ইরানের রাষ্ট্রপতি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হল ১২ জুন। রাষ্ট্রপতি পদের জন্য ৪০০ স্ব-নিবন্ধিত পুরুষ ও নারী প্রার্থীর মধ্যে থেকে গার্জিয়ান কাউন্সিল কেবল চারজনকে বাছাই করে তাদের রাষ্ট্রপতি পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বীতা করার সরকারী অনুমতি প্রদান করে। তীক্ষচোখের ব্লগার চিত্রগ্রাহকরা ইরানের রাস্তায় প্রিয় প্রার্থীদের স্বপক্ষে তার অনুসারীদের প্রচারণা চালানোর মুহুর্ত ও দৃশ্য তুলে রেখেছেন। অনুসারীরা তাদের প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণা এবং রাজনৈতিক দাবী তুলে ধরে।
ফেমিনিস্ট স্কুল বা নারীবাদী মতাদর্শের অনুসারীদের, “নির্বাচনে নারীদের স্বাধীন ভাবে অংশগ্রহণ” সমন্ধে দাবীর সময় মারিয়াম মজিদ তাদের তোলা বেশ কয়েকটি ছবি প্রকাশ করেন।
ফেমিনিস্ট স্কুলের ক্ষেত্রে আমরা পড়ি যে, “তাজরিশ ইমামজাদেহ সালেহ (ইরানের উত্তরে অবস্থিত এক পবিত্র মাজার) এবং স্মরণীয় তাজরিশ বাজার “যৌথ নারী আন্দোলনের” স্বেচ্ছাসেবকদের মুল কেন্দ্র। তারা উৎসাহের সাথে শহরের নির্বাচনে নারীদের স্বতন্ত্র উপস্থিতির দাবী করছিল। তাদের আওয়াজ ছিল: “আমরা নারী অধিকারের জন্য ভোট দেই”। ইরানের কতৃপক্ষের কাছে তাদের দাবী, কর্তৃপক্ষ যেন নারীদের বিরুদ্ধে যে সকল বৈষম্যমুলক আইন রয়েছে তা বাতিল করে।
সাবা ভাসেফি ফেমেনিস্ট স্কুলের এই আন্দোলনের দৃশ্য তুলে ধরেছেন।
জোহরিপক্স ফোটো ব্লগে আমরা দেখছি কি ভাবে মাহমুদ আহমাদিনেজাদ এবং মীর হোসেন মুসাভির সমর্থকরা তাদের প্রিয় প্রার্থীর ছবি দোলাচ্ছে।