বিশ্বব্যাপী শোয়াইন ফ্লুর ব্যাপকতা চীনের জন্য একটা সুযোগ এনে দিয়েছে ভেবে দেখার [1] যে সার্স কিভাবে থামানো হয়েছিল মহামারি হওয়া থেকে, আর এখন মেক্সিকো আর অন্যান্য জায়গায় কি কি পদক্ষেপ [2] নেয়া হচ্ছে।
ওয়াং জিয়াডোং এর একটা পোস্টে [3] দেখা যাবে যে সামাজিক মিডিয়াকে কিভাবে ব্যবহার [4] করা হয়েছে এই রোগের ছড়ানোটা দেখার জন্য। যেমন চায়না গুগলে [5] এই রোগের নামের ট্রেন্ডিং দেয়া থেকে টুইটার সার্চ এঞ্জিনের #হ্যাশমার্ক [6] পর্যন্ত, অথবা গ্লোবাল গুগলের শোয়াইন ফ্লু ম্যাপ চালু করা [7] তার পাঠকদের জন্যে কিউকিউ সংস্করণসহ [8]।
সিএনবেটাতে টেক কমিউনিটি পোস্ট করেছে আমেরিকান সিডিসি [9] কিভাবে টুইটার [10] আর ইউটিউবের [11] ব্যবহার করে রোগের তথ্য ছড়িয়ে দেয়া যায়, আর মন্তব্যের সেকশনে পরিস্থিতি সম্পর্কে ব্যাপক আলোচনা হচ্ছে:
能评论吗
吃猪肉能传染么?
如果中国的什么疾病控制中心用QQ发布某信息…… 那估计很多人就要喷代谢产物 ~~ 你觉得呢?
看看人家国家~~再看看天朝gov 。差异啊~
就是你这种人…… 外国用所谓的这些软件发布就是潮流要是国内 用什么QQ发布 估计你就要来喷代谢产物 了! 不要看外国的月亮的时候那么崇拜 实际上你这么崇拜人家 人家未必把你当啥东西看
Twitter真是个肥猪流网站! 这么废品 的功能就想不明白为什么这么多人要用??难道这就是外国人思想观念比较新的具体体现了?
差距是有的,但是和十几年前的中国比起来,现在进步了很多,应该鼓励不能嘲讽
আগের একটা সিএনবেটা পোস্ট [12] লক্ষ্য করেছিল যে #শোয়াইনফ্লু এর ব্যবহার প্রতি ঘন্টায় ১০০০০ এ পৌঁছেছে। সেখানের একজন মন্তব্যকারী বলেছিলেন যে @সিডিসিইমার্জেন্সি [10] এর টুইটার অ্যাকাউন্ট এরই মধ্যে ২৫০০০ অনুসারি জোগাড় করে ফেলেছে, যার পরিপ্রেক্ষিতে আর একজন পাঠক লিখেছিলেন:
中国非典,禽流感的时候,又不见消息这么灵通?好了,现在其它国家有疫情了,中国就哇哇哇地宣传。果真是那样,三句话总结新闻联播:前十分钟,领导们很忙;中十分钟,全国人民很幸福;后十分钟,世界上其他国家的人民都生活在水深火热之中。