সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দক্ষিণ ককেশাসে ব্লগিং বেশ জনপ্রিয় হয়েছে যদিও সেদেশে ইন্টারনেটের ব্যবহার এখনো কম। অনেক ক্ষেত্রে, রাজনৈতিকভাবে ঝুঁকে পড়া গতানুগতিক মিডিয়া যেই শূন্যস্থান রেখে যাচ্ছে ব্লগ এসে তা পূর্ণ করছে। দক্ষিণ ককেশাসের অন্তর্ভুক্ত তিন দেশের ব্লগ এলাকার বাইরেও ব্যপ্ত কারন প্রত্যেক দেশেরই প্রবাসী সক্রিয় ব্লগার আছে।
এমনি একটা ব্লগ, স্কেয়ারি আজেরি ইন সাবার্বস, সাংস্কৃতিক সংঘাতের ব্যাপারটা তুলে ধরেছে যা স্থানীয় আর বিদেশীদের মধ্যে সাক্ষাৎে বা যোগাযোগে উন্মোচিত হয়:
আমি ৩৬ বছরের একজন মা, শহরতলীতে থাকি। হ্যঁ, আমি জানি। মাদের লেখা অনেক ব্লগ আছে। তাতে কি? আমিও একটা ব্লগ চাই। আমি যে কোন শহরতলীর মা না যে কিছু না করতে পেরে ব্লগ করতে চায়। আমি যুক্তরাজ্যের এক শহরতলীতে বসবাসরত এক ভীতিকর আজেরি মা। যদি আপনার কোন ধারণা না থাকে যে আমি কি বোঝাতে চাচ্ছি, পড়ে যান। আমি আমার চিরাচরিত পূর্ব ইউরোপীয় ধরনে আপনাদেরকে বোঝাতে চাইব আর ব্যাখ্যা করব যে কেমন হবে আপনার পৃথিবী পাল্টাতে- অদ্ভুত সোভিয়েত-উত্তর মুসলিম প্রজাতন্ত্র থেকে লন্ডনের কাছের একটা ধনী শহরতলীতে যাওয়ার মাধ্যমে।
লজ্জাহীনভাবে ঠোঁটকাটা, কিন্তু সব সময়ে মজার, এই ব্লগ দ্রুত জনপ্রিয় হয়েছে দক্ষিণ ককেশাস এলাকা সম্পর্কে আগ্রহীদের কাছে আর স্থানীয় মিডিয়া দ্বারা তার পোস্ট আবারো পুন:মুদ্রিত হয়েছে আজারবাইজান ভাষায়। গ্লোবাল ভয়েসেস অনলাইন স্কেয়ারি আজেরির সাক্ষাৎকার নিয়েছে ব্লগিং, টুইটিং, সাংস্কৃতিক সংঘাত, দানব আরো অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা করার জন্যে।
ঘটনাক্রমে, তার এমন নাম সত্ত্বেও গ্লোবাল ভয়েসেস অনলাইন স্কেয়ারি আজেরিকে আর যাই হোক না কেন ভীতিকর ভাবে না:
স্কেয়ারি আজারি ইন সাবার্ব আছে http://scaryazeri.blogspot.com এই ঠিকানায় আর টুইটারেও এটাকে অনুসরণ করা যায় http://www.twitter.com/scaryazeri । পডকাস্ট সাক্ষাৎকার অনলাইনে শোনা যাবে বা নীচে ডাউনলোড করা যাবে।
Podcast: Play in new window | Download