২৮ মে ভোরে হন্ডুরাস হঠাৎ জেগে উঠেছিল যখন রিক্টার স্কেলে ৭.১ মাপের ভূমিকম্প দেশটাকে নাড়িয়ে দেয়। ভূমিকম্পের কেন্দ্র ছিল আটলান্টিক মহাসাগরের তীরের লা চেইবা শহরের ১৩০ কিমি উত্তরপূর্বে। স্থানীয় সময় ভোর ২:২৪ এ এই ভূমিকম্পের ফলে বাসিন্দারা তাদের বাড়ি ছেড়ে বেরিয়ে আসেন নিরাপত্তার সন্ধানে। পাঁচজনের মৃত্যুর কথা নিশ্চিত করা গেছে আর অনেকে আহত হয়েছেন। ধীরে ধীরে দেশের অবকাঠামোয় যেমন বাড়ি, সেতু আর হাইওয়েতে ক্ষতি ধরা পড়ছে।
মাইক্রো ব্লগিং প্লাটফর্ম যেমন ব্লিপিয়া আর টুইটার প্রথমে এই ভূমিকম্পের কথা জানায় সান পেদ্রো সুলা, তেগুচিগাল্পা আর লা চেইবার ব্যবহারকারীদের মাধ্যমে। অনেকে তাদের চারপাশের অবস্থা জানিয়েছেন হ্যাশট্যাগ #টেম্বলরএইচএন ব্যবহার করে (আর্থকোয়েকএইচএন)।
@ইয়ামিলজি এর ইয়ামিল গঞ্জালেজ লিখেছেন:
hable con mi tia que vive en la ceiba dice que estuvo fuertísimo se asustaron bastante, los adornos y todo eso se cayeron al piso #temblorHN
@রোবার্টো এর রোবার্টো লিখেছেন:
yo escuchaba que el armario se mecía casi salgo corriendo a la calle
@জাগবোলানোস এর জাগবোলানোস লিখেছেন:
Me desperto, estoy esperando por si hay replicas
কিছু হন্ডুরাসের ব্লগার সাথে সাথে তাদের ব্লগ আপডেট করতে পারেননি তাদের এলাকায় বিদ্যুত আর ইন্টারনেটের অসুবিধার কারনে। তবে, জানপেদ্রানো ব্লগ প্রথম একটা ব্লগ যেটা তথ্য দিয়েছে ভূমিকম্প সম্পর্কে বন্ধু আর পরিবারের কাছ থেকে। তিনি তার ভাই এর কাছ থেকে একটা ফোন পেয়েছিলেন:
Mientras estaba al teléfono con el, mi messenger parecía árbol de navidad con mensaje tras mensaje de familiares y amigos en San Pedro Sula dejándome saber que es lo que estaba pasando. Incluso una amiga que vive en Suiza me mando un mensaje para ver si yo ya sabia del mismo. La palabra que creo fue el común denominador en todos estos mensajes fue “horrible”, ya que pues fue una sacudida que pues la mayor parte de la gente jamás había experimentado. Mi mama vive en Roatán por lo que la llame para ver como estaba, y pues igual fuera del susto estaba bien.
তিনি আরো আপডেট দিয়েছেন সারা দিনব্যাপী ঘটনার যার মধ্যে ছিল গণতন্ত্র সেতুর ভেঙ্গে পড়া, যা দেশের একটা গুরুত্বপূর্ণ সেতু।
লা গ্রিঙ্গাস ব্লগিচিতো তার ধারনা জানাতে দেরি করেছিলেন বিদ্যুতের অভাবে, কিন্তু পরে জানিয়েছেন যে হন্ডুরাসে থাকার পর থেকে এটা তার প্রথম ভূমিকম্পের অভিজ্ঞতা।
বর্ন ইন হন্ডুরাস আর এটার স্প্যানিশ সংস্করণ নাসের অঁ হন্ডুরাস স্থানীয় সংবাদপত্র থেকে লিঙ্ক দিয়েছেন। এর সাথে, ইন্টারারটিক্স ভুমিকম্পের কেন্দ্রের আর সুনামি সর্তকীকরনের একটা মানচিত্র দেখিয়েছেন যা ইস্যু করে পরে তুলে নেয়া হয়।
জাতীয় দৈনিকের বিভিন্ন অনলাইন সাইটকে অনলাইন থাকতে যুদ্ধ করতে হয়েছে কারন তারা অনেক অতিথি পেয়েছে, বিশেষ করে আমেরিকা আর স্পেন থেকে, যারা বন্ধু আর পরিবার সম্পর্কে তথ্য জানতে চাচ্ছিল।