করে, এদের একজনই বিদেশীদের সাথে বেশ কয়েকটি চ্যাট সাইটের -এর মাধ্যমে কথা বলে। এ কারণেই এই সমস্ত জীবন বৃত্তান্ত ও চ্যাট অনেক সময় একই রকম মনে হয়। এখানকার অনেক লোক অশিক্ষিত এবং তারা টাইপিস্ট ভাড়া করে, এ সমস্ত টাইপিস্ট এক কম্পিউটার থেকে আরেক কম্পিউটারে গিয়ে চ্যাট মেসেজ বা কথা বলার এক মাধ্যমে কথা বলে। তারা চ্যাট ও ইমেইলে নির্দিষ্ট ছকে উত্তর দেবার জন্য একে অন্যকে সাহায্য করে।এমনকি সবচেয়ে ধাক্কা খাবার বিষয় হচ্ছে এখানে কিছু ইন্টারনেট ক্যাফে রয়েছে যারা এ কাজেই নিজেদের *নিয়োজিত* রেখেছে। এটা আসলেই একটা ব্যবসা, এখানে বিদেশীদের সাথে এই ধরনের আলোচনার জন্য ব্যবহারকারী টাকা প্রদান করে এবং ১১ থেকে ১২ বছরের ছেলে পর্ণোগ্রাফি বা নিষিদ্ধ ছবি দেখে এবং শেখে কি ভাবে পুরুষ সমকামী পরিচয়ে ইন্টারনেটে চ্যাট করতে হবে। এখানে যে কেউ যে কোন কিছু সাজতে পারে। কাজেই আপনি জানবেন না কার সাথে আপনি চ্যাট করছেন।

ঘানায় আসা ভ্রমণকারীদের গে ঘানা সতর্ক করে দিচ্ছে:

বিদেশে ডেটিং সাইট বা সাক্ষাৎ করার জন্য নিবেদিত সাইটগুলো প্রায়শ:ই কারো সাথে সাক্ষাৎ করার জন্যই কেবল ব্যবহার করা হয়, প্রেমিক বা সমকামীর সাথে [সম্ভব্য]। আউটপারসোনাল অথবা গেডারে আপনি অন্য যে কোন দেশের চেয়ে ঘানার নিবন্ধকৃত সমকামীদের দেখা পাবেন। আউটারপারসোনালে আফ্রিকার যে কোন দেশের চেয়ে ঘানার অনেক ছেলে রয়েছে এবং তারা পুরুষ সঙ্গীর খোঁজে করে (প্রায়শই তাদের নগ্ন ছবি দিয়ে)। এর মানে কি এই যে ঘানা আফ্রিকার সমকামীদের স্বর্গরাজ্য? না….এর মানে হল এখানে অনেক তরুণ এতটা সাহসী যে তার অন্য কোথাও সবুজ চারণভূমি খুঁজছে, মানে তারা এখান থেকে আয় করতে চায়। তারা নিজেদের এতটা যোগ্য করেছে যে তারা ইন্টারনেট ও ডিজিটাল ক্যামেরা ব্যবহার করতে শেখতে।

গ্লাক একটি কেনিয়ান ওয়েবসাইট, তার এক পোস্টের শিরোনাম, আপনি কি কখনো ব্লাকমেইল বা ভয় দেখিয়ে টাকা আদায়ের শিকার হয়েছেন? তারা সেখানে বের করার চেষ্টা করছে যে কি পরিমাণ টাকা কেনিয়ার পুরুষ সমকামী সম্প্রদায়ের কাছ থেকে ভুয়া ব্যক্তিটি আদায় করে নিয়েছে। তারা বলে টাকা দিলে তারা কাউকে জানাবে না যে সে পুরুষ সমকামী। এখানে পুরুষ সমকামী ব্যক্তিটি নাজুক অবস্থায় থাকে এবং তাদের সহকর্মী, প্রতিবেশী,বন্ধুদের নিন্দার ভয়ে ভীত হয়ে থাকে, কারণ তারা জানে এই সত্য প্রকাশ হয়ে গেলে তাদের জীবন বিপন্ন হতে পারে এবং তার পেশা এক সমকামীতায় ভীত সম্প্রদায়ের চোখ রাঙ্গানীর মধ্যে পড়ে যাবে। গ্লেক দাবি করেছে যে ব্লাকমেলাররা ২০০০,০০০ কেনিয়ান শিলিং (প্রায় ২৫,০০০ ডলার থেকে ৫০০ কেনিয়ান শিলিং(৬ ডলার) পর্যন্ত দাবি করে থাকে….।

