মিশরের মেয়েদের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানী-বিরোধী দিবসের সাফল্যের পরে মিশরী ব্লগার আসের ইয়াসের মহিলাদের আমন্ত্রন জানিয়েছেন এই ব্যাপারে তাদের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা তুলে ধরার জন্য।
আসের লিখেছেন:
بنعمل فيلم تسجيلى إستقصائى بالجهود الذاتية يهدف لرصد ظاهرة التحرشات فى الشارع المصرى
الفيلم لا يتبع أى جهة رسمية أو قناة فضائية أو محلية ولا أى مركز ابحاث
*******
طبيعة الفيلم تقوم على متابعة عدد من الفتيات والسيدات على الطبيعة أثناء سيرهم فى الشارع بالكاميرا
لمدة 5 دقائق .. وتصوير المضايقات التى يمكن أن يتعرضن أثناء سيرهن فى الشارع على الطبيعة
ثم يتم حصر عدد المضايقات بالنسبة لعدد الفتيات أو السيدات محل الدراسة
*******
مطلوب متطوعات لتصوير الفيلم
*******
এই ডকুমেন্টারি কয়েকজন মহিলার পাঁচ মিনিটের জন্য রাস্তায় হাঁটার সময় তাদেরকে অনুসরণ করার উপর ভিত্তি করে হবে। আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে কাজের সময়ে তারা কি ধরনের হয়রানীর সম্মুখীন হয় তা চিত্রে ধারন করা। পরবর্তীতে ধরণগুলো ভাগ করে স্বাধীনভাবে গবেষণা করা হবে।
স্বেচ্ছাসেবক দরকার!
কর্মীরা কিছু ছবিও দিয়েছেন (উপরে দেখুন) আর বর্ণনা দিয়েছেন কি ধরণের কার্যক্রম ঠিক করা হয়েছে হয়রানী-প্রতিরোধ্মূলক দিবসের জন্য।
আসেরের আহ্বান বেশ কিছু সাড়া পেয়েছে, যার মধ্যে সব থেকে আকর্ষনীয় ছিল কানাডায় থাকা একজন মিশরীয় নারী ব্লগার ওয়ান্ডারিং স্কারাবের এই বিষয়ে দেয়া একটা ব্লগ পোস্ট:
৯০ এর দশকের প্রথম দিকে যখন মিশরে ছিলাম, প্রতিদিন যৌন হয়রানীর সম্মুখীন হতাম আমি। মুদির দোকানের ক্লার্ক থেকে আমার পিজ্জার অর্ডার নেয়ার লোক পর্যন্ত; মিশরে যৌন হয়রানী খুবই সাধারণ একটি বিষয়। কিছু আচরণ যা পশ্চিমে যৌন অসাদাচরন হিসাবে ধরা হবে তা মিশরে একেবারে গ্রহণযোগ্য যেমন সিটি বাজানো আর পাশে দিয়ে যাওয়া মহিলাদের প্রতি খারাপ কথা বলা। নারী হিসাবে আমাদেরকে প্রায় শেখানো হয় যে আমাদের মধ্যে কিছু ভুল আছে আর আমরা হয়তো ভুল ইঙ্গিত দেই বা যৌন খাদকদের মনোযোগ আকর্ষণের জন্য কিছু করি তাই এমন হয়। এর থেকে ভুল কিছু হতে পারে না। আমার অভিজ্ঞতায় কিছু ঘটনা মনে পড়ে- কিছু মজার, কিছু ভয়ের।
গড়ে প্রতিটি মিশরীয় মেয়ে, আমি সহ, যৌন নিপীড়নের সম্মুখীন হয় অনবরত তাদের জীবনের সাধারণ অংশ হিসাবে।
এই পোস্টে তিনি হয়রানীর আরো বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়েছেন- ইংরেজী আর আরবীতে।