দুই বছর পর প্রথম টিএএজি (অ্যান্গোলার জাতীয় বিমান সংস্থা) বিমানের ইউরোপ যাত্রা শুরু হয়েছে। গত পহেলা আগস্ট ২০০৯ বোয়িং ৭৭৭-২০০ইআর বিমানটি লুয়ান্ডা থেকে লিসবনে গিয়েছে। আ্যান্গোলা এয়ারলাইন্স ইউরোপে আবার তার যাত্রা শুরু করেছে। কারণ ইউরোপীয় কমিশন এই বিমান সংস্থা থেকে নিষেধাজ্ঞা উঠিয়ে নেবার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তারা এই আশায় এই কাজটি করেছে যে এতে পরিবহন সংস্থাটির আরো উন্নত অর্থনৈতিক অবস্থার সৃষ্টি হবে। অ্যান্গোলার জাতীয় বিমান বর্তমানে কেবল পর্তুগালেই যাতায়াত করতে পারে। এর জন্য দক্ষিণ আফ্রিকা এয়ারলাইন্সের সাথে অংশীদারি সম্পর্ককে ধন্যবাদ।
ইউরোপীয় কমিশনের ঘোষণা অনুসারে টিএএজি বিমান যাত্রা শুরু করতে পারে, কিন্তু “কেবল তা কয়েকটি বিশেষ কোম্পানীর বিমান নিয়ে এবং কয়েকটি কঠিন শর্ত সাপেক্ষে”। যার মানে অ্যান্গোলার জাতীয় বিমান সংস্থা এখনো ইউরোপের অন্য দেশে ওড়ার জন্য সবুজ সংকেত পায় নি, যেমন ফ্রান্সে।
ইউরোপীয়ান ট্রান্সপোর্ট কমিশনার এন্তোনিও তাজানির সিদ্ধান্ত অনুসারে টিএএজি এখনো ইইউ এর কালো তালিকা ভুক্ত। কিন্তু ইউরোপীয়ান কমিশন “চিহ্নিত করেছে, আ্যান্গোলার বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ উন্নতি করছে এবং যা টিএএজি ধারাবাহিক ভাবে এবং নিরাপদ উপায়ে তাদের বিমান উড্ডয়ন সমস্যা সমাধান করেছে”।
২০০৭ সালে, বিমান পরিচালনায় নিরাপত্তার অভাবের কারনে টিএএজিকে ইউরোপীয়ান বিমান উড্ডয়ন সংস্থা কালো তালিকা ভুক্ত করে। তার আগে টিএএজির বিমান সপ্তাহে ছয়বার লূয়ান্ডা ও লিসবনের মধ্যে যাতায়াত করত এবং সপ্তাহে একবার প্যারিস যাওয়া আসা করত।
পলুলু ব্লগের ইউজেনিও কস্টা আলমেইদা এই বিষয়ে তার দৃষ্টিভঙ্গি জানাচ্ছেন:
“Finalmente a TAAG volta, cerca de dois anos depois, a poder voar em céus europeus, ainda que à condição. De acordo com o boletim da União Europeia, hoje divulgado, e depois de constatar que a Comissão “reconhece” o “progresso” realizado pela aviação civil angolana e pela TAAG para “resolver progressivamente quaisquer deficiências de segurança”, retirou a companhia da Palanca Negra da lista negra e permite, durante um período – que será de observação no desenvolvimento das medidas implementadas – voar para um dos países europeus. O destino aprovado foi Lisboa, pelo que a TAAG irá fazer cerca de 10 voos semanais entre Luanda e a capital portuguesa. Todavia, as restantes companhias de bandeira ou registadas em Angola continuam interditas de voarem para a Europa. Também as aeronaves tipo Boieng B-777, com as matrículas D2-TED, D2-TEE e D2-TEF, parecem estar impedidas de voar nos céus europeus. A não ser que haja alguma razão válida parece-me que continua a haver aqui uma “certa imposição” comunitária em compra de aviões da Airbus. Mas depois dos últimos acidentes com esta companhia…”
এরোগ্রামা ব্লগের [পর্তুগীজ ভাষায়] আফন্সো লয়রিয়েরও- এই সংবাদ সম্বন্ধে লিখেছেন, যে ভাবে অ্যান্গোলা এই বিষয়টি বোঝাপড়া করেছে তিনি তার সমালোচনা করেছেন:
“As atribulações da companhia aérea de bandeira angolana com as autoridades europeias são já sobejamente conhecidas. A habitual arrogância com que Angola encara críticas, esperando que se adaptem as leis internacionais à realidade angolana e não o contrário, apenas tem dificultado mais o processo de certificação da TAAG que a autorizará a voar para a Europa de novo. Tudo o que um estrangeiro possa dizer de Angola é passível de ser mal interpretado e distorcido, por isso, mais não digo, com receio de que tudo isto seja lido e interpretado como o devaneio de um estrangeiro branco em Angola. Na verdade, prefiro ser apenas porta-voz do que os angolanos pensam da situação da TAAG, que reconhecem haver uma certa desorganização e informalidade na maneira como a companhia opera.”
ইউরোপে কালো তালিকাভুক্ত সকল বিমান পরিবহণের নাম দেখার জন্য নিচের প্রেস রিলিজ বা প্রকাশিত সংবাদ তালিকাটি দেখুন: ইউরোপীয়ান এয়ারস্পেস কর্তৃক নিষিদ্ধ ঘোষিত এয়ারলাইন্সের নতুন তালিকা কমিশন যোগ করেছে।