আপনার যৌন সর্ম্পক গত ধারণার কারণে কি আপনি ব্লাকমেলিং-এর শিকার হয়েছেন অথবা এমন কাউকে জানে যে এর শিকার হয়েছে? গ্লাক কেনিয়াতে পুরুষ সমকামীতার সত্যিকারের মূল্য প্রতিষ্ঠিত করতে চায়। আজকের কেনিয়ার এলজিবিটি সম্প্রদায়কে ব্লাকমেল ও ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করার মতো জমজ অপরাধ ঘটে থাকে যা তাদের উপর ঘটে চলছে। এইখানে প্রাপ্ত তথ্য এক করার মধ্যে দিয়ে তারা এর সীমা নির্ধারণ করতে সমর্থ হব এবং চুপ রাখার জন্য কত টাকা দেওয়া হচ্ছে তার পরিমাণ বের করতে পারব। আমরা যে সমস্ত গল্প জানতে পেয়েছি, তাতে যত দুর দেখতে পাচ্ছি সমকামী ব্যক্তিরা ৫০০ কেনিয়ান শিলিং থেকে শুরু করে ২,০০০,০০০ শিলিং প্রদান করেছে। পরের সংখ্যাটি মাত্র এক মাস আগে প্রদান করা হয়েছে। চলুন এই রিপোর্ট পুরো করার জন্য আমরা এক সাথে কাজ করি-আমরা সত্যিকারের নাম ব্যবহার করবো না, যদি নিজেরা তা ব্যবহার করতে চাই সেটি আলাদা বিষয়। আপনি আপনার গল্প লিখে ফেলতে পারেন এবং তা আমাদের ঠিকানা ইনফো@গ্লাক.অর্গ-এ মেইল করতে পারেন। যদি আপনি নিজে আসতে না চান, তা হলে আমাদের +২৫৪-২০-২৪২৬০৬০ এই নম্বরে ফোন করে আপনার সাক্ষাৎকার প্রদান করতে পারেন।

কিছু মৌলিক নিরাপত্তা উপদেশ কি ভাবে নেটে আপনি একজন ভুয়া ব্যক্তিকে চিনবেন? এদের বেশীরভাগই ভয়াবহ ভুল ব্যাকরণে সব কিছু লিখে থাকে। এটা জানা যাচ্ছে যে এদের বেশীর ভাগই অশিক্ষিত এবং তারা সেই সমস্ত ভাড়া করা টাইপিষ্টদের উপর নির্ভর করে থাকে। আরো-জানুন: আপনার প্রতি তাদের ভালোবাসা আছে এটা বলে তারা যোগাযোগ শুরু করে এবং বর্ণনা করতে শুরু করে তাদের অতীত, একজন পরিবারের সদস্য যাদের চুল বা নখ পরিবর্তনের প্রয়োজন রয়েছে। প্রথম আলোচনায় তারা টাকা চেয়ে বসে, এমনকি আপনি তাদের জানার আগে:

যে কোন ব্যক্তি যে প্রথমেই আপনার কাছে ভালোবাসার প্রস্তাব নিয়ে আসে, সে হয় এক ভুয়া ব্যক্তি অথবা প্রতারক। সাথে সাথে আপনার প্রতি তাদের যে ভালবাসা দেখানো শুরু হয় তা আসলে সুযোগ নেবার প্রচেষ্টা যা আপনি উপস্থাপন করেন এবং আপনার যে টাকা রয়েছে তার জন্য। যারা প্রতারক তারা অনেক গোছানো থাকে, এমনকি যদিও আপনি অন্য কোন দেশের এক দরিদ্র ব্যক্তি হন, তারপরেও আপনার আফ্রিকান চ্যাট করা ব্যক্তিটির তুলনায় অনেক বেশি ধনী। সম্পদের এই তুলনা আপনি যে সম্পর্ক তৈরি করতে চাচ্ছেন তার উপর প্রভাব ফেলে।

ফেকারসট২গো-এর কিছু নিরাপত্তা সম্বন্ধে ধারণা প্রদান; কিভাবে প্রহার ও চৌর্যবৃত্তি এড়াবেন

