মে মাসের মাঝামাঝি জাপান সরকার একটি লোভনীয় প্যাকেজ ছেড়েছে [1] এক নতুন পরিবেশ-বান্ধব (ইকো-পয়েন্ট) ব্যবস্থার প্রবর্তনের মাধ্যমে স্বল্প জ্বালানী শক্তি ব্যবহৃত গৃহস্থ যন্ত্রপাতির চাহিদা বাড়াতে। এই ব্যবস্থার বিস্তারিত আগামী মাসে ডায়েটের (সংসদের) দ্বারা গৃহীত সম্পূরক বাজেটের পর স্পষ্ট করে ব্যাখ্যা করা হবে।
এই উদ্যোগের লক্ষ্য কিয়োটো প্রটোকল [2] এর উৎপত্তিস্থল জাপানের প্রযুক্তির দেশ হিসেবে সাম্প্রতিক ভাবমূর্তি তুলে ধরার প্রচেষ্টাকে জাগিয়ে তুলবে মনে হচ্ছে [3] এবং এটাও প্রমাণ করা যে জাপান পরিবেশ বান্ধব ও বটে। এছাড়া এই লক্ষ্যটি জাপানের নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিবেশী চীনের সাথেও একটা পার্থক্য গড়ে দেবে।
প্রকৃতপক্ষে ‘পরিবেশগত পন্থা” নিজে কোন নতুন ধারণা নয়। আসলে, বিগত কয়েক বছর ধরে অনেক ব্যবসায়িক কোম্পানী নতুন প্রযুক্তির সাথে সাথে দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার্য পরিবেশ বান্ধব যন্ত্রপাতি [4] উদ্ভাবনেরও চেষ্টা করে চলেছে।
সকল প্রকার পরিবেশ-প্রযুক্তির খবর আলোচনা করা সম্ভব নয় বলে, এখানে কিছু চমকপ্রদ, নতুন সম্ভাবনার খবর দেয়া হলো যা বিগত বছরে বেশ ঝড় তুলেছে ।
সে-গোয়কেন [5] জাপানী কোম্পানী কর্তৃক উদ্ভাবিত কিছু জিনিসের বিস্তারিত ব্যাখ্যা করেছে (যেগুলোর নাম এখনও অপ্রকাশিত), আরও অনেক দেশে এএই ধরনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে যা মূল্যবান সম্পদের অপচয় কমাতে সচেষ্ট।
まずはバナナシャツ。
廃棄物として捨てられるバナナの茎、その数年間10億トンもあり、
そのバナナの繊維と綿をミックスすることで新繊維を生み出すことに成功した。
主にシャツやズポンがすでに開発され、春にはジーンズも発売される。
একটি জাপানী কোম্পানী একটি নতুন ধরনের ফাইবার তৈরীতে সফল হয়েছে যা তৈরী করা হয়েছে সূতা এবং কলার বোঁটা (বিগত কয়েক বছরে এক বিলিয়নেরও বেশী কলার বোঁটা জঞ্জাল হিসেবে ফেলে দেয় হয়েছে) হতে প্রস্তুত পদার্থ একত্রে মিশিয়ে।
তারা ইতিমধ্যে এই নতুন ফাইবার হতে শার্ট এবং ট্রাউজার বানিয়েছে এবং বসন্তে জিন্সও বাজারে চলে আসবে।
次は竹。
ベンチャー企業が、竹から繊維を開発するということに成功した。
竹林は成長が早い為、環境への負担が少なく、CO2の吸収量も高い為、
竹林を数多く育てることがそのままエコに繋がるとのこと。
またコスト的にも綿の1/20 程で購入できるメリットがあるようだ。[…]
今回紹介したような技術革命が進んで行けば、日本の将来も暗くはない。
একটি ব্যবসায়িক কোম্পানী বাঁশ হতে প্রস্তুত এক ধরনের ফাইবার উদ্ভাবন করেছে।
বাঁশ ঝাড় দ্রুত বেড়ে ওঠে এবং পরিবেশের উপর স্বল্প বোঝা হয়ে থাকে কারন যে পরিমান কার্বন ডাই অক্সাইড এরা শোষন করে তার পরিমাণ খুব বেশী। শুধুমাত্র এই এক কারনেই বাঁশ ঝাড়ের বৃদ্ধি তাই পরিবেশের নিজের জন্যই পরিবেশ বান্ধব। তাছাড়া সূতির চেয়ে ১/২০ ভাগ কম দামে এর উপকরণ পাওয়া যায়।
১০০% বাঁশের তৈরী পণ্যের মধ্যে বর্তমানে কেবল তোয়ালে আর টিস্যু পাওয়া যায়।
যদি আমরা উপরে বর্ণনাকৃত প্রযুক্তির পরিবর্তনে নতুন নতুন উদ্ভাবনের পথে থাকি, আমি বিশ্বাস করি জাপানের ভবিষ্যৎ অনেক বেশী উজ্জ্বল।