ডেভিড সাসাকি লিখেছেন:
আমি বুয়েনোস আয়ার্স এর সান তেলমো এলাকায় এল হিপোপোটামোতে গোলদারের সাথে বসেছিলাম এটা জানার জন্য যে ২০০টি ভিডিও এরই মধ্যে রেকর্ড করা হয়েছে তাতে কি জানা গেছে, আর পরবর্তী দুই মাসে এই প্রকল্প কিভাবে চলবে যা (আর্জেন্টিনার) বুয়েনোস আয়ার্স আর (অস্ট্রিয়ার) লিঞ্জ এ একসাথে দেখানো হবে। আমাদের কথোপকথন স্প্যানিশ ভাষায় হয়েছে, কিন্তু আমি ভিডিওতে ইংরেজি সাব টাইটেল যোগ করেছি:
ঘুমপাড়ানি গানের প্রকল্প দ্বারা উদ্বুদ্ধ হয়ে, তিনি নিজে রেকর্ড করেছেন ‘সুইং লো, সুইট চ্যারিয়ট’ – একটা গান যেটা তিনি মনে রেখেছেন যে তার বাবা মা তাকে ঘুম পাড়ানোর জন্য গাইতেন:
ত্রিনিদাদ আর টোবাগো থেকে আমাদের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, জর্জিয়া পপলওয়েলও যোগ দিয়েছিলেন ব্লাঙ্কেট বে গানের সাথে:
লোভা রাকোতোমালালা মাদাগাস্কার থেকে হাঁস নিয়ে একটা ঘুমপাড়ানি গান গেয়েছেন:
ধন্যবাদ অনিক ক্রিকোরিয়ান আর ভেরোনিকা খখলোভাকে যাদের পরার্মশে আপনাদের সামনে একটি রাশিয়ান এনিমেশন প্রোজেক্ট তুলে ধরছি যেখানে সারা বিশ্বের ঘুমপাড়ানি গানের কথা ব্যাখ্যা করা হয়েছে। নীচের আজারবাইজানি ঘুমপাড়ানি গানে বর্ণনা করা হচ্ছে একটা বাচ্চা সম্পর্কে যে নিজের জীবন নিয়ে স্বপ্ন দেখছে। আর ইউক্রেনের গানটিতে শীতকাল বাচ্চাটাকে ঘুম পাড়ানো হচ্ছে। অন্যান্য দেশের আরো ঘুমপাড়ানি গান এখানে পাওয়া যাবে:
পরে রয়েছে একটি ব্রাজিলের গান যার উদ্দেশ্য বাচ্চাদের ভয় দেখিয়ে ঘুম পাড়ানো, যার সম্পর্কে বলেছেন পলা গোজ: কালো মুখওয়ালা ষাড়, যেখানে ষাড় ওইসব বাচ্চাদের নিয়ে যাবে যারা তার কালো মুখকে ভয় পাবে। পরের ভিডিওতে, একটা অল্প বয়স্ক মেয়ে এটা গাচ্ছে:
ভয়ের কথা আর জাদুগরী সুরের আর একটা ঘুম পাড়ানি গান হচ্ছে শিমাবারা লুলাবাই, যার মোটামুটি ভাষান্তর করেছেন হানাকো তোকিতা:
“ আমি অনেক গরিব আর দেখতে ভালো না তাই আমি বিক্রি হব না… দয়া করে ঘুমাতে যাও নাহলে পাচারকারী এসে তোমাকে নিয়ে যাবে… আমি ভাবছি সমস্ত মেয়েরা এখন কোথায় আর কোথায় তাদেরকে বিক্রি করা হয়েছিল… ওরোরোনবায়, ওরোরোনবায়…”
প্রথমত:, সকল লেখক আর সম্পাদকদের ধন্যবাদ যারা তাদের ছেলেবেলার ঘুমপাড়ানি গান আর পরামর্শ দিয়ে অংশগ্রহণ করেছেন, যদিও তার সব আমরা এই পোস্টের অর্ন্তভুক্ত করতে পারিনি। অনুগ্রহ করে দ্বিতীয় পর্বের জন্য অপেক্ষা করুন!
থাম্বনেইল চিত্রটি ওয়াইড@আরএফ.এফ এর ছবি থেকে রুপান্তরিত।