অনলাইনে লোকদের সাথে মেশার ক্ষেত্রে যত্ন বান হউন। যখন তারা সাক্ষাৎ-এর কথা বলে তখন প্রতারকেরা নিচের বিষয়গুলো সম্বন্ধে ১)আলাপ করে থাকে। ২)আপনার মোবাইল ফোন সাথে আনবেন (কারণ তারা এটা চুরি করতে চায়) যৌন আকর্ষক/ সুন্দর পোষাক পরে আসবেন (কারণ তারা আপনাকে নগ্ন করে আপনার কাপড় বিক্রি করবে) ৩)একা আসবেন ( যাতে কেউ আপনাকে সাহায্য করাতে না পারে) ৪)টেমাতে আসুন! অনেক সময় তারা একটা যৌন আকর্ষক বার্তা পাঠায় এবং এর উত্তরের অপেক্ষায় থাকে। যদি কেউ এর উত্তরে যৌন কোন বার্তা পাঠায় তা হলে তারা এই বার্তাটি প্রমাণ হিসেবে রাখে এবং পুলিশের কাছে তা প্রমাণ হিসেবে দেখায়। ইয়াহু চ্যাট এবং অনলাইনের ছবিও প্রমাণ হিসেবে ব্যবহার হয়।

গ্লাক বলছে যে একজন ব্লাকমেলার প্রথমেই অপরিচিত কোন পুরুষ সমকামীকে যে প্রশ্ন করে তা হলো সে কি গ্লাকের নাম শুনেছে কিনা, যদি উত্তর হ্যাঁ হয়, তা হলে তারা রাগ করে চলে যায়

দ্বিতীয়ত: এই তথ্য আপনার পরিচিত সকলের মাঝে ছড়িয়ে দিন। ঘটনা হচ্ছে যখনই আপনার নতুন কোন ব্যক্তির সাথে দেখা হবে, তখনই তাকে জিজ্ঞেস করুন সে গ্লাক সম্বন্ধে জানে কিনা। এর দু'টি সুবিধা রয়েছে- যদি অপনার বন্ধু গ্লাক সম্বন্ধে না জেনে থাকে, তা হলে সে আমাদের কর্মকাণ্ড সম্বন্ধে জানল, এর মাধ্যমে কোন দিন সে কোন সাহায্য পেতে পারে, দ্বিতীয়ত গ্লাক এখন ব্লাকমেলারদের জন্য এক গোপনীয় সঙ্কেত। মনে আছে এর আগে আমি বলেছি, ব্লাকমেলাররা তাদের সম্ভাব্য শিকারকে প্রথম যে প্রশ্নটি করে সে কি গ্লাক এর নাম শুনেছে। আপনি এবং আপনার বন্ধু মিলে এই কাজটি করুন , এই শব্দটিকে ছড়িয়ে দিন এবং বিশেষ করে গ্লাকে যোগাযোগের ঠিকানা যাতে আমাদের লোকজন কেবল বিষয়টি অনুভব করেই ক্ষান্ত না দেয়, যেন তারা সব সময় নিরাপত্তা প্রদান করতে সক্ষম হয়।

এর বাইরেও এখানে যে সমস্ত পুরুষ অন্য পুরুষদের সাথে শারীরিক সম্পর্কে জড়িত তাদের ( পুরুষ ও পুরুষ সর্ম্পক) এবং পুরুষ সমকামীদের বিভিন্ন অনুষ্ঠানকারীদের (সিএসডাব্লিউএস) বিনোদনের জন্য এক লাইব্রেরি, চলচ্চিত্র প্রদর্শন, সাধারণ সভা ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। তাদের এমন লোক রয়েছে যারা পুরষ সমকামীদের রক্ষা করে এবং যে চাপ প্রতিটি মহিলা ও পুরুষ সমকামী এবং উভয়কামী এবং লিঙ্গ পরিবর্তন কারী অনুভব করে এবং যে কোন সমকামী হিসেবে চিহ্নিত ব্যক্তি, তারা অবশ্যই তাদের ফোন নম্বর রেখে দেবে…… যখন এ ধরনের কোন ঘটনার মুখোমুখি হয়।

প্রথমত, আমরা সকলেই আমাদের ফোনে ০২০-২৪২৬০৬০ এই নম্বরটি রেখে দেব। এটা গ্লাকের নম্বর। গ্লাক সব সময় আপনার প্রতিরক্ষায় নিয়োজিত থাকবে, যখনই আপনি আপনার যৌন অবস্থানের কারণে কোন কঠিন আইনগত অবস্থায় পড়বেন। এমনকি যদি আপনি এ কোন যৌনকাণ্ডে জড়িত অবস্থায় ধরা পড়ার পরও তারা আপনার পাশে রয়েছে। কাজেই কমরেড, ভয়ের ছায়াকে দুরে ফেলে দিন!

আলোচনা শুরু করুন

লেখকেরা, অনুগ্রহ করে লগ ইন »

নীতিমালা

  • অনুগ্রহ করে অপরের মন্তব্যকে শ্রদ্ধা করুন. যেসব মন্তব্যে গালাগালি, ঘৃণা, অবিবেচনা প্রসূত ব্যক্তিগত আক্রমণ থাকবে সেগুলো প্রকাশের অনুমতি দেয়া হবে